স্বঘোষিত ‘এলিট’দের কেউ একে বলেন ভিক্ষা। কেউ নাম দিয়েছেন খয়রাতি। অথচ এই সব প্রকল্পই আজ ‘নতুন ভারতে’র রাজনীতির অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ। যে দল যে আদর্শেই বিশ্বাসী হোক না কেন, এই একটি নীতি আঁকড়ে ধরেছে সকলেই—মানুষের হাতে সরাসরি টাকা পৌঁছে দেওয়া।
১২ বছর পর ফের মহাকুম্ভে মহাধর্মসম্মেলন। প্রয়াগে পূর্ণকুম্ভের আবহে সঙ্ঘ পরিবারের সব সদস্যের উপস্থিতিতে হবে ওই ধর্ম সম্মেলন। জানা যাচ্ছে, শুধু সঙ্ঘ পরিবারের সদস্যরাই নন, নামজাদা ধর্মীয় সংগঠনগুলিকেও এখানে আমন্ত্রণ জানানো হবে।
২০১৬ সালের ২৮ ফেব্রুয়ারি। ২০২২ সালের মধ্যে কৃষকদের আয় দ্বিগুণ করার প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। কিন্তু এই সময়সীমার পর আরও দু’বছর পেরিয়ে গিয়েছে। কৃষকের উপার্জন দ্বিগুণ হল কি? তা না হলে কবেই বা হবে?
বর্ষবরণের রাতে ভয়াবহ ঘটনা উত্তরপ্রদেশের লখনউয়ে। হোটেলে মা ও চার বোনকে খুন করল ২৪ বছরের এক যুবক। পুলিস অভিযুক্তকে গ্রেপ্তার করেছে। কী কারণে এই নৃশংস হত্যালীলা, তা জানতে তদন্ত শুরু হয়েছে। একটি ভিডিও পোস্ট করে অভিযুক্ত প্রতিবেশীদের দিকে আঙুল তুলেছে।
উৎসবের মরশুম মিটতেই ফের ঝিমুনি দেশের অর্থনীতিতে। যার প্রতিফলন ঘটল জিএসটি সংগ্রহের চিত্রেও। ডিসেম্বরে শ্লথ হয়েছে জিএসটি সংগ্রহ বৃদ্ধির গতি। ২০২৩ সালের ডিসেম্বরের তুলনায় গত মাসে তা বাড়ল মাত্র ৭.৩ শতাংশ।
নতুন করে মাথাচাড়া দেওয়া মন্দির-মসজিদ বিবাদ চিরতরে কবরে পাঠাতে সম্প্রতি তাৎপর্যপূর্ণ পরামর্শ দিয়েছেন মোহন ভাগবত। এবার সেই আরএসএস প্রধানকেই চিঠি লিখে বিজেপির ‘অপকর্ম’ নিয়ে প্রশ্ন তুললেন অরবিন্দ কেজরিওয়াল।
কর্মের উন্নতি হবে। হস্তশিল্পীদের পক্ষে সময়টা বিশেষ ভালো। ডাক্তার ইঞ্জিনিয়ারদের কর্মের প্রসার। আর্থিক দিকটি অনুকূল। ... বিশদ
লখনউ: আর কয়েক মাসের অপেক্ষা। ২০২৫ সালের জুন মাসের মধ্যে শেষ হয়ে যাবে অযোধ্যার রামমন্দির নির্মাণের কাজ। রবিবার এমনই জানিয়েছেন শ্রীরাম জন্মভূমি মন্দির নির্মাণ কমিটির চেয়ারম্যান নৃপেন্দ্র মিশ্র। তবে মন্দিরের প্রাচীর ও ভক্তদের জুতো রাখার জায়গা তৈরি করতে সেপ্টেম্বর মাস পর্যন্ত সময় লাগতে পারে বলে জানিয়েছেন তিনি। নির্মাণ কমিটির প্রধান এদিন জানিয়েছেন, মন্দিরের সংগ্রহশালায় মোট ৮৫টি মুরাল থাকবে। এর মধ্যে ৬০টির কাজ ইতিমধ্যেই শুরু হয়েছে। কাজ শেষ হয়েছে ২১টি মুরালের। এর পাশাপাশি মন্দিরের একতলা থেকে তিনতলা পর্যন্ত পরিক্রমার বিষয়টি মাথায় রেখে টাইটেনিয়াম দিয়ে বিশেষ জালি তৈরি করা হচ্ছে।
অযোধ্যার সাধুদের নামে মন্দিরের উত্তর ও দক্ষিণের চারটি দুয়ারের নামকরণের পরিকল্পনা করেছে কর্তৃপক্ষ। সেই কাজও জোরকদমে চলছে বলে জানা গিয়েছে। রামমন্দির চত্বরের কাছেই বিমানবন্দর। ফলে মন্দিরের চূড়া নির্মাণের ক্ষেত্রে বিশেষ নজর দিচ্ছে কর্তৃপক্ষ। নেওয়া হয়েছে প্রয়োজনীয় সমস্ত সতর্কতা। বিমান চলাচলের নিরাপত্তা কথা মাথায় রেখে নির্দিষ্ট উচ্চতার মধ্যে মন্দিরের চূড়া নির্মাণ এই মুহূর্তে বড় চ্যালেঞ্জ বলে কর্তৃপক্ষের দাবি।
অযোধ্যার সাধুদের নামে মন্দিরের উত্তর ও দক্ষিণের চারটি দুয়ারের নামকরণের পরিকল্পনা করেছে কর্তৃপক্ষ। সেই কাজও জোরকদমে চলছে বলে জানা গিয়েছে। রামমন্দির চত্বরের কাছেই বিমানবন্দর। ফলে মন্দিরের চূড়া নির্মাণের ক্ষেত্রে বিশেষ নজর দিচ্ছে কর্তৃপক্ষ। নেওয়া হয়েছে প্রয়োজনীয় সমস্ত সতর্কতা। বিমান চলাচলের নিরাপত্তা কথা মাথায় রেখে নির্দিষ্ট উচ্চতার মধ্যে মন্দিরের চূড়া নির্মাণ এই মুহূর্তে বড় চ্যালেঞ্জ বলে কর্তৃপক্ষের দাবি।
