উচ্চশিক্ষা বা গবেষণায় সাফল্য ও সুনাম প্রাপ্তি। অর্থভাগ্য শুভ। ব্যবসা ও পেশায় লক্ষ্মীলাভ। ... বিশদ
প্রভাসবাবুর জন্ম বাঁকুড়া জেলার মেজিয়া গ্রামে। ছেলেবেলা থেকেই তিনি নিজের তাগিদে এবং পরিবারের সহযোগিতায় উচ্চশিক্ষা অর্জন করেছেন। দুর্গাপুর থেকে ইলেকট্রিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে পিএইচডি এবং যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ইলেকট্রিক্যাল মেশিনে স্নাতকোত্তর ডিগ্রি সম্পন্ন করেন। কর্মজীবন শুরু করেন একটি বেসরকারি ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজের অধ্যাপনা দিয়ে। পরে ২০১৬ সালের ডিসেম্বর মাস থেকে কল্যাণী গভর্নমেন্ট ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজে কর্মরত রয়েছেন। বর্তমানে তিনি থাকেন আসানসোলে। তাঁর জাতীয় ও আন্তর্জাতিক জার্নাল এবং কনফারেন্সে ২৩০টিরও বেশি গবেষণাপত্র রয়েছে। এছাড়া তিনি ২১টি বইয়ের অধ্যায় এবং পাঁচটি আন্তর্জাতিক মানের বইয়ের লেখক ও সম্পাদক হিসেবে কাজ করেছেন। পাশাপাশি তিনি পেয়েছেন আন্তর্জাতিক স্তরের অনেকগুলি পুরস্কার। গতবছর তাঁকে ‘শিক্ষারত্ন’ সম্মানেও ভূষিত করা হয়। তাঁর অধীনে পিএইচডি করছেন ১২ জন গবেষক। বিজ্ঞানী প্রভাসকুমার রায় বলেন, ‘আজ আমার মা বেঁচে থাকলে খুবই খুশি হতেন। ভবিষ্যতেও একইভাবেই গবেষণার কাজ চালিয়ে যেতে চাই আমি।’