কর্মে কিছুটা শুভ। খেলাধূলায় বিশেষ নৈপুণ্য প্রদর্শন। মানসিক দিকটি বিক্ষিপ্ত থাকবে। ... বিশদ
স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, সূতির মহালদার পাড়ায় হারুন মহালদার ও সোহরাব আলির বিরোধ দীর্ঘদিনের। সূতি-২ পঞ্চায়েত সমিতির নারী-শিশু কল্যাণ ও ত্রাণ কর্মাধ্যক্ষ জাইনুরনেশা বিবির স্বামী সোহরাব আলি। হারুন মহালদার দাপুটে কংগ্রেস নেতা হিসেবে পরিচিত। মূলত এলাকা কার দখলে থাকবে, তা নিয়েই উভয় পক্ষের মধ্যে প্রায়ই গণ্ডগোল হয়। এদিন দুই গোষ্ঠীর লোকজনের মধ্যে ফের ঝামেলা বাধে। তারই জেরে বোমাবাজি বলে স্থানীয়রা জানিয়েছেন। কয়েক রাউন্ড গুলিও চালানো হয়। তৃণমূল নেতা সোহরাব আলি বলেন, হারুন এলাকায় বোমাবাজি করে। সূতির তৃণমূল বিধায়ক ইমানি বিশ্বাস বলেন, হারুণ শেখ কংগ্রেস দল করে। সে একটি খুনের মামলার অভিযুক্ত। গ্রেপ্তারি এড়াতে সে বেশ কিছুদিন ধরে এলাকা ছাড়া ছিল। ফের এলাকায় ঢুকে অশান্তি পাকানোর চেষ্টা করছে।
সূতি-২ ব্লক কংগ্রেসের সভাপতি মতিউর রহমান বলেন, তৃণমূলের দুই গোষ্ঠীর মধ্যে গণ্ডগোল। কাটমানির ভাগ কে বেশি নেবে, এনিয়ে ওদের নিজেদের মধ্যে মারামারি হয়েছে। এর সঙ্গে কংগ্রেস দলের কোনও সম্পর্ক নেই। সোহরাব ও শাসকদলের দুষ্কৃতীদের অত্যাচারে বেশ কয়েকজন কংগ্রেস সমর্থক গ্রামছাড়া। পুলিসের উচিত, গ্রাম ছাড়াদের ঘরে ফিরিয়ে আনা।