কাজকর্ম ও উচ্চশিক্ষায় দিনটি শুভ। ব্যবসার উন্নতির জন্য প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ। আয় বাড়বে। ... বিশদ
রাজারহাট-নিউটাউন বিধানসভার মধ্যে রয়েছে পাঁচটি গ্রাম পঞ্চায়েত এবং বিধাননগর পুরসভার ১১টি ওয়ার্ড। এলাকায় জ্যাংড়া গ্রাম পঞ্চায়েতের অধীনে ৮টি সংসদ রয়েছে। অভিজাত নিউটাউন শহর তো বটেই, ব্লক অঞ্চলে বহুতল এবং সমবায় মিলিয়ে অসংখ্য বহুতল আবাসন রয়েছে। আগামী ১ জুন বারাসত লোকসভা কেন্দ্রের ভোট। এই কেন্দ্রের মধ্যে পড়ে রাজারহাট-নিউটাউন বিধানসভা। তাই ভোট আসতেই অভিজাত শ্রেণির ভোটারদের মন পেতে গুরুত্ব দিচ্ছে তৃণমূল। বিশেষ করে গত পঞ্চায়েত নির্বাচনে যেখানে অশান্তি হয়েছিল। সেই অবস্থা থেকে ঘুরে দাঁড়িয়ে মানুষের মন পেতে নতুন কায়দায় প্রচার করছে তৃণমূল। অন্যদিকে, বিরোধী রাজনৈতিক দলগুলিও একই কায়দায় প্রচারে জোর দিচ্ছে।
প্রসঙ্গত, গত পঞ্চায়েত ভোটে গোলমালের ‘হট স্পট’ ছিল জ্যাংড়া-হাতিয়াড়া (২) নম্বর গ্রাম পঞ্চায়েত। এখানে গণ্ডগোলকে কেন্দ্র করে বাসিন্দাদের মধ্যে ব্যাপক ক্ষোভ ছড়িয়েছিল। অনেকেই ভোট দিতে পারেননি বলে অভিযোগ করেছিলেন। বাসিন্দাদের সেই ক্ষোভ চাপা দিতে উঠেপড়ে লেগেছে তৃণমূল নেতৃত্ব। কিছুদিন আগেই তৃণমূল কংগ্রেস প্রার্থী নিজেও নিউটাউনের এক কর্মিসভায় হাজির হয়ে পঞ্চায়েত এলাকার ভোটারদের কাছে মার্জনা চেয়েছেন। এদিকে, রবিবার সকালে এএ ব্লকে এনকেডিএ, বিএ, বিসি, এই ব্লক, গোল বিল্ডিং প্রভৃতি অঞ্চলে প্রচার করে তৃণমূল। সেখানে কাকলি ঘোষ দস্তিদারের ১৫ বছরের উন্নয়ন কর্মকাণ্ড সংক্রান্ত একটি পুস্তিকা বিলিও করা হয়।