কর্মে কিছুটা শুভ। খেলাধূলায় বিশেষ নৈপুণ্য প্রদর্শন। মানসিক দিকটি বিক্ষিপ্ত থাকবে। ... বিশদ
তাই তিনটি রেলগেটেই ফ্লাইওভার নির্মাণের দাবিতে জেলার বিভিন্ন মহল দীর্ঘদিন ধরে দাবি জানিয়ে আসছে। কেন্দ্রের সংখ্যালঘু দপ্তরের প্রাক্তনমন্ত্রী জন বারলা বার বার প্রতিশ্রুতি দেওয়ার পর আজও একটিও ফ্লাইওভার তৈরি হয়নি বলে অভিযোগ। এনিয়েও ওই তিনটি এলাকার বাসিন্দারা ক্ষুব্ধ কেন্দ্রের প্রাক্তনমন্ত্রী ও বিজেপির জনপ্রতিনিধিদের উপর। এবার সেই দাবিতেই শাসকদলের ছাত্র শিক্ষক সংগঠন তেড়েফুঁড়ে আন্দোলনে নামছে।
তৃণমূলের জেলা সভাপতি রাজ্যসভার সাংসদ প্রকাশচিক বরাইক বলেন, ফ্লাইওভারের দাবিতে দলের ছাত্র ও শিক্ষক সংগঠনকে আন্দোলনে নামার সম্মতি দেওয়া হয়েছে। এই আন্দোলনে মাদার সংগঠন যুক্ত হবে কি না, তাও খতিয়ে দেখা হচ্ছে।
পশ্চিমবঙ্গ তৃণমূল মাধ্যমিক শিক্ষা সেলের জেলা সভাপতি ভাস্কর মজুমদার বলেন, দলের জেলা সভাপতি দিল্লি থেকে ফিরলেই আন্দোলনের রূপরেখা তৈরি করা হবে। প্রথম ধাপে এই দাবিতে ডিআরএমকে চিঠি দেওয়া হবে। তারপর অবস্থান ধর্না কর্মসূচি হবে। একই কথা বলেন টিএমসিপির জেলা সভাপতি সমীর ঘোষও। যদিও এই অভিযোগ নিয়ে জানতে প্রাক্তনমন্ত্রী বারলাকে একাধিকবার ফোন করা হলেও, তিনি রিসিভ করেননি। মেসেজেরও জবাব দেননি।
তিনটি এলাকার রেলগেটে ফ্লাইওভার নির্মাণে তৃণমূলের ছাত্র শিক্ষক সংগঠনের এই অভিযোগ ঠিক নয় বলে জানান এলাকার নবনির্বাচিত সাংসদ মনোজ টিগ্গা। তিনি বলেন, তৃণমূলের এই অভিযোগ একেবারেই অসত্য। রাজ্য সহযোগিতা না করাতেই জেলার ওই রেলগেটগুলিতে ফ্লাইওভার নির্মাণের কাজ ঝুলে আছে।