মাঝেমধ্যে মানসিক উদ্বেগের জন্য শিক্ষায় অমনোযোগী হয়ে পড়বে। গবেষণায় আগ্রহ বাড়বে। কর্মপ্রার্থীদের নানা সুযোগ আসবে। ... বিশদ
এদিন এই সচেতনতা যাত্রায় ডেপুটি মেয়র তথা পুরসভার স্বাস্থ্য বিভাগের মেয়র পারিষদ অতীন ঘোষের প্রশংসা করেছেন মেয়র। পাশাপাশি ডেঙ্গু নিয়ে সচেতনতা বৃদ্ধিতে সংবাদমাধ্যমকেও ‘দায়িত্ব’ পালনের অনুরোধ করেছেন। ফিরহাদের কথায়, ডেঙ্গুতে মৃত্যু হলে মিডিয়া হইচই শুরু করে দেয়। কিন্তু তার আগে কোন এলাকায় জল জমে রয়েছে, কিংবা সেই জমা জল পরিষ্কার করা হল কি না, সেই খবর করে না। সব সময় নেতিবাচক খবরে ‘টিআরপি’র পিছনে না ছুটে তিনি ‘ভালো’ খবর করার পরামর্শ দিয়েছেন সংবাদমাধ্যমকে।
এদিনের মিছিলে শামিল হয়েছিলেন বিশিষ্ট শিল্পী চন্দ্রিল ভট্টাচার্য। তিনি বলেন, এই ‘যুদ্ধে’ ঢিলে দেওয়া চলবে না। ডেঙ্গু থেকে মুক্তি পেতে হলে প্রতি বছর এই ‘প্রতিজ্ঞা’ করতে হবে। পুরসভার এই উদ্যোগের প্রশংসা করে চন্দ্রিল জানিয়েছেন, উদাসীনতা আমাদের ক্ষতি করে। মশা আমাদের কত বড় শত্রু, সেটা ভুলে গেলে চলবে না। ডেঙ্গু নির্মূল করাটা কোনও টি-টোয়েন্টি ম্যাচ নয়, এটা টেস্ট ম্যাচ। তাই সবাইকেই ধৈর্য নিয়ে কাজ করতে হবে। কলকাতা পুরসভা যেভাবে প্রতি বছর এই ধরনের উদ্যোগ নিয়ে মানুষকে সচেতন করছে, তা অবশ্যই অভিনন্দনযোগ্য।
এদিন ফিরহাদ হাকিম, অতীন ঘোষ ছাড়াও মিছিলে অংশ নিয়েছিলেন কলকাতা পুরসভার চেয়ারপার্সন তথা দক্ষিণ কলকাতার সাংসদ মালা রায়, মেয়র পারিষদ দেবাশিস কুমার সহ একাধিক কাউন্সিলার ও পুরসভার বিভিন্ন বিভাগের আধিকারিকরা।