কর্মক্ষেত্রে অশান্তি সম্ভাবনা। মাতৃস্থানীয় কারও শরীর-স্বাস্থ্যের অবনতি। প্রেমে সফলতা। বাহন ক্রয়-বিক্রয়ের যোগ। সন্তানের বিদ্যা-শিক্ষায় উন্নতি।প্রতিকার— ... বিশদ
এই উদ্যোগের ফলে এলএসই-তে পড়তে ইচ্ছুক যোগ্য ভারতীয় পড়ুয়ারা অনেকটাই লাভবান হবেন বলে মনে করা হচ্ছে। মূলত, মহাত্মা গান্ধীর জন্ম সার্ধশতবার্ষিকী উদযাপনের অঙ্গ হিসেবেই এই উদ্যোগ নিয়েছে ট্রাস্ট। যাকে স্বাগত জানিয়েছেন এলএসই’র ডিরেক্টর মিনোশে শফিক। বর্তমানে ভারতে সফর করছেন মিনোশে। তিনি জানিয়েছেন, ভারতের সঙ্গে এলএসই’র সুদৃঢ় যোগ রয়েছে। এমনকী ভারতীয় সংবিধানের প্রণেতা বি আর আম্বেদকরও এই প্রতিষ্ঠানেই পড়াশোনা করেছিলেন। পাশাপাশি, ১৯৩১ সালে স্বয়ং মহাত্মা গান্ধীও এলএসই’র ওল্ড থিয়েটারে বক্তৃতা দিয়ে শ্রোতাদের মন জিতে নিয়েছিলেন।
ওয়েস্টমিস্টার স্কোয়্যারে মহাত্মা গান্ধীর মূর্তি বসানোর লক্ষ্যে ২০১৫ সালে গান্ধী স্ট্যাচু মেমোরিয়াল ট্রাস্টের জন্ম হয়। সেই মূর্তির আনুষ্ঠানিক উদ্বোধনে উপস্থিত ছিলেন তৎকালীন ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী ডেভিড ক্যামেরন, ভারতের তৎকালীন কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী প্রয়াত অরুণ জেটলি, অমিতাভ বচ্চন, লর্ড মেঘনাদ দেসাই সহ ট্রাস্টের অন্য সদস্য ও দাতারা। উদ্বোধনে উপস্থিত থাকতে না পারলেও পরে ব্রিটেন সফরে গিয়ে ওই মূর্তিতে শ্রদ্ধাজ্ঞাপন করেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিও। গত চার বছরে গান্ধী স্ট্যাচু মেমোরিয়াল ট্রাস্ট গান্ধীর মতাদর্শে অনুপ্রাণিত আরও তিনটি দাতব্য কর্মকাণ্ডকে সমর্থন করেছে।