বিদ্যায় সাফল্যও হতাশা দুই বর্তমান। নতুন প্রেমের সম্পর্ক গড়ে উঠবে। কর্মপ্রার্থীদের শুভ যোগ আছে। কর্মক্ষেত্রের ... বিশদ
ক্রেডাই ওয়েস্ট বেঙ্গলের প্রেসিডেন্ট এবং মার্লিন গ্রুপের চেয়ারম্যান সুশীল মোহতা বলেন, করোনা এবং লকডাউন মারাত্মক ক্ষতি করেছে আবাসন শিল্পে। একেই আর্থিক মন্দার কারণে এবং জিএসটির চাপে আবাসন শিল্প চাপের মধ্যে ছিল। বর্তমান পরিস্থিতিতে ফ্ল্যাট বিক্রির কোনও সম্ভাবনা নেই। ফলে নগদ টাকার জোগানের কোনও সুযোগ নেই। যে এলাকা ভাড়া দেওয়া হয়েছে বাণিজ্যিক কাজে বা শপিং মলকে, সেখান থেকেও টাকা আসা অনিশ্চিত। মনে করা হচ্ছে, আগামী এক বছরে প্রচুর জায়গা খালি হয়ে যাবে, যেখান থেকে আর ভাড়া পাওয়া সম্ভব হবে না। অথচ আবাসন শিল্পকে বেশ কিছু খরচ করে যেতেই হবে, যার মধ্যে অন্যতম কর্মী ও শ্রমিকদের বেতন ও মজুরি।
এই সমস্যা থেকে সুরাহা পেতে একগুচ্ছ পদক্ষেপ চেয়ে কেন্দ্র, আরবিআই এবং সেবি’কে চিঠি লিখেছেন সুশীল মোহতা। জিএসটি এবং আয়করের ক্ষেত্রে তাঁদের শিল্পকে যাতে অন্তত ছ’মাসের জন্য স্থগিতাদেশ দেওয়া হয়, এই আর্জি জানিয়েছেন তিনি। এই পরিস্থিতির কারণে জিএসটি বা আয়কর না দেওয়ার কারণে যদি পেনাল্টি বা সুদ পাওনা হয় সরকারের, তাহলে তা যেন মকুব করা হয়। এই শিল্পে সব রকম ঋণের ক্ষেত্রে যাতে ছ’মাসের স্থগিতাদেশ দেওয়া হয়, তারও আর্জি জানিয়েছে ক্রেডাই। পাশাপাশি ঋণ পুনর্গঠনের বিষয়েও যাতে উদ্যোগী হয় সরকার, চাইছে তারা। কর্মীদের ইএসআই এবং পিএফ বাবদ যে টাকা মেটাতে হয় আবাসন সংস্থাগুলিকে, সেখানেও যাতে যেন এক বছর সাময়িকভাবে স্থগিতাদেশ দেয় কেন্দ্র, সেই আর্জি জানিয়েছেন সুশীল মোহতা।