মাঝেমধ্যে মানসিক উদ্বেগের জন্য শিক্ষায় অমনোযোগী হয়ে পড়বে। গবেষণায় আগ্রহ বাড়বে। কর্মপ্রার্থীদের নানা সুযোগ আসবে। ... বিশদ
এ নিয়ে বিড়ম্বনায় পড়েছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের কর্তারাও। এক শীর্ষকর্তার কথায়, ক্যাম্পাসে বহিরাগতদের অবাধ বিচরণ বন্ধ না করতে পারলে, এই রকম ঘটনা ঠেকানো সম্ভব নয়। সহ উপাচার্য চিরঞ্জীব ভট্টাচার্য বলেন, এটা অনভিপ্রেত ঘটনা। কীভাবে এসব আটকানো যায়, সেজন্য সবাইকে নিয়ে আলোচনা করা হবে। এদিকে, বিশ্ববিদ্যালয়ের মধ্যে মোদের বোতল পড়ে থাকার ঘটনা ইদানীং বেড়েছে বলেই মনে করছেন অধ্যাপকরা। সকাল সকাল এলে দেখা যাবে, চতুর্দিকে সেই বোতল পড়ে। কিছু ডাস্টবিনে ফেলা দেওয়া হলেও, বাকি ঝোপে ঝাড়ে পড়েই থাকে। ক্যাম্পাসের মধ্যে কেন এমনটা হবে, তা নিয়ে প্রশ্ন তাঁদের। সামনেই ছাত্র ভোট। প্রত্যেক সংগঠনই ইস্তাহার প্রকাশ করেছে। কিন্তু কারও ইস্তাফারে ক্যাম্পাসে মদ্যপান বন্ধ করা নিয়ে একটি লাইনও নেই।