কাজকর্ম ও উচ্চশিক্ষায় দিনটি শুভ। ব্যবসার উন্নতির জন্য প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ। আয় বাড়বে। ... বিশদ
জানা গিয়েছে, মঙ্গলবার রাতে উলুবেড়িয়ার যদুরবেড়িয়ায় আজহার মল্লিকের বাড়ির বাইরে কেউ বা কারা এই পোস্টারগুলি সাঁটিয়ে দেয়। নিজেদের কংগ্রেস কর্মী পরিচয় দিয়ে তাঁরা একাধিক অভিযোগও তোলে সেই পোস্টারে। যদিও বুধবার সকালে সেইসব পোস্টার আর দেখতে পাওয়া যায়নি। এদিকে এই পোস্টারের কথা সামনে আসায় চাঞ্চল্য ছড়িয়েছে কংগ্রেস কর্মীদের মধ্যে। এনিয়ে হাওড়া জেলা কংগ্রেসের সভাপতি পলাশ ভাণ্ডারী জানান, এটা কে বা কারা এটা করেছে, নিশ্চিতভাবে বলতে পারব না। তবে এটা তৃণমূলের কাজও হতে পারে। আমাদের মধ্যে একটা লড়াই লাগিয়ে দেওয়ার চেষ্টা চলছে। আমাদের কর্মীরা এই ধরনের কাজ করতে পারেন না।
অন্যদিকে, কংগ্রেসের এই অভিযোগ অস্বীকার করেছেন হাওড়া গ্রামীণ জেলা তৃণমূল কংগ্রেসের সভাপতি বিধায়ক অরুণাভ সেন। তিনি জানান, সিপিএম, কংগ্রেস আর বিজেপি দিনরাত তৃণমূলের ভূত দেখে। এর সঙ্গে তৃণমূলের কোনও যোগ নেই। ৩৪ বছরে সিপিএমের দুষ্কৃতীদের হাতে অনেক কংগ্রেস কর্মী খুন হয়েছেন। আর সেই সিপিএমের ঝান্ডা নিয়ে কংগ্রেস কর্মীরা ভোট চাইতে যাচ্ছেন, এটা কোনও প্রকৃত কংগ্রেস কর্মীই মেনে নিতে পারছেন না। এটা তাঁদেরই মনোকষ্টের বহিঃপ্রকাশ।