মাঝেমধ্যে মানসিক উদ্বেগের জন্য শিক্ষায় অমনোযোগী হয়ে পড়বে। গবেষণায় আগ্রহ বাড়বে। কর্মপ্রার্থীদের নানা সুযোগ আসবে। ... বিশদ
পুলিস ও স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, কয়েকদিন আগে ওই যুবকের মাকে হেনস্তা করা হয়। রাস্তা নিয়ে তাদের মধ্যে ঝামেলাকে কেন্দ্র করে এই ঘটনা ঘটে। খবর পেয়ে রবিন গোলমাল থামাতে গেলেও তাঁর বিরুদ্ধেই থানায় শ্লীলতাহানির অভিযোগ করা হয় বলে দাবি মৃত যুবকের বাবা শৈলেন বরের। তখন থেকে মানসিকভাবে বিপর্যস্ত ছিলেন রবিন। তাঁর পকেট থেকে একটি সুইসাইড নোট উদ্ধার করে পুলিস। সেখানে তাঁর মৃত্যুর জন্য যাদের দায়ী করা হয়েছে, তাদের গ্রেপ্তার করেছে পুলিস। তাঁকে আত্মহত্যায় প্ররোচনা দেওয়ার অভিযোগ করেছেন বাবা শৈলেন বর। পুলিসের কাছে শৈলেনবাবুর অভিযোগ, প্রতিবেশী সন্তু চক্রবর্তী এবং মনু চক্রবর্তীর সঙ্গে কিছু সমস্যা চলছিল, যা মিটেও যায়। তারপরও সন্তু সহ কয়েকজন থানায় তাঁদের নামে অভিযোগ দায়ের করে।
এই ঘটনা জানার পর প্রতিবাদ করেন শৈলেনবাবুর ছেলে রবিন। তখন রবিন এবং পরিবারের অন্য সদস্যদের হেনস্তা করে সন্তু, মনুরা। অভিযোগ, তাঁদের ভিটেমাটি থেকে উচ্ছেদ করার হুমকিও দেওয়া হয়। বৃহস্পতিবার এসব ঘটনার পর শুক্রবার জানা যায়, জগদীশপুরহাটে মৃত অবস্থায় পাওয়া গিয়েছে রবিনকে। শৈলেনবাবুর অভিযোগ, লাগাতার মানসিক নির্যাতনের শিকার হয়ে তাঁর ছেলে আত্মহত্যা করেছে। তাঁর অভিযোগের ভিত্তিতে লিলুয়া থানার পুলিস ধৃত তিনজনের নামে এফআইআর করে নির্দিষ্ট ধারায় মামলা শুরু করেছে। ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে পুলিস।