কর্মে কিছুটা শুভ। খেলাধূলায় বিশেষ নৈপুণ্য প্রদর্শন। মানসিক দিকটি বিক্ষিপ্ত থাকবে। ... বিশদ
জানা গিয়েছে, দিক কয়েক আগে খুন হন দেওরিয়া জেলার রুদ্রপুর থানা এলাকার বাসিন্দা দীপু নিষাদ। শনিবার মৃত তরুণের পরিবারে সঙ্গে দেখা করতে গিয়েছিলেন উত্তরপ্রদেশের মন্ত্রী তথা নিষাদ পার্টির সভাপতি সঞ্জয় নিষাদ। প্রায় শ’খানেক কর্মী-সমর্থক নিয়ে বিঠলপুর গ্রামে পৌঁছন তিনি। অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে পুলিসি নিষ্ক্রিয়তার অভিযোগ তুলে প্রশাসনকেই তুলোধোনা করতে শুরু করেন রাজ্যের মন্ত্রীই। তিনি উস্কানিমূলক মন্তব্যও করেন বলে অভিযোগ। তারপরই সঞ্জয়ের দলের কর্মী-সমর্থকরা খুনে অভিযুক্ত গ্রামপ্রধান ও তাঁর ভাইয়ের বাড়ি-গাড়ি ভাঙচুর শুরু করে। কিছুক্ষণের মধ্যেই গোটা চত্বর রণক্ষেত্রের আকার নেয়। গ্রামপ্রধানের বাড়িতে তাণ্ডবে প্রতিবাদে গ্রামবাসীরা রুখে দাঁড়ান। তাঁরা মন্ত্রীর বিরুদ্ধে স্লোগান দিতে থাকেন। উত্তেজনা ক্রমেই চড়তে থাকে। এই অবস্থায় শান্তি রক্ষা জন্য মন্ত্রীকেই উদ্যোগী হওয়ার আর্জি জানান সাব-ডিভিশনাল ম্যাজিস্ট্রেট। স্থানীয় পুলিস থেকে খবর দেওয়া হয় দেওরিয়ার এসপি সংকল্প শর্মাকেও। তিনি মন্ত্রীকে দ্রুত এলাকায় ছেড়ে বেরিয়ে যাওয়ার অনুরোধ করেন। প্রথমে দোনামনা করলেও গ্রামবাসীদের বিক্ষোভের মুখে কার্যত পালিয়ে বাঁচেন যোগীর মন্ত্রী। তিনি গ্রাম ছাড়তেই পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আসে।