কর্মে কিছুটা শুভ। খেলাধূলায় বিশেষ নৈপুণ্য প্রদর্শন। মানসিক দিকটি বিক্ষিপ্ত থাকবে। ... বিশদ
স্থানীয় বাসিন্দারা জানান, রতুয়া সদর থেকেই মালদহ ভায়া কোতোয়ালি, মানিকচক, চাঁচল রুটের সমস্ত বাস চলাচল করে। আবার রতুয়া থেকে ভালুকা বাজার, ভালুকা রোড হয়ে হরিশ্চন্দ্রপুর যাওয়ার সমস্ত যানবাহন চলাচল করে। বাস, ম্যাক্সি, অটো, ম্যাজিক গাড়ি, ভুটভুটি, বাইক সহ অন্যান্য যান প্রতিদিন চলাচল করে। ফলে যানজট লেগেই থাকে। তাই রতুয়ায় একটি স্থায়ী বাসস্ট্যান্ড খুবই দরকার। রতুয়া থানার পাশ থেকে মালদহ সদরগামী ও চাঁচলগামী বাসগুলি ঘোরানো হয়। বাস ঘুরিয়ে রাস্তার উপর দাঁড়িয়ে পড়ে, সেখান থেকেই যাত্রীরা ওঠানামা করেন। এর ফলে যাত্রীদের যেমন সমস্যা হয় তেমনই আশপাশের দোকানপাটের ক্রেতা বিক্রেতাদের সমস্যা হয়। সেই সঙ্গে ফুটপাত দখল করে তৈরি হয়েছে বহু দোকানপাট। এতে এই জায়গায় যানজট লেগেই থাকে।
অফিস টাইমে সাধারণ মানুষ, স্কুল-কলেজের পড়ুয়াদেরও এই ভিড় ঠেলে যাতায়াত করতে হয়। রতুয়া-১ ব্লক অফিস, থানা, জমি রেজিস্ট্রেশন অফিস, ভূমিদপ্তরের অফিস, এসআই অফিস, রতুয়া গ্রামীণ হাসপাতাল, রতুয়া হাইস্কুল, হাই মাদ্রাসা, প্রাথমিক বিদ্যালয়, বেসরকারি বিএড কলেজ, রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাঙ্ক সহ বিভিন্ন সরকারি দপ্তর এই এলাকার মধ্যেই রয়েছে। ফলে রতুয়ার যানজট দুর্বিষহ হয়ে উঠেছে।
এই প্রসঙ্গে জেলা পরিষদের সহ সভাধিপতি এটিএম রফিকুল হোসেন বলেন, রতুয়া সদর এলাকায় বাসস্ট্যান্ড তৈরি করার জন্য উপযুক্ত জায়গার খোঁজ চলছে। ভালো জায়গা পাওয়া গেলে বাসস্ট্যান্ড তৈরির প্রক্রিয়া শুরু হবে।