গৃহে শুভকর্মের আয়োজনে ব্যস্ততা। বন্ধুসঙ্গ ও সাহিত্যচর্চায় মানসিক প্রফুল্লতা। উপার্জন বাড়বে। ... বিশদ
রাজ্যে ঋণের মোট পরিমাণের সঙ্গে জিএসডিপির অনুপাত বাম জমানার ৪১ শতাংশ থেকে কমে ৩০ শতাংশের আশপাশে চলে এসেছে। রাজ্যের আর্থিক ও রাজস্ব ঘাটতি আগের তুলনায় কমেছে। এই দৃষ্টান্তগুলি রাজ্যের অর্থনৈতিক উন্নয়নের ইঙ্গিতবাহী বলে দাবি করেছেন প্রাক্তন অর্থমন্ত্রী। কেন্দ্রীয় সরকারের পরিংখ্যান অনুযায়ী, রাজ্যে উৎপাদন শিল্পের প্রসার ঘটছে। জ্বালানি তেলের দামবৃদ্ধির জন্য কেন্দ্রের নীতিকে দায়ী করেছেন অমিতবাবু। তিনি বলেন, জ্বালানি তেলের করের টাকা থেকে রাজ্যকে বঞ্চিত করার জন্য কেন্দ্র বেশি করে সেস চাপিয়েছে। কর বসালে তার থেকে সংগৃহীত অর্থের একটা অংশ রাজ্যকে দিতে হতো। সেসের টাকার ভাগ রাজ্য সরকারকে দেওয়া হয় না।