কর্মে কিছুটা শুভ। খেলাধূলায় বিশেষ নৈপুণ্য প্রদর্শন। মানসিক দিকটি বিক্ষিপ্ত থাকবে। ... বিশদ
এই প্রসঙ্গে সুপার ডাঃ ধীরাজ রায় বলেন, বিষয়টি নিয়ে প্রায়ই রোগীর পরিবার অভিযোগ করছেন। এই বিষয়ে পদক্ষেপ নেওয়ার জন্য পুলিস সুপারকে জানিয়েছি। বারুইপুর পুলিস জেলার এক শীর্ষ আধিকারিক বলেন, প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
বারুইপুর মহকুমা হাসপাতালে প্রতিনিয়ত ভিড় থাকে রোগীদের। সুদূর কুলতলি, মৈপীঠ, জয়নগর থেকে রোগীরা চলে আসেন এখানে। আউটডোরে রোগীর ভিড়ে হিমশিম খেতে হয় চিকিৎসকদের। কিন্তু টোটো, অটো করে রোগী এনে হাসপাতালে ছেড়ে দেওয়ার পর সেই গাড়িগুলি ফের ভাড়া তোলার অনেকক্ষণ ধরে দাঁড়িয়ে থাকে ওই চত্বরেই। রোগীর পরিবারের অভিযোগ, বাইরের প্রচুর অ্যাম্বুলেন্স এসেও যত্রতত্র দাঁড়িয়ে পড়ে। অথচ হাসপাতালের পিছনে অ্যাম্বুলেন্স সহ অন্য গাড়ি পার্কিংয়ের জায়গা আছে। হাসপাতালে গেট দিয়ে ঢোকার মুখেই, দুইপাশে অটো–টোটো দাঁড়িয়ে থাকে যাত্রী নেওয়ার জন্য। সেই অবস্থায় রোগীকে নিয়ে অ্যাম্বুলেন্স ঢুকতে পারে না। জয়নগরের এক বাসিন্দা কানাই ঘোষ বলেন, হাসপাতালের ভিতরেই অটো-টোটো, চারচাকা গাড়ির স্ট্যান্ড হয়ে গিয়েছে। কেউ কিছু বলতে গেলে চালকরা হুমকি দেয়। হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ এই ব্যাপারে ব্যবস্থা নিলেও কাজ হয়নি।