পারিবারিক ঝামেলার সন্তোষজনক নিষ্পত্তি। প্রেম-প্রণয়ে শুভ। অতিরিক্ত উচ্চাভিলাষে মানসিক চাপ বৃদ্ধি। প্রতিকার: আজ দই খেয়ে ... বিশদ
শীর্ষ আদালতের নির্দেশ ছিল সংরক্ষণ কোনওভাবেই শূন্য পদের ৫০ শতাংশের সীমা অতিক্রম করবে না। নতুন সংরক্ষণ ব্যবস্থা যেন সেই রায়কে লঙ্ঘন না করে বলেই প্রধান বিচারপতির বেঞ্চে অনুযোগ জানান এদিন মামলাকারীর আইনজীবী রাজীব ধাওয়ান। এই একই ধরনের আবেদনের প্রেক্ষিতে আগেও কেন্দ্রকে হলফনামা জমা দেওয়ার নোটিস দিয়েছিল শীর্ষ আদালত। উল্লেখ্য, এর আগে স্বেচ্ছাসেবী সংস্থা ‘ইউথ ফর ইক্যুয়ালিটি’র পক্ষ থেকে করা আবেদনে সংবিধান আইন, ২০১৯-এর ১০৩তম সংশোধনী বাতিল করার দাবি জানানো হয়েছে। তাঁদের মতে, আর্থিক অবস্থা কখনোই সংরক্ষণের ভিত্তি হতে পারে না। কেন্দ্রে নতুন সিদ্ধান্ত লাগু হলে সংরক্ষণ ৬০ শতাংশে পৌঁছবে বলেও জানিয়েছে তারা। যা শীর্ষ আদালতের নির্দেশের পরিপন্থী। উল্লেখ্য, এর আগেও কেন্দ্রের এই নতুন সংরক্ষণের সিদ্ধান্তের উপর স্থগিতাদেশ দিতে চায়নি সুপ্রিম কোর্ট। গত জানুয়ারি মাসেই লোকসভা ও রাজ্যসভায় এই সংক্রান্ত বিলটি পাশ হয়েছে। বিলে অনুমোদন দিয়ে দিয়েছেন রাষ্ট্রপতি রামনাথ কোবিন্দও।