কর্মে কিছুটা শুভ। খেলাধূলায় বিশেষ নৈপুণ্য প্রদর্শন। মানসিক দিকটি বিক্ষিপ্ত থাকবে। ... বিশদ
এদিন কসবার কুমোরপাড়া এলাকা থেকে পানীয় জলের সমস্যার অভিযোগ আসে। এক বাসিন্দা বলেন, গত ২০১৯ সাল থেকে তিনি সমস্যার কথা জানাচ্ছেন। কিন্তু, কোনও সমাধান হয়নি। এখনও গভীর নলকূপের জল ব্যবহার করতে হচ্ছে। প্রচুর আয়রন সেই জলে। সেজন্য ফেরুলও খারাপ হয়ে যাচ্ছে। বারবার ফেরুল পরিষ্কার করাতে হচ্ছে। মেয়রের প্রতি তাঁর বক্তব্য, আপনি বলেছিলেন ২০২২ সালের মধ্যে পরিস্রুত পানীয় জল মিলবে। প্রকল্পের কাজ চলছে। কিন্তু, তারপর ২০২৪ হয়ে গিয়েছে। এখনও জল পাওয়া যায়নি। এই অভিযোগ শুনে মেয়র জল সরবরাহ বিভাগের আধিকারিককে এক হাত নেন। বলেন, আপনার জন্য তো আমি মিথ্যবাদী হয়ে যাচ্ছি।
পরে মেয়র সাংবাদিকদের বলেন, আমরা বিভিন্ন পরিকল্পনা নিয়েছি। একাধিক জায়গায় নতুন বুস্টার পাম্পিং স্টেশন বানানো হচ্ছে। শহরে সেই অর্থে জলকষ্ট কোথাও নেই। তীব্র গরমের সময় জলস্তর নেমে যাওয়ার কারণে কিছু কিছু এলাকায় সমস্যা হয়েছিল। তাঁর সংযোজন, শহরের সংযুক্ত এলাকা (টালিগঞ্জ, বেহালা, যাবদপুর, কসবা) সহ বিভিন্ন জায়গায় এখনও গভীর নলকূপের জল খেতে বাধ্য হচ্ছেন বাসিন্দারা। সেই সমস্যা মেটাতেই ৭০০ কোটি টাকা খরচে ভবিষ্যতের কথা চিন্তা করে একাধিক জলপ্রকল্প, পাম্পিং স্টেশন বানানো হচ্ছে। আগামী ২০২৬ সালের আগেই সব সমস্যার সমাধান হবে বলে আশাবাদী মেয়র।