শরীর-স্বাস্থ্যের আকস্মিক অবনতি। বিদেশ ভ্রমণের সুযোগ আসতে পারে। সম্পত্তি নিয়ে পারিবারিক বিবাদ, ব্যবসায় নতুন সুযোগ ... বিশদ
সংবাদ মাধ্যমের প্রশ্নের উত্তরে দেবব্রতবাবু বলেন, লোকসভা নির্বাচন সর্বভারতীয় স্তরে ক্ষমতা কাদের হাতে থাকবে তা স্থির করে। তাই এই নির্বাচনে স্থানীয় ইস্যুর থেকেও কেন্দ্রীয় ইস্যুগুলিই আমরা বেশি করে মানুষের কাছে তুলে ধরব। পাশাপাশি এরাজ্যে গত সাত বছরে শাসকদল সাধারণ মানুষের মধ্যে যে ভয়ের বাতাবরণ তৈরি করে গণতন্ত্রকে হত্যা করার চেষ্টা করেছে, তার বিরুদ্ধে সোচ্চার হয়ে সাধারণ মানুষকে ভোট দেওয়ার আবেদন জানাব। শুধু তাই নয়, তৃণমূল কংগ্রেসের সঙ্গে বিজেপি এরাজ্যে যেভাবে সাম্প্রদায়িক সংঘাত লাগিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করছে মানুষকে তার প্রতিবাদ করার আবেদন জানাব। কলকাতা থেকে জেলায় এসে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে সমস্যায় পড়তে হবে কি না জানতে চাওয়া হলে দেবব্রতবাবু বলেন, হুগলির জেলা নেতৃত্বের সবার সঙ্গেই আমার সম্পর্ক দীর্ঘদিনের। তাই এখানে এসে আমার কোনও অসুবিধা হবে বলে মনে হয় না। একইভাবে কর্মীদেরও কোনও অসুবিধা হবে বলে আমার মনে হয় না।
অন্যদিকে, দল প্রার্থী হিসাবে নাম ঘোষণার পর মঙ্গলবার সকাল থেকেই নিজের বিধানসভা বলাগড় এলাকার কর্মীদের নিয়ে প্রাথমিক আলোচনা পর্ব সেরেছেন হুগলি লোকসভা কেন্দ্রের প্রার্থী প্রতুলচন্দ্র সাহা। প্রতুলবাবু বলেন, কেন্দ্রের সরকারের নির্বাচন তাই সামগ্রিক কিছু ইস্যু তো প্রচারে থাকবেই। তার সঙ্গে প্রতিটি বিধানসভা এলাকাতেই কিছু স্থানীয় জলন্ত সমস্যা রয়েছে। মানুষের স্বার্থে নির্বাচনী প্রচারে আমরা সেগুলি নিয়েও প্রতিবাদ জানাব। দলের এই ভঙ্গুর সাংগঠনিক অবস্থায় জয় নিয়ে কী ভাবছেন জানতে চাওয়া হলে প্রতুলবাবু বলেন, দল দায়িত্ব দিয়েছে। তাই কর্মীদের নিয়ে সাধ্যমতো লড়াই দেওয়ার চেষ্টা করব। আমার আশা সাধারণ মানুষ লোকসভা নির্বাচনে আঞ্চলিক দল নয় কেন্দ্রীয় দল হিসাবে বিজেপির বিকল্প হিসাবে কংগ্রেসকেই ভোট দেবে।