মাঝেমধ্যে মানসিক উদ্বেগের জন্য শিক্ষায় অমনোযোগী হয়ে পড়বে। গবেষণায় আগ্রহ বাড়বে। কর্মপ্রার্থীদের নানা সুযোগ আসবে। ... বিশদ
ইয়োকোহামায় আটকে থাকা ব্রিটিশ জাহাজ ডায়মন্ড প্রিন্সেসে যাত্রী ও কর্মী মিলিয়ে মোট ৩ হাজার ৭০০ জন রয়েছেন। তাঁদের মধ্যে ২২০ জনের শরীরে করোনা ভাইরাসের হদিশ মিলেছে। জাহাজটিতে রয়েছেন ১৩৮ জন ভারতীয়। বৃহস্পতিবার পর্যন্ত জানা গিয়েছিল, দুই ভারতীয় করোনায় আক্রান্ত হয়েছেন। এদিন আরও একজনের আক্রান্ত হওয়ার খবর মিলল। এর আগে ওই জাহাজের বহু ভারতীয় মোদি সরকারের কাছে সাহায্যের আবেদন জানান। তাঁদের মধ্যে উত্তরবঙ্গের বাসিন্দা বিনয়কুমার সরকার সোশ্যাল মিডিয়ার মাধ্যমে প্রধানমন্ত্রী মোদির কাছে উদ্ধারের আর্জি জানিয়েছিলেন। বিনয় ওই জাহাজে শেফ হিসেবে কর্মরত। মারণ রোগের থাবা থেকে মুক্তি পেতে জাহাজে আটকে থাকা ভারতীয়দের দেশে ফেরানোর আবেদন জানান তিনি। তারই মধ্যে জাহাজের মোট তিনজন ভারতীয় করোনা আক্রান্ত হওয়ার খবর মিলল।
চীনে করোনা আক্রান্ত হয়ে মৃত্যুর সংখ্যা প্রতিদিনই লাফিয়ে বাড়ছে। সেখানে এখনও পর্যন্ত প্রায় ১ হাজার ৫০০ মানুষের মৃত্যু হয়েছে। এই মারণ রোগের কারণে দিল্লি-হংকং বিমানগুলি সাময়িকভাবে বাতিলের কথা জানাল স্পাইস জেট। আগামী ১৬ থেকে ২৯ ফেব্রুয়ারি দিল্লি থেকে হংকংগামী বিমানগুলি বাতিল করা হচ্ছে বলে সংস্থার তরফে জানানো হল। ইন্ডিগো ও এয়ার ইন্ডিয়ার তরফে ইতিমধ্যেই ভারত-চীন বিমান যোগাযোগ বাতিল রাখার কথা জানানো হয়েছে। এদিন আবার ডিজিসিএ নয়া নির্দেশ জারি করেছে। সব বিমান সংস্থাকে বলা হয়েছে, জাপান ও দক্ষিণ কোরিয়া থেকে আসা যাত্রীদের বিমানবন্দরে নামার পরই স্ক্যান করতে হবে। করোনা মোকাবিলায় এতদিন চীন, থাইল্যান্ড, সিঙ্গাপুর ও হংকং থেকে আসা যাত্রীদের স্ক্যান করার নির্দেশ জারি ছিল। এবার সেই তালিকায় আরও দু’টি দেশের নাম যোগ করা হল।