মাঝেমধ্যে মানসিক উদ্বেগের জন্য শিক্ষায় অমনোযোগী হয়ে পড়বে। গবেষণায় আগ্রহ বাড়বে। কর্মপ্রার্থীদের নানা সুযোগ আসবে। ... বিশদ
ইস্ট ওয়েস্ট মেট্রোর উদ্বোধনে এসেছিলেন রেলমন্ত্রী পীযুষ গোয়েল। সঙ্গে আরেক কেন্দ্রীয় প্রতিমন্ত্রী থাকলেও রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রীকে সেই অনুষ্ঠানে আমন্ত্রণ জানায়নি রেল কর্তৃপক্ষ। উল্লেখ্য মমতা শুধু রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী নন, এই প্রকল্পের জমিজট কাটাতে রেলমন্ত্রী হিসেবে তিনি সক্রিয় ভূমিকা নিয়েছিলেন। প্রকল্পের বাস্তবায়নে মুখ্যমন্ত্রীর প্রশাসনও সদর্থক ভূমিকা পালন করেছিল। এদিন সেই স্মৃতি উস্কে দিয়েই আবেগবিহ্বল মমতা বলেন, ‘এই মেট্রো রেলের কাজ কত কষ্ট করে করেছি। তা করতে গিয়ে চোখের জল পর্যন্ত পড়েছে। আর আজ সব কিছু করে দেওয়ার পর উদ্বোধনের আগে একবার জানানোর প্রয়োজন পর্যন্ত মনে করল না। খুব দুঃখ লাগে।’ প্রসঙ্গত, মুখ্যমন্ত্রীকে আমন্ত্রণ না জানানোয় রেলমন্ত্রীর ওই অনুষ্ঠানে গরহাজির ছিলেন সংশ্লিষ্ট এলাকার বিধায়ক, সাংসদ ও বিধাননগরের মেয়র। তৃণমূলের তরফে ইতিমধ্যেই কেন্দ্রের বিরুদ্ধে অসৌজন্য আচরণের অভিযোগ তোলা হয়েছে। মন্ত্রী তথা কলকাতার মেয়র রেলের এই ভূমিকাকে ‘অসভ্যতার’ নিদর্শন বলে দাবি করেছেন।
অন্যদিকে, বাম নেতা সুজন চক্রবর্তী বলেন, কেন্দ্র অসৌজন্য দেখালেও তা নিয়ে বাংলার মুখ্যমন্ত্রীর অভিযোগ জানানোর কোনও নৈতিক অধিকার নেই। একইভাবে বিজেপির মনোজ টিগ্গা বলেন, মুখ্যমন্ত্রী নিজেই দলের বিধায়ক ছাড়া কাউকে প্রশাসনিক বৈঠকে ডাকেন না। তাই তাঁর মুখে এসব কথা মানায় না। এদিন মনোজকে লক্ষ্য করে নাম না করে অমিত শাহের সমালোচনায় সরব হয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী।