কর্মে কিছুটা শুভ। খেলাধূলায় বিশেষ নৈপুণ্য প্রদর্শন। মানসিক দিকটি বিক্ষিপ্ত থাকবে। ... বিশদ
কেশিয়াড়ি বাজারের মূল ব্যবসায়িক কেন্দ্র হল মিনি মার্কেট। এই মার্কেটে কেশিয়াড়ির আশপাশের বিভিন্ন এলাকা থেকে ব্যবসায়ীরা আসেন। মিনি মার্কেটে সব্জি, মাছ-মাংস সহ অন্য খুচরো সামগ্রীর দৈনিক বাজার বসে। সেই মিনি মার্কেট দীর্ঘদিন ধরে বেহাল দশায় পড়েছিল। ব্যবসায়ীদের তরফে প্রশাসনের কাছে এটি সংস্কারের আবেদন জানানো হয়েছিল।
কেশিয়াড়িতে পঞ্চায়েত সমিতি গঠনের সঙ্গে সঙ্গে মিনি মার্কেট সংস্কারের উদ্যোগ নেওয়া হয়। পঞ্চদশ অর্থ কমিশন সহ বিভিন্ন প্রকল্প থেকে প্রায় ৩০ লক্ষ টাকা এজন্য বরাদ্দ করা হয়। তাই মার্চ থেকে নতুন করে মার্কেট শেড তৈরি করা হচ্ছে। প্রায় ১০০-র বেশি দোকানদার যাতে বসতে পারেন, সেই ভাবে ১০টির বেশি মার্কেট শেড তৈরি হচ্ছে। সৌন্দর্যায়নের কাজও চলছে। স্থানীয় সব্জি ব্যবসায়ী জয়ন্ত মাইতি বলেন, আমাদের এই প্রসিদ্ধ মার্কেটটি দীর্ঘদিন ধরে বেহাল দশায় পড়ে ছিল। কয়েক মাস আগে পঞ্চায়েত সমিতির উদ্যোগে এটির সংস্কার শুরু হয়। তাড়াতাড়ি মার্কেট সংস্কার হওয়ায় আমরা উপকৃত হয়েছি। মাংস ব্যবসায়ী সন্তোষ দাস বলেন, নিকাশি ব্যবস্থা সহ অনেক পরিকাঠামো বেহাল হয়ে পড়েছিল। তা সংস্কার হওয়ায় আমাদের খুবই সুবিধা হবে। তবে এর পাশাপাশি পাইকারি মার্কেটের সংস্কার করলে আরও ভালো হবে। ব্লক প্রশাসন জানিয়েছে, এই কাজের জন্য পঞ্চায়েত সমিতির বিভিন্ন তহবিল থেকে প্রায় ৩০ লক্ষ টাকা বরাদ্দ করা হয়েছিল। বর্ষার আগে মার্কেটটি চালু করার ব্যবস্থা করা হচ্ছে। আগামী মাসে মার্কেটটি ব্যবসার জন্য খুলে দেওয়া হবে।