কর্মে কিছুটা শুভ। খেলাধূলায় বিশেষ নৈপুণ্য প্রদর্শন। মানসিক দিকটি বিক্ষিপ্ত থাকবে। ... বিশদ
ঘটনা হচ্ছে, আলিপুর আদালতে এসক্যালেটর বসানোর দাবিতে একটি জনস্বার্থ মামলা দায়ের হয়েছিল হাইকোর্টে। সেই মামলার শুনানিতে প্রধান বিচারপতি বলেন, ওই আদালত চত্বর জবরদখল মুক্ত না হলে কোনও নির্দেশ দেবে না আদালত। মামলাকারীর আইনজীবী সওয়ালে বলেন, জজ কোর্টে মোট চারটি বিল্ডিং রয়েছে। সেগুলি বহুতল। বয়স্ক মামলাকারী থেকে শুরু করে আইনজীবী সকলেরই অসুবিধা হচ্ছে। এই বক্তব্য শুনে প্রধান বিচারপতি তাঁকে বলেন, আপনি তাহলে কোর্ট চত্বর জবরদখল মুক্ত করার দায়িত্ব নিন। এরপরই রীতিমতো ক্ষোভের সুরে প্রধান বিচারপতি বলেন, একবার লোক আদালত চলাকালীন আমি নিজে জজ কোর্টে গিয়েছিলাম। ওখানকার পরিস্থিতি দেখে আমি রীতিমতো মর্মাহত। সর্বত্র দখলদারে ভরে গিয়েছে। আইনজীবীরাও বেআইনিভাবে একাধিক জায়গা দখল করে বসে আছেন। এই অব্যবস্থা চললে কিছুই করা যাবে না।
এরপরই নির্দেশে প্রধান বিচারপতি জানান, ওই আদালত চত্বর দখল মুক্ত না হলে এ ব্যাপারে আদালত কোনও প্রসাশনিক পদক্ষেপ গ্রহণের জন্য নির্দেশ দেবে না। এই নির্দেশের প্রেক্ষিতে শনিবার আলিপুর বার অ্যাসোসিয়েশনের অন্যতম কর্তা সুব্রত সর্দার মন্তব্য, নির্দেশের কপি হাতে পাইনি। তবে যেখানে এসক্যালেটর বসানোর কথা, সেখানে কোনও জবরদখল নেই।