কর্মে কিছুটা শুভ। খেলাধূলায় বিশেষ নৈপুণ্য প্রদর্শন। মানসিক দিকটি বিক্ষিপ্ত থাকবে। ... বিশদ
তেহট্টের গ্রাম্য দেবতা কৃষ্ণ রায়। প্রতিবার স্নানযাত্রার দিন মন্দির থেকে পালকিতে করে বিগ্রহ জলঙ্গী নদীতে নিয়ে যাওয়া হয়। সেখানে এক কুইন্টালের বেশি দুধ দিয়ে তাঁকে স্নান করানো হয়। তেহট্ট ও আশপাশের বিভিন্ন গ্রামের কয়েকহাজার মানুষ বিগ্রহের মাথায় জল ঢালেন। নদীর তীরে স্নানের পর নৌকা বিহারে বের হন কৃষ্ণ রায়। আগে যেখানে উত্তরায়ণের মেলা হতো, সেই মেলার মাঠ পর্যন্ত সেই নৌকা নিয়ে যাওয়া হয়। সেখান থেকে ফিরে এসে দত্তপাড়ার মন্দিরে সারাদিন থাকেন। সেখানে ভক্তদের প্রসাদ দেওয়া হয়। রাতে আবার তাঁকে পালকি করে তেহট্টে মূল মন্দিরে নিয়ে যাওয়া হয়। এদিন স্নানযাত্রা ঘিরে মানুষের উৎসাহ ছিল চোখে পড়ার মতো। কয়েকহাজার মানুষ প্রসাদ গ্রহণ করেন।