কর্মে কিছুটা শুভ। খেলাধূলায় বিশেষ নৈপুণ্য প্রদর্শন। মানসিক দিকটি বিক্ষিপ্ত থাকবে। ... বিশদ
এদিকে, কসবা থেকে পাটুলি, নির্বাচন পরবর্তী সময়ে শহরের বেশ কয়েকটি অঞ্চলে তৃণমূলের কাউন্সিলারদের কোন্দল প্রকাশ্যে এসেছে। এমনকী, দলীয় কাউন্সিলারের আক্রান্ত হওয়ার ঘটনাও ঘটেছে। তার পরিপ্রেক্ষিতে এদিন ফিরহাদ হাকিমের বার্তা, ‘কাউন্সিলারদের মধ্যে দ্বন্দ্ব অনভিপ্রেত। ওয়ার্ড কারও ব্যক্তিগত সম্পত্তি নয়। নিজেদের মধ্যে ইগো ছাড়তে হবে। এসবের জন্য সাধারণ মানুষের কাছে দলের ভাবমূর্তি খারাপ হচ্ছে।’ প্রসঙ্গত, ভোট পরবর্তী সময়ে কসবায় তৃণমূলের গোষ্ঠী কোন্দল বড় আকার নেয়। সম্প্রতি পাটুলিতে কাউন্সিলার ও বরো চেয়ারম্যানের মধ্যে কোন্দল সামনে এসেছে। প্রকাশ্যে তৃণমূলের দুই কউন্সিলার একে অপরের বিরুদ্ধে বিষোদ্গার করছেন। এই পরিস্থিতিতে মেয়র এদিন আলোচনার মাধ্যমে বিবাদ মেটানোর নির্দেশ দেন। সম্প্রতি মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ও কাউন্সিলারদের নিজেদের মধ্যে বিবাদ নিয়ে ক্ষোভ প্রকাশ করেছিলেন। এমনকী, পুলিসকে এক্ষেত্রে কড়া হতে বলেন তিনি। সেই সুর বজায় রেখে ফিরহাদ বলেন, ‘মানুষের চাহিদা অনুযায়ী কাজ করতে হবে। ওয়ার্ড কারও দখলদারির জায়গা নয়। মানুষ ভোট দিয়েছে বলেই কাউন্সিলার হয়েছেন। আমি তাঁদের ডেকেছিলাম। এসব মিটে যাবে। অরূপ বিশ্বাসও ওঁদের সঙ্গে বসবেন।’