কোনও কিছুতে বিনিয়োগের ক্ষেত্রে ভাববেন। শত্রুতার অবসান হবে। গুরুজনদের কথা মানা দরকার। প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষায় সুফল ... বিশদ
পুলিস ও স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, ২০১৮ সালে হিঙ্গলগঞ্জ এলাকার বাসিন্দা ইসমাইল গাজির সঙ্গে স্থানীয় বাঁকড়া এলাকার যুবতী ফতেমা খাতুনের বিয়ে হয়। তাদের সাত মাসের পুত্র সন্তানও রয়েছে। বৃহস্পতিবার সকালে ঘরের ভিতর থেকে ফতেমা বিবির ঝুলন্ত দেহ উদ্ধার হয়। পরিবারের তরফে তাঁকে স্থানীয় স্বাস্থ্যকেন্দ্রে নিয়ে যাওয়া হলে চিকিৎসক মৃত বলে ঘোষণা করেন। মৃত গৃহবধূর বাপের বাড়ির তরফে থানায় স্বামী রবিউল, শ্বশুর ইসমাইল ও শাশুড়ি সালেয়া বিবির নামে আত্মহত্যায় প্ররোচনা দেওয়ার লিখিত অভিযোগ করা হয়। ওই অভিযোগের ভিত্তিতে পুলিস শুক্রবার রাতে তিন অভিযুক্তকে গ্রেপ্তার করে। মৃতার মায়ের অভিযোগ, বিয়ের পর থেকেই অতিরিক্ত পণের দাবিতে মেয়ের উপর শারীরিক ও মানসিক নির্যাতন শুরু করে স্বামী ও শ্বশুর বাড়ির লোকেরা। সম্প্রতি মোটর বাইক ও নগদ টাকার দাবিতে মেয়ের উপর অত্যাচারের মাত্রা বাড়িয়ে দেওয়া হয়। শেষ পর্যন্ত ওদের অত্যাচারেই মেয়েকে মরতে হয়েছে। ওদের কঠোর সাজা চাই।