কোনও কিছুতে বিনিয়োগের ক্ষেত্রে ভাববেন। শত্রুতার অবসান হবে। গুরুজনদের কথা মানা দরকার। প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষায় সুফল ... বিশদ
স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, ২০১৭-’১৮ আর্থিক বছরে পঞ্চায়েতের উদ্যোগে রাস্তাটি মাটি ভরাটের কাজ হয়। এলাকার বাসিন্দারা সেই সময় থেকেই রাস্তাটি মোরামের বা ঢালাই করার দাবি তুলে আসছেন। কিন্তু এব্যাপারে কোনও ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি বলে অভিযোগ। বিক্ষোভে অংশ নেওয়া স্থানীয় বাসিন্দা অজিতেশ শীট, সোমনাথ খুঁটিয়া প্রমুখ বলেন, রাস্তাটি আজও মাটির রয়ে গিয়েছে। বর্ষায় রাস্তাটির কর্দমাক্ত চেহারা হয়ে গিয়েছে। এলাকার বাসিন্দা থেকে ছাত্রছাত্রী সকলকেই যাতায়াতের ক্ষেত্রে সমস্যার শিকার হতে হচ্ছে। প্রতিদিনই এক হাঁটু কাদায় সকলকে যাতায়াত করতে হচ্ছে। আমরা পঞ্চায়েতে দরবার করেও বিশেষ লাভ হয়নি। আমাদের এভাবে মাটির রাস্তায় আর কতদিন যাতায়াত করতে হবে, তা বুঝতে পারছি না।
স্থানীয় পঞ্চায়েতের সদস্যা সিপিএমের সুকন্যা বেরা বলেন, আমরা পঞ্চায়েতের কাছে রাস্তাটি মোরাম বা পাকা করার ব্যাপারে একাধিকবার দরবার করেছি। সিপিএমের যুব সংগঠন ডিওয়াইএফের জেলা সম্পাদকমণ্ডলীর সদস্য ঝাড়েশ্বর বেরা বলেন, যেহেতু ওই এলাকার পঞ্চায়েত সদস্যা বিরোধী দলের রয়েছেন, তাই তৃণমূল পরিচালিত গ্রাম পঞ্চায়েত রাস্তাটি পাকা বা মোরামের করার ব্যাপারে উদ্যোগ নিচ্ছে না। দুরমুঠ গ্রাম পঞ্চায়েতের উপপ্রধান স্বপন মাইতি বলেন, এলাকার কিছু বাসিন্দা রাস্তাটির পাকা বা মোরামের করার দাবি নিয়ে এসেছিলেন। আমরা ওই রাস্তাটি নিজস্ব তহবিল থেকে আপাতত মোরামের করা যায় কি না, তা দেখছি। পরবর্তীকালে রাস্তাটি ঢালাই করা হবে।