কর্মে কিছুটা শুভ। খেলাধূলায় বিশেষ নৈপুণ্য প্রদর্শন। মানসিক দিকটি বিক্ষিপ্ত থাকবে। ... বিশদ
পুলিস সূত্রে খবর, ধৃত মহিলার নাম হামিদা খাতুন। বাড়ি গঙ্গারামপুর ব্লকের প্রাণসাগর এলাকায়। এদিন ধৃতকে বালুরঘাট আদালতে তোলা হলে বিচারক দু’দিনের পুলিস হেফাজতের নির্দেশ দিয়েছেন।
পুলিস সূত্রে খবর, ধৃত জাল সার্টিফিকেট সংশোধনের জন্য হাসপাতালে জমা দেয়। সেটি যে জাল, বুঝতে পারেন হাসপাতালের কর্মীরা। গত ২২ মে বালুরঘাট থানায় লিখিত অভিযোগ দায়ের করেছিল হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ। তদন্তে নেমে ওই মহিলাকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। কীভাবে ওই মহিলা জাল সার্টিফিকেট বের করেছে, তদন্ত শুরু করেছে পুলিস।
বালুরঘাট জেলা হাসপাতালের সুপার কৃষ্ণেন্দু বিকাশ বাগ বলেন, সার্টিফিকেট হাতে পড়তেই বুঝে গিয়েছিলাম সেটি নকল। এই ধরনের নকল সার্টিফিকেট আগেও আমাদের দপ্তরে জমা পড়েছে। এ বিষয়ে থানায় ও জেলা স্বাস্থ্য দফতরে অভিযোগ জানিয়েছি। পুলিস খতিয়ে দেখছে।
অন্যদিকে, বালুরঘাট থানার আইসি শান্তিনাথ পাঁজা বলেন, জাল জন্ম সার্টিফিকেট জমা দেওয়ার অভিযোগ করেছিলেন হাসপাতাল সুপার। এক মহিলাকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।