কর্মে কিছুটা শুভ। খেলাধূলায় বিশেষ নৈপুণ্য প্রদর্শন। মানসিক দিকটি বিক্ষিপ্ত থাকবে। ... বিশদ
স্কুল কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, এখন প্রায়ই ছাত্রছাত্রীদের স্কুলছুট হতে দেখা যাচ্ছে। কেউ অভাবের তাড়নায় কাজে ঢুকে পড়ছে। ছাত্রীরা কেউ কেউ অল্প বয়সে বিয়ে করে সংসার করছে। আরামবাগ উচ্চবিদ্যালয়েও এই সংখ্যা দিন দিন বাড়তে থাকছিল। অনেক পড়ুয়া স্কুলছুট হচ্ছিল। প্রধান শিক্ষক বিষয়টি গুরুত্ব দিয়ে দেখেন। শুক্রবার সকালে স্কুলের অন্য শিক্ষকদের সঙ্গে নিয়ে তিনি নবপল্লিতে যান। এক দশম শ্রেণির ছাত্র স্কুল ছেড়ে মিষ্টির দোকানে কাজে ঢুকবে বলে ঠিক করেছিল। প্রধান শিক্ষক তার বাড়িতে গিয়ে ওই ছাত্রের মুখ থেকে পুরো বিষয়টি শোনেন। তার পড়াশোনা করতে কোনও অসুবিধা হবে না বলে আশ্বস্ত করেন।
বিকাশবাবু বলেন, আমি শুনতে পেয়েছিলাম ওই ছাত্র স্কুল ছেড়ে মিষ্টির দোকানে কাজে ঢুকতে চেয়েছিল। তাই আমরা তার বাড়িতে গিয়ে ওর পড়ার দায়িত্ব নেওয়ার কথা বলেছি। এরকম আরও আটজন ছাত্র রয়েছে। আমরা তাদের সঙ্গে যোগাযোগ করছি। তাদের স্কুলমুখী করে তোলার চেষ্টা করছি।