কর্মে কিছুটা শুভ। খেলাধূলায় বিশেষ নৈপুণ্য প্রদর্শন। মানসিক দিকটি বিক্ষিপ্ত থাকবে। ... বিশদ
শহরের মূল সড়কের দু’পাশে বহু পাকাবাড়ি ও দোকান তৈরি হয়েছে। কিছু জায়গায় ফুটপাতের জন্য জায়গাও ছাড়া হয়নি। এই পরিস্থিতির জন্য শহরে যানজট বাড়ছে। সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে সড়ক সম্প্রসারণ জরুরি। সেজন্য সরকারি জমি থেকে দখল হটানোর লক্ষ্য নিয়েছে পুরসভা। এজন্য মিটাপুর এলাকায় সড়ক ঘেষা ব্যবসাসীদের একাংশকে নোটিস করে ৭ জুন পুরসভায় ডাকা হয়েছিল। দোকানদারদের বলা হয়েছিল, জমির কাগজ, ট্রেড লাইসেন্স ও ট্যাক্স সহ অন্য কাগজপত্র নিয়ে অফিসে উপস্থিত হতে।
তারপর থেকে উচ্ছেদের আশঙ্কায় রাতের ঘুম উড়ে যাওয়ার অবস্থা ওই ব্যবসায়ীদের। তরুণ দাস নামে শহরের এক ব্যবসায়ী বলেন, আমরা তিন দশকেরও বেশি সময় ধরে এখানে ব্যবসা করছি। ট্রেড লাইসেন্স আছে, ট্যাক্সও দেওয়া আছে। গোটা শহরেই রাস্তার দু’ধারে দোকান আছে। কিন্তু পুরসভা শুধু মিঠাপুর এলাকার ১৬ জন ব্যবসায়ীকে নোটিস করে ডেকেছিল। কর্তৃপক্ষের হাবভাবে মনে হচ্ছে, আমাদের উচ্ছেদ করতে চাইছে।
ব্যবসায়ী সমিতির সম্পাদক উত্তম সরকার বলেন, ফুটপাত খালি করতে আমরা রাজি। তবে দোকান ভাঙচুর করা হলে সেটা গোটা শহরেই করতে হবে। শুধু মিঠাপুরে এই উদ্দেশ্য কোন স্বার্থে! উচ্ছেদ করা হলে সব ব্যবসায়ীদের পুনর্বাসনের ব্যবস্থা করতে হবে।
পুরসভার চেয়ারম্যান স্বদেশ সরকার বলেন, দু’ধারে সরকারি জমির কতটা পরিমাণ আছে তা চিহ্নিত করার উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। এর জন্য মাপজোকও করা হবে। তবে এখনই উচ্ছেদের বিষয় নেই।