মাঝেমধ্যে মানসিক উদ্বেগের জন্য শিক্ষায় অমনোযোগী হয়ে পড়বে। গবেষণায় আগ্রহ বাড়বে। কর্মপ্রার্থীদের নানা সুযোগ আসবে। ... বিশদ
প্রথম দফার ভোটে ট্রাম্পের বিরুদ্ধে ভোট দেন তাঁর কড়া সামালোচক ও রিপাবলিকান সেনেটর তথা ২০১২ সালে প্রেসিডেন্ট পদপ্রার্থী মিট রমনি। যদিও পরের ধাপে দলের নির্দেশমতো ট্রাম্পের পক্ষেই ভোট দেন তিনি। এদিকে, ঐতিহাসিক ভোটাভুটির পর বিবৃতি জারি করে হোয়াইট হাউস। তাতে বলা হয়, ডেমোক্র্যাটরা যে জঘন্য আচরণ করছিল, তা শেষ হওয়ায় প্রেসিডেন্ট সন্তোষ প্রকাশ করেছেন। আমেরিকার মানুষদের জন্য আগামীদিনেও তিনি একইভাবে কাজ করার যাবেন। পাশাপাশি, ডেমোক্র্যাটদের সমালোচনায় সরব হয়েছেন হোয়াইট হাউসের প্রেস সচিব স্টেফনিক গ্রিসামও। এরপর ট্যুইট করেন ট্রাম্প নিজেই। তিনি জানান, ইমপিচমেন্টের নামে যে ধাপ্পাবাজি চলছিল, তার বিরুদ্ধে জয় নিয়ে বৃহস্পতিবারই বক্তব্য রাখবেন তিনি।
ট্রাম্পের ভোট কৌশলী ব্র্যাড পার্সস্কেল বলেন, ডেমোক্র্যাটরা জানত যে তারা মার্কিন প্রেসিডেন্টকে ভোটে হারাতে পারবে না। তাই তাঁকে ইমপিচ করতে উদ্যোগী হয়েছিল তারা। অন্যদিকে, ইমপিচমেন্ট প্রক্রিয়া থেকে ট্রাম্প খালাস পাওয়ায় কড়া প্রতিক্রিয়া জানিয়েছেন মার্কিন হাউস অব রিপ্রেজেন্টেটিভের স্পিকার ন্যান্সি পেলোসি। তিনি বলেন, প্রেসিডেন্ট ও রিপাবলিকানরা দেশ থেকে আইনের শাসন প্রায় তুলে দিয়েছে। এবং সংবিধানের যে নিয়ম-নীতি রয়েছে, সেটাকে কার্যত খারিজ করে দিয়েছে। তোপ দেগেছে বিরোধী ডেমোক্র্যাট পার্টিও। তাঁদের মতে, সংখ্যাগরিষ্ঠতার জোরে মার্কিন নাগরিক ও সংবিধানের প্রতি কর্তব্যকে অবহেলা করেছে রিপাবলিকানরা।