কাজকর্ম ও উচ্চশিক্ষায় দিনটি শুভ। ব্যবসার উন্নতির জন্য প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ। আয় বাড়বে। ... বিশদ
জয়নগর ২ নম্বর ব্লকে মোট ১০টি গ্রাম পঞ্চায়েত রয়েছে। এর মধ্যে ৬টি পঞ্চায়েত জয়নগর বিধানসভার অধীনে। বাকি চারটি পঞ্চায়েত কুলতলি বিধানসভার মধ্যে পড়ে। মায়াহাউরি পঞ্চায়েত কয়েক বছর ধরে বিজেপির দখলে ছিল। গত পঞ্চায়েত নির্বাচনে তৃণমূল এই পঞ্চায়েত দখল করে। বিজেপির অভিযোগ, জোর করে লুট করে নেওয়া হয় ওই পঞ্চায়েত। তবে ২০১৯-এর লোকসভা ভোটে এই পঞ্চায়েত থেকে বিজেপি প্রার্থী এগিয়েছিলেন। এই তথ্য ও বক্তব্য হাতিয়ার করে প্রচারে ঝাঁঝ বাড়াচ্ছে গেরুয়া শিবির। ফুটিগোদা ও মণিরতট পঞ্চায়েত এলাকায়ও প্রভাব বাড়াতে উদ্যোগী হয়েছে তারা। এসব জায়গায় তৃণমূলের নিজস্ব কোন্দল তুলে ধরে প্রচার চালাচ্ছে তারা। একই চিত্র বেলেদুর্গানগর পঞ্চায়েতে। সূত্রের খবর, এই পঞ্চায়েতে প্রধান ও অঞ্চল সভাপতির বিরুদ্ধে ক্ষোভকে ব্যবহার করে তৃণমূলেরই একাংশ বিজেপির হয়ে প্রচারে নেমেছে। এই পঞ্চায়েতেই বাম-বিজেপির বোর্ডে অনাস্থা এনেছিল তৃণমূল। তবে ব্লকের অধিকাংশ পঞ্চায়েতে সিপিএমের সংগঠন নড়বড়ে হয়ে গিয়েছে। দলের অন্দরে খবর, এই কারণে সিপিএমের এক অংশ বিজেপির সঙ্গে তলে তলে জোট করেও নিয়েছে। এক বিজেপি কর্মী বলেন, ‘কিছু পঞ্চায়েতে আইএসএফ, সিপিএমের সঙ্গে কথা হয়েছে জোট নিয়ে। তৃণমূলের বিরুদ্ধে এক হয়ে সবাই লড়তে চায়।’