কর্মে কিছুটা শুভ। খেলাধূলায় বিশেষ নৈপুণ্য প্রদর্শন। মানসিক দিকটি বিক্ষিপ্ত থাকবে। ... বিশদ
ঘটনা জানিয়ে শুক্রবার চাঁচল থানায় অভিযোগ জানিয়েছেন গোলাম। তাঁর দাবি, ওই যুবক আগে চাঁচলে থাকত। তখন থেকে পরিচয়। সাত লক্ষ টাকার বিনিময়ে খাদ্যদপ্তরে এসআইয়ের চাকরি পাইয়ে দেওয়ার প্রস্তাব দিয়েছিল। সেই কথা বিশ্বাস করেননি। ওই যুবককে ঠাট্টার ছলে গোলাম বলেছিলেন, আগে চাকরি দিয়ে দেখা। তারপর টাকা দেব।
তারপর কেটে গিয়েছে কয়েকবছর। গত ১৪ জুন গোলামের মোবাইলে অচেনা নম্বর থেকে হঠাত্ ফোন আসে। পরে পরিচয় দিয়ে ওই যুবক জানায়, ফুড এসআই প্যানেলে তোমার নাম উঠেছে। গোলামের দাবি, আমাকে রোল নম্বরও দেওয়া হয়।
থানায় অভিযোগ করার পর গোলাম বলেন, আমি ঠাট্টা করে বলেছিলাম। ও সত্যি সত্যি আমার নাম তুলে দিয়েছে। এখন বলছে সাত লক্ষ টাকা দিলে এক সপ্তাহের মধ্যে জয়েনিং লেটার পাঠিয়ে দেবে। আমি ওই চাকরির পরীক্ষায় বসিনি। তাই আমি চাকরি করব না। তারপরও অপরিচিত নম্বর থেকে ফোন করে টাকার জন্য চাপ দেওয়া হচ্ছে। যদিও সমস্ত অভিযোগ মিথ্যে বলে দাবি করেছেন নদীয়ার ওই যুবক। চাঁচল থানার এক আধিকারিক বলেন, অভিযোগ হয়েছে। আমরা তদন্ত করে দেখছি।
মালদহ জেলা খাদ্য নিয়ামক মানিক সরকার বলেন, সাব-ইন্সপেক্টরের পরীক্ষা নেয় পাবলিক সার্ভিস কমিশন। এর সঙ্গে দপ্তরের কোনও সম্পর্ক নেই। ২০১৮ সালের প্যানেলের সাব-ইন্সপেক্টর পদে পোস্টিংয়ের সুপারিশও আসেনি জেলায়।