পেশা ও ব্যবসায় অর্থাগমের যোগটি অনুকূল। বিপরীত লিঙ্গের প্রতি আকর্ষণ বৃদ্ধি পেতে পারে। ... বিশদ
শনিবার সকালে প্রচার শেষে ফেরার পথে রাধারঘাট ফেরিঘাট এলাকায় রাস্তার উপরে তৃণমূল কর্মীদের বিক্ষোভের মুখে পড়েন অধীর। তাঁর গাড়ি দেখে তৃণমূলের কয়েকজন ‘গো-ব্যাক’ স্লোগান তোলেন। রাগে গাড়ি থেকে নেমে বিক্ষোভকারীদের দিকে তেড়ে যান। স্থানীয় একটি মন্দিরের সিসিটিভি ক্যামেরায় ধরা পড়ে, বিভান দে নামে এক তৃণমূল কর্মীকে মারতে উদ্যত অধীর। বিভান বলেন, ‘কংগ্রেস সাংসদ কোনও কাজ করেননি। আমরা সে কথাই জানাচ্ছিলাম। উনি এসে আমাকে মারধর করেছেন।’ প্রতিবাদে দুপুরে বহরমপুরের কোর্ট বাজার চত্বর থেকে প্রতিবাদ মিছিল বের করে তৃণমূল।
অধীর বলেন, প্রচার শেষে বাড়ি ফেরার সময় হঠাৎ শুনি ‘গো ব্যাক’ স্লোগান। কয়েকজন কিছু বাজে কথাও বলছে। বিরক্ত হয়ে গাড়ি থেকে নামলাম। বললাম, ভাই নির্বাচন করার অধিকার তোমাদের আছে, আমারও আছে। আমার প্রচারে বাধা দিতেই ওদের নামানো হয়েছে। পুর নির্বাচনেও ঠিক একই কাজ করেছিল তৃণমূল। তবে আমি কাউকে মারিনি। বর্ষীয়ান তৃণমূল নেতা অশোক দাস বলেন, পায়ের তলায় মাটি সরে গিয়েছে বলেই তিনি এমন আচরণ করছেন। এখানেই শেষ নয়। বহরমপুরে উগ্র ভাটপাড়া এলাকায় চড়কপুজোর অনুষ্ঠানে গিয়ে বেশ কিছু ৫০০ টাকার নোট এক উদ্যোক্তার হাতে গুঁজে দিতে দেখা যায় কংগ্রেস প্রার্থীকে। সেই ভিডিও নিয়েও সরব হয়েছে তৃণমূল। জেলার তৃণমূল সভাপতি অপূর্ব সরকার বলেন, ‘অধীরবাবুর টাকা দেওয়ার ভিডিও আমরা দেখেছি। এনিয়ে আইনি পদক্ষেপ কী হবে তা আলোচনাও করছি।’ অধীর বলেন, ‘মন্দিরে দানপাত্র না দেখে আমি টাকাটা একজনের হাতে দিয়ে বললাম, ওখানে দিয়ে দিতে। সেটা যদি অপরাধ হয়, তাহলে অপরাধ।’ -নিজস্ব চিত্র