কর্মক্ষেত্রে অশান্তি সম্ভাবনা। মাতৃস্থানীয় কারও শরীর-স্বাস্থ্যের অবনতি। প্রেমে সফলতা। বাহন ক্রয়-বিক্রয়ের যোগ। সন্তানের বিদ্যা-শিক্ষায় উন্নতি।প্রতিকার— ... বিশদ
নিজস্ব প্রতিনিধি, কলকাতা: সল্টলেক তথা বিধাননগরে জল চুরি রুখতে লাগাতার অভিযান চলছে। এবার আর শুধু সাধারণ স্থানীয় বাসিন্দা নন, এলাকার ‘রাঘববোয়াল’দের দিকেও নজর রয়েছে বিধাননগর পুরসভার। সূত্রের খবর, একাধিক হোটেল, রেস্তরাঁ, বেসরকারি কোম্পানি এই তালিকায় রয়েছে। এমনকী কয়েকটি আবাসনের বিরুদ্ধেও এরকম জল চুরির অভিযোগ ইতিমধ্যে পুরসভার কাছে এসেছে। এবিষয়ে জিজ্ঞাসা করা হলে পুরসভার জল বিভাগের দায়িত্বপ্রাপ্ত মেয়র পারিষদ বীরেন্দ্রনাথ বিশ্বাস বলেন, এরকম একাধিক অভিযোগই তাঁদের কাছে এসেছে। সেগুলি যাচাই করে দেখা হচ্ছে। তারপরে প্রত্যেকটির ক্ষেত্রে উপযুক্ত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
সোমবার সল্টলেকের ৩৫ নং ওয়ার্ডের সুকান্তনগরে পুরসভা থেকে অভিযান চালানো হয়। তাতে দেখা যায়, একাধিক বাড়িতে গোপনে পাম্প বসিয়ে পুরসভার জলের লাইন থেকে জল চুরি করা হচ্ছে। সঙ্গে সঙ্গে সেগুলি বন্ধ করা হয়েছে। প্রত্যেকটি বাড়িতে ইতিমধ্যে নোটিস দেওয়া হয়েছে। পুরসভার জল বিভাগের এক আধিকারিক বলেন, শুধুমাত্র সুকান্তনগর নয়, সল্টলেক সহ বিধাননগরের একাধিক ওয়ার্ডেই এরকম জল চুরির অভিযোগ রয়েছে। সেগুলি আটকাতে আচমকা অভিযান চালানো অত্যন্ত প্রয়োজন। কিন্তু, এরকম অভিযান চালাতে গেলে নিরাপত্তা সংক্রান্ত বিষয়ের দিকেও নজর রাখতে হয়। সে বিষয়েও সতর্ক থাকছে পুরসভা। তবে আরও কয়েকটি জায়গায় খুব শীঘ্র এরকম অভিযান চালানো হবে বলে পুরসভা সূত্রের দাবি।
পুরসভার এক আধিকারিক আরও বলেন, রাজারহাটের দিকে বেশ কয়েকটি ওয়ার্ডে সরাসরি মাটির নীচ থেকে জল তোলা হচ্ছে। তা কোথাও ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠানে ব্যবহারের জন্য তোলা হচ্ছে, কোথাও আবার সেই জলকে পরিশোধন করে বাজারে বিক্রির অসাধু কারবার চলছে। এর আগেও এরকম ক্ষেত্রে কয়েকবার অভিযান চালানো হয়েছে। কিছুটা পরিস্থিতি ঠিক হয়েছিল। তারপরে এখন পরিস্থিতি ফের আগের মতোই। মাটি থেকে দেদার জল তোলা হচ্ছে। সল্টলেকের ক্ষেত্রে অবশ্য পরিস্থিতি রাজারহাটের মতো নয়। পুরসভার আধিকারিক বলেন, সল্টলেকে মাটির নীচ থেকে জল তোলার সেরকম কোনও অভিযোগ নেই। তবে পানীয় জলের লাইন থেকে অতিরিক্ত জল টেনে নেওয়া হচ্ছে বিভিন্ন কায়দায়। এবিষয়ে সর্ষের মধ্যেই ভূত থাকতে পারে বলে আশঙ্কা প্রকাশ করেছেন মেয়র পারিষদ। যদিও তিনি এর মাধ্যমে কী বলতে চাইছেন, তা স্পষ্ট করেননি। বিশেষ করে, সল্টলেকের ক্ষেত্রে জলের লাইন কোথা দিয়ে গিয়েছে, সেবিষয়ে সঠিক তথ্য না থাকলে জল চুরি করা সম্ভব নয়। তাই অভিযুক্তরা সঠিক তথ্য কোথা থেকে পাচ্ছে, তা নিয়ে তিনি সংশয় প্রকাশ করেছেন। এবিষয়ে অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে যাতে কড়া পদক্ষেপ করা যায়, সেবিষয়ে শীঘ্রই মেয়র পারিষদ বৈঠকে আলোচনা করবেন বলে তিনি জানিয়েছেন। এদিকে, জল বিভাগের আধিকারিক আরও বলেন, পুরসভার প্রত্যেকটি অধিবেশনেই জলের সমস্যা নিয়ে কাউন্সিলাররা হইচই করেন। সম্প্রতি কয়েকটি নির্দিষ্ট অভিযোগ এসেছে। তাই নিয়ে পদক্ষেপ শুরু করেছে পুরসভা। আরও অভিযোগ এলে, সেইমতো ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
সোমবার সল্টলেকের ৩৫ নং ওয়ার্ডের সুকান্তনগরে পুরসভা থেকে অভিযান চালানো হয়। তাতে দেখা যায়, একাধিক বাড়িতে গোপনে পাম্প বসিয়ে পুরসভার জলের লাইন থেকে জল চুরি করা হচ্ছে। সঙ্গে সঙ্গে সেগুলি বন্ধ করা হয়েছে। প্রত্যেকটি বাড়িতে ইতিমধ্যে নোটিস দেওয়া হয়েছে। পুরসভার জল বিভাগের এক আধিকারিক বলেন, শুধুমাত্র সুকান্তনগর নয়, সল্টলেক সহ বিধাননগরের একাধিক ওয়ার্ডেই এরকম জল চুরির অভিযোগ রয়েছে। সেগুলি আটকাতে আচমকা অভিযান চালানো অত্যন্ত প্রয়োজন। কিন্তু, এরকম অভিযান চালাতে গেলে নিরাপত্তা সংক্রান্ত বিষয়ের দিকেও নজর রাখতে হয়। সে বিষয়েও সতর্ক থাকছে পুরসভা। তবে আরও কয়েকটি জায়গায় খুব শীঘ্র এরকম অভিযান চালানো হবে বলে পুরসভা সূত্রের দাবি।
পুরসভার এক আধিকারিক আরও বলেন, রাজারহাটের দিকে বেশ কয়েকটি ওয়ার্ডে সরাসরি মাটির নীচ থেকে জল তোলা হচ্ছে। তা কোথাও ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠানে ব্যবহারের জন্য তোলা হচ্ছে, কোথাও আবার সেই জলকে পরিশোধন করে বাজারে বিক্রির অসাধু কারবার চলছে। এর আগেও এরকম ক্ষেত্রে কয়েকবার অভিযান চালানো হয়েছে। কিছুটা পরিস্থিতি ঠিক হয়েছিল। তারপরে এখন পরিস্থিতি ফের আগের মতোই। মাটি থেকে দেদার জল তোলা হচ্ছে। সল্টলেকের ক্ষেত্রে অবশ্য পরিস্থিতি রাজারহাটের মতো নয়। পুরসভার আধিকারিক বলেন, সল্টলেকে মাটির নীচ থেকে জল তোলার সেরকম কোনও অভিযোগ নেই। তবে পানীয় জলের লাইন থেকে অতিরিক্ত জল টেনে নেওয়া হচ্ছে বিভিন্ন কায়দায়। এবিষয়ে সর্ষের মধ্যেই ভূত থাকতে পারে বলে আশঙ্কা প্রকাশ করেছেন মেয়র পারিষদ। যদিও তিনি এর মাধ্যমে কী বলতে চাইছেন, তা স্পষ্ট করেননি। বিশেষ করে, সল্টলেকের ক্ষেত্রে জলের লাইন কোথা দিয়ে গিয়েছে, সেবিষয়ে সঠিক তথ্য না থাকলে জল চুরি করা সম্ভব নয়। তাই অভিযুক্তরা সঠিক তথ্য কোথা থেকে পাচ্ছে, তা নিয়ে তিনি সংশয় প্রকাশ করেছেন। এবিষয়ে অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে যাতে কড়া পদক্ষেপ করা যায়, সেবিষয়ে শীঘ্রই মেয়র পারিষদ বৈঠকে আলোচনা করবেন বলে তিনি জানিয়েছেন। এদিকে, জল বিভাগের আধিকারিক আরও বলেন, পুরসভার প্রত্যেকটি অধিবেশনেই জলের সমস্যা নিয়ে কাউন্সিলাররা হইচই করেন। সম্প্রতি কয়েকটি নির্দিষ্ট অভিযোগ এসেছে। তাই নিয়ে পদক্ষেপ শুরু করেছে পুরসভা। আরও অভিযোগ এলে, সেইমতো ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
