কর্মলাভের যোগ রয়েছে। ব্যবসায়ী যুক্ত হওয়া যেতে পারে। কর্মক্ষেত্রে সাফল্য আসবে। বুদ্ধিমত্তার জন্য প্রশংসা দুযবে। ... বিশদ
অন্যদিকে, ভারতে যে হারে করোনার টেস্ট হচ্ছে তার তীব্র সমালোচনা করলেন কংগ্রেস নেত্রী প্রিয়াঙ্কা গান্ধী। বিভিন্ন দেশের করোনা টেস্টের সঙ্গে ভারতের তুলনামূলক রিপোর্ট তুলে ধরে সোমবার এক ভিডিও বার্তায় তিনি বলেন, যে শ্লথ গতিতে করোনোর টেস্ট হচ্ছে, তাতে ভারতের ভবিষ্যৎ ভয়ঙ্কর হতে পারে। ২১ দিন লকডাউনের দ্বিতীয় পর্যায়ে পা দিয়েছি আমরা। আগামী দু’সপ্তাহ অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ সময়। এই সময়ে ঠিকমতো টেস্ট না হলে অজান্তেই নিমেষে ছড়িয়ে পড়তে পারে কোভিড-১৯ ভাইরাস। তাই অন্য কর্মসূচির বদলে এখন অনেক বেশি করে টেস্টের উপর সরকারের জোর দেওয়া উচিত বলে মন্তব্য করেছেন প্রিয়াঙ্কা। এ ব্যাপারে মোদি সরকারের টনক নড়াতে রাজনৈতিক দলগুলিকে কেন্দ্রের উপর চাপ তৈরি করার আহ্বানও জানিয়েছেন।
উল্লেখ্য, ভারতে করোনা ভয়ঙ্কর আকার নিতে পারে বলে ১২ ফেব্রুয়ারি ট্যুইট করে সরকারকে সতর্ক করেছিলেন রাহুল গান্ধী। এদিন কংগ্রেস মুখপাত্র অভিষেক মনু সিংভি বলেন, ‘প্রাক্তন কংগ্রেস সভাপতি সতর্ক করার পরেও সরকার তা গ্রাহ্য করেনি। তখনই যদি সরকার সতর্ক হয়ে উদ্যোগ নিত, তাহলে আজ ভারতে এভাবে লাফিয়ে আক্রান্তের সংখ্যা বাড়ত না। মানুষের মৃত্যু হতো না।’ সঙ্গে যোগ করেন, ‘আদতে করোনা মোকাবিলায় কাজ করছে রাজ্যই। অথচ তাদের উপযুক্ত আর্থিক সাহায্য করা হচ্ছে না।’
সিংভির অভিযোগ, ‘২০১৪ সালের মার্চ মাসে বিশ্ববাজারে অপরিশোধিত তেলের দাম ছিল ব্যারেলপিছু ১০৮ মার্কিন ডলার। এখন তা কমে হয়েছে মাত্র ২৩ মার্কিন ডলার। অথচ সরকার আম আদমির জিডিপি অর্থাৎ গ্যাস-ডিজেল-পেট্রলের দাম সেই হারে কমাচ্ছে না। সরকার পেট্রপণ্যে ২০ লক্ষ কোটি টাকা লাভ করেছে। এই বিপদের সময়ে কেন ওই লাভের অঙ্ক থেকে সরকার সাধারণকে কোনও সুবিধা দেবে না?’