কর্মে কিছুটা শুভ। খেলাধূলায় বিশেষ নৈপুণ্য প্রদর্শন। মানসিক দিকটি বিক্ষিপ্ত থাকবে। ... বিশদ
নিজস্ব প্রতিনিধি, মালদহ: ইংলিশবাজার থানা থেকে ঢিল ছোড়া দূরত্বে এক ইঞ্জিনিয়ারের বাড়ির দোতলার ঘর থেকে ল্যাপটপ চুরির ঘটনায় শহরে চাঞ্চল্য ছড়িয়েছে। দোতলার জানালা দিয়ে ল্যাপটপ নিয়ে দুষ্কৃতী চম্পট দেয়। শহরের তিন নম্বর গভর্নমেন্ট কলোনির ওই এলাকায় এর আগেও দুটি বাড়িতে পাম্প সেট চুরি যায়। পরপর চুরির ঘটনায় পুলিসের ভূমিকা নিয়ে প্রশ্ন উঠতে শুরু করেছে। ঘটনায় শহরের বাসিন্দারা ক্ষুব্ধ। সম্প্রতি শহরে চুরির ঘটনা বেড়ে গিয়েছে বলেও অভিযোগ উঠেছে। ইংলিশবাজার থানা এলাকায় প্রায়ই দিনই চুরি-ছিনতাইয়ের অভিযোগ উঠছে। গৃহস্থের পাশাপাশি সরকারি অফিস-কাছারি, কিছুই চোরের দল বাদ দিচ্ছে না। বিষয়টি নিয়ে অবিলম্বে পুলিসের সক্রিয় হওয়া উচিত বলে বাসিন্দারা মনে করছেন। এব্যাপারে প্রশ্ন করা হলেও মালদহের পুলিস সুপার প্রদীপকুমার যাদব কোনও মন্তব্য করতে চাননি। ইংলিশবাজার থানার এক আধিকারিক বলেন, ল্যাপটপ চুরির ঘটনায় অভিযোগ পাওয়ার পর পুলিস সংশ্লিষ্ট ইঞ্জিনিয়ারের বাড়িতে তদন্তে গিয়েছিল। কোনও দুষ্কৃতীকে রবিবার সন্ধ্যা পর্যন্ত গ্রেপ্তার করা যায়নি। দ্রুত জড়িতদের ধরার চেষ্টা করা হচ্ছে।
ওই ইঞ্জিনিয়ারের বাবা তথা অবসরপ্রাপ্ত স্কুল শিক্ষক কমলকৃষ্ণ চৌধুরী বলেন, বাড়ির দোতলার একটি ঘরে শনিবার রাতে ছেলে ল্যাপটপে কাজ করছিল। সেটি চালু রেখে বাথরুমে যায়। ওইসময় চোর সেটিকে নিয়ে যায়। রাত সাড়ে ১১টায় ঘরে ঢুকে ছেলে ল্যাপটপ দেখতে না পেয়ে আমাদের জানায়।
কমলের সংযোজন, বিছানায় ল্যাপটপটি ছিল। জানালা থেকে হাত বাড়িয়ে দুষ্কৃতী বিছানার চাদর টেনে ল্যাপটপটি নাগালের মধ্যে নেয়। তারপর সেটি নিয়ে চম্পট দেয়। দোতলার জানালায় কীভাবে ওই দুষ্কৃতী উঠেছিল সেটা নিয়েও আমরা ধন্দে আছি।
ওই ইঞ্জিনিয়ারের বাবা তথা অবসরপ্রাপ্ত স্কুল শিক্ষক কমলকৃষ্ণ চৌধুরী বলেন, বাড়ির দোতলার একটি ঘরে শনিবার রাতে ছেলে ল্যাপটপে কাজ করছিল। সেটি চালু রেখে বাথরুমে যায়। ওইসময় চোর সেটিকে নিয়ে যায়। রাত সাড়ে ১১টায় ঘরে ঢুকে ছেলে ল্যাপটপ দেখতে না পেয়ে আমাদের জানায়।
কমলের সংযোজন, বিছানায় ল্যাপটপটি ছিল। জানালা থেকে হাত বাড়িয়ে দুষ্কৃতী বিছানার চাদর টেনে ল্যাপটপটি নাগালের মধ্যে নেয়। তারপর সেটি নিয়ে চম্পট দেয়। দোতলার জানালায় কীভাবে ওই দুষ্কৃতী উঠেছিল সেটা নিয়েও আমরা ধন্দে আছি।
