কাজকর্ম ও উচ্চশিক্ষায় দিনটি শুভ। ব্যবসার উন্নতির জন্য প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ। আয় বাড়বে। ... বিশদ
প্রাথমিক তদন্তে কলকাতা পুলিস জানতে পেরেছে, ২০১৮ সালে আরিবা ইকবাল নামে এক নাবালিকাকে বিয়ের প্রতিশ্রুতি দিয়ে সহবাস ও যৌন নির্যাতনের মামলায় কড়েয়া থানা গ্রেপ্তার করেছিল এই সাকিবকে। পরে অবশ্য পকসো মামলার হাত থেকে বাঁচতে ওই নাবালিকাকে বিয়ে করে সাকিব।
সাকিবকে গ্রেপ্তারের পর প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে কড়েয়া থানার পুলিস জানতে পেরেছে, পকসো মামলায় শাস্তির হাত থেকে বাঁচতে, তখন কার্যত বাধ্য হয়েই অভিযোগকারী নাবালিকাকে বিয়ে করেছিল সে। কিন্তু মন থেকে তাঁকে স্ত্রী হিসেবে মেনে নিতে পারেনি। বরং অতীতের সেই গ্রেপ্তারির অপমানের বদলা নেওয়ার চেষ্টা করত সে।
এদিন বিকেল ৫টা নাগাদ স্ত্রীকে নিয়ে কড়েয়ার এক কফি শপে এসেছিল সাকিব। কফি শপে উপস্থিত লোকজন পুলিসকে জানিয়েছেন, তুচ্ছ বিষয়ে স্ত্রীর সঙ্গে বচসায় জড়িয়ে পড়ে সে। তারপর চপার বের করে কোপাতে থাকে। স্বামীর হাত বাঁচতে স্ত্রী রাস্তায় বেরিয়ে এলেও ছাড় মেলেনি। রাজপথে ফেলে কোপানো হয় তাঁকে। গুরুতর জখম অবস্থায় স্ত্রীকে এসএসকেএম হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হলে চিকিৎসকরা তাঁকে মৃত বলে ঘোষণা করেন। গোয়েন্দারা বলছেন, এভাবে খুনের নজির কলকাতায় নেই।