কর্মে কিছুটা শুভ। খেলাধূলায় বিশেষ নৈপুণ্য প্রদর্শন। মানসিক দিকটি বিক্ষিপ্ত থাকবে। ... বিশদ
এদিন সাংবাদিকদের প্রশ্নের উত্তরে মেয়র বলেন, ‘মাঝেরহাট ব্রিজ দুর্ঘটনার পর বিদ্যাপতি সেতুর স্বাস্থ্য পরীক্ষা করা হয়েছিল। তখন কিছু সমস্যা ধরা পড়ে। তারপর সংস্কারের উদ্যোগ নেওয়া হয়। কিন্তু শিশির মার্কেটের ব্যবসায়ীদের অসুবিধার কথা ভেবে এতদিন এই কাজ করা হয়নি। সেতুটিকে শক্তিশালী করতে পিলারগুলি সংস্কার দরকার। তাই উপরের রাস্তাও সারাই করা হবে।’
উল্লেখ্য, গত মঙ্গলবার পুরসভা ও কেএমডিএ’র মধ্যে বৈঠক হয়। সেখানে শিশির মার্কেট ব্যবসায়ী সমিতির প্রতিনিধিরাও ছিলেন। ব্যবসায়ী সংগঠনের তরফে জানানো হয়েছে, তাঁরা প্রশাসনের সঙ্গে সহযোগিতা করতে প্রস্তুত। কিন্তু, তাঁদের আপাতত অন্যত্র পুনর্বাসনের ব্যবস্থা করতে হবে। কারণ এর সঙ্গে রুটি-রুজি জড়িত। সেই প্রসঙ্গে মেয়রকে প্রশ্ন করা হলে তিনি বলেন, শিয়ালদহে বিকল্প জায়গা নেই। তাই তাঁরা আমাদের অনুরোধ মানলে এই সেতু সংস্কার করা সম্ভব হবে। ফিরহাদের আর্জি, একমাস বন্ধ রাখা হোক দোকানপাট। তারপর পুজোর আগে খুলে দেওয়া হবে। ব্যবসা চলবে। পুজো মিটলে আবার একমাস করে দু’ভাগে বন্ধ রেখে কাজ হোক। কলকাতা পুরসভা ও কেএমডিএ’র আধিকারিকরা ওঁদের সঙ্গে আলোচনা করছেন। প্রয়োজনে আমিও দোকানদারদের সঙ্গে বৈঠকে বসব।