কর্মে সংস্থাগত পরিবর্তন বা কর্মসূত্রে বিদেশ গমনের সুযোগ আসতে পারে। কলাশাস্ত্রের চর্চায় উন্নতি। ... বিশদ
দুর্ঘটনায় জখমের অভিযোগের ভিত্তিতেই মিহির, তাঁর বাবা রাজেশ ও গাড়িচালক রাজঋষি বিদাওয়াতকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিস। তদন্তে স্পষ্ট যে, মদ্যপ অবস্থায় মিহিরই গাড়ি চালাচ্ছিলেন। রাজেশ ও রাজঋষির বিরুদ্ধে প্রমাণ নষ্ট করারও অভিযোগ উঠেছে। জেরায় মিহির গাড়ি চালানোর কথাও স্বীকার করে নিয়েছেন। যদিও রাজেশ গ্রেপ্তারের পরদিনই জামিন পেয়েছেন। মিহিরকে আগামী ১৬ জুলাই পর্যন্ত পুলিস হেফাজতের নির্দেশ দিয়েছে আদালত। দোষীদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়ার আশ্বাস দিয়েছেন রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী একনাথ সিন্ধে। একইসঙ্গে তিনি নিহতের পরিবারকে ১০ লক্ষ টাকা সাহায্য ঘোষণা করেছেন।
এদিকে পুলিস সূত্রে খবর, এই মামলায় মিহিরের বান্ধবীকেও জিজ্ঞাসাবাদের জন্য তলব করা হতে পারে। জানা যাচ্ছে, ঘাতক গাড়িটিতে পরিত্যক্ত জায়গায় ছেড়ে যাওয়ার আগে অন্তত ৪০ বার মিহির তাঁর বান্ধবীকে ফোন করেছিলেন। তারপর অটো নিয়ে বান্ধবীর বাড়ির উদ্দেশেই রওনা দেন। বান্ধবীর সঙ্গে তাঁর কী কথা হয়েছিল, তা জানতেই যুবতীকে আটক করা হতে পারে বলে পুলিস সূত্রে খবর। তদন্তকারীরা এও জানতে পেরেছেন, পরিচয় গোপন করতে গালভর্তি দাড়িও কামিয়ে ফেলেছিলেন মিহির। আর সেকারণেই রবিবারের পর দু’দিন গা-ঢাকা দিতে সমর্থ হয়েছিলেন অভিযুক্ত যুবক। অবশেষে মঙ্গলবার সন্ধ্যায় মিহির পুলিসের জালে ধরা পড়েন। এদিকে মিহির ও তাঁর বন্ধুরা ঘটনার আগের রাতে যে পানশালায় গিয়েছিলেন, সেটি বুধবার সকালে বুলডোজার দিয়ে গুঁড়িয়ে দেওয়া হয়। একদিন আগেই ওই পানশালা সিল করেছিল আবগারি দপ্তর।