পারিবারিক ঝামেলার সন্তোষজনক নিষ্পত্তি। প্রেম-প্রণয়ে শুভ। অতিরিক্ত উচ্চাভিলাষে মানসিক চাপ বৃদ্ধি। প্রতিকার: আজ দই খেয়ে ... বিশদ
উল্লেখ্য, শুক্রবার জলপাইগুড়ির ময়নাগুড়ি থেকে চার লেনের রাস্তার ভিত্তি শিলান্যাস করেন প্রধানমন্ত্রী। ৩১-ডি জাতীয় সড়কের ফালাকাটা থেকে সলসলাবাড়ি পর্যন্ত ১৯৩৮ কোটি টাকা ব্যয়ে চার লেনের ৪১.৭ কিমি রাস্তা তৈরি হবে। তারমধ্যে কোচবিহার-২ ব্লকের মরিচবাড়ি এলাকায় এই রাস্তার কিছুটা অংশ পড়বে। নগেনবাবু এই এলাকারই বিধায়ক। এদিনের অনুষ্ঠানে গৌরবময় উপস্থিতি হিসাবে প্রকাশিত সূচিতে নগেনবাবুর সঙ্গেই দার্জিলিংয়ের সংসদ সদস্য এসএস আলুওয়ালিয়া, কোচবিহারে সংসদ সদস্য পার্থপ্রতিম রায়, আলিপুরদুয়ারের সংসদ সদস্য দশরথ তিরকি, জলপাইগুড়ির সংসদ সদস্য বিজয়চন্দ্র বর্মন, ময়নাগুড়ির বিধায়ক অনন্তদেব অধিকারী ও আলিপুরদুয়ারের বিধায়ক সৌরভ চক্রবর্তীর নামও রয়েছে।
নগেনবাবু বলেন, আমার নিজের জেলায় আমাকে বেশিরভাগ অনুষ্ঠানেই আমন্ত্রণপত্র পাঠানো হয় না। কোথাও কোনও নামও থাকে না। তবে প্রধানমন্ত্রী রাস্তার কাজের সূচনা করবেন। সেই অনুষ্ঠানের আমন্ত্রণপত্র আমাকে পাঠানো হয়েছে। তবে বিজেপি’র কেউ আমাকে ডাকেনি। সরকারিভাবেই আমন্ত্রণপত্র পাঠানো হয়েছে। কিন্তু পারিবারিক কারণে ব্যস্ত থাকায় যেতে পারিনি। এই আমন্ত্রণের সঙ্গে রাজনীতির কোনও সম্পর্ক নেই।
নগেন্দ্রনাথ রায় কোচবিহার উত্তর বিধানসভা এলাকার বিধায়ক। একদা ফরওয়ার্ড ব্লকের গড়ে তিনিই এখন বামেদের প্রদীপ জ্বালিয়ে রেখেছেন। কিন্তু বাসিন্দাদের মতে, তিনি যেন থেকেও নেই। জেলার অধিকাংশ সরকারি অনুষ্ঠানেই তাঁকে ডাকা হয় না। আমন্ত্রণপত্রেও তাঁর নাম থাকে না। তাঁর বিধানসভা এলাকার সরকারি অনুষ্ঠানেও স্থানীয় বিধায়ক হিসাবেও তিনি ডাক পান না। এজন্য তাঁর আক্ষেপ রয়েছে। তাই প্রধানমন্ত্রীর সরকারি অনুষ্ঠানে আমন্ত্রণ পেয়ে নগেনবাবু কিছুটা তৃপ্তি পেয়েছেন। কয়েকদিন আগে প্রধানমন্ত্রীর সরকারি অনুষ্ঠানে আমন্ত্রণ জানিয়ে সংশ্লিষ্ট দপ্তর থেকে ফোন করা হয়। তাঁর কাছে আমন্ত্রণপত্রও পাঠিয়ে দেওয়া হয়।