কর্মে কিছুটা শুভ। খেলাধূলায় বিশেষ নৈপুণ্য প্রদর্শন। মানসিক দিকটি বিক্ষিপ্ত থাকবে। ... বিশদ
জেম অ্যান্ড জুয়েলারি এক্সপোর্ট প্রোমোশন কাউন্সিলের তথ্য অনুযায়ী, চলতি আর্থিক বছরের প্রথম পাঁচ মাস, অর্থাৎ এপ্রিল থেকে আগস্ট পর্যন্ত ভারতীয় মুদ্রার হিসেবে রপ্তানি কমে গিয়েছে। গত বছরের ওই একই সময়ের তুলনায় তা কমেছে ২৬.৪৯ শতাংশ। বণিকসভা আইসিসি আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে একটি নামজাদা হীরে সংস্থার ভাইস প্রেসিডেন্ট অমিত প্রতিহারি বলেন, রপ্তানি কমলেও, ভারতীয় বাজার কিন্তু চাঙ্গা। আমরা ২০২১ সালে আশা করেছিলাম, ২০২৩ সালের মধ্যে ভারতীয় হীরের বাজার ১ হাজার ৭৫০ কোটি মার্কিন ডলারে পৌঁছবে। আমরা সেই লক্ষ্যেই এগচ্ছি। ইতিমধ্যেই হীরের ব্যবসা পৌঁছেছে ৮০০ কোটি মার্কিন ডলারে। এর অন্যতম কারণ, ছোট শহরগুলিতে সংগঠিতভাবে হীরের বিক্রি বেড়েছে। অর্থাৎ ক্রেতারা পাকা রসিদ দিয়ে হীরে কিনছেন। কেন্দ্রীয় সরকার সোনায় হল মার্কিং ব্যবস্থা বাধ্যতামূলক করায় তা হীরে ব্যবসার বহর বাড়াতে সাহায্য করছে। জেম অ্যান্ড জুয়েলারি এক্সপোর্ট প্রোমোশন কাউন্সিলের প্রাক্তন চেয়ারম্যান কলিন শাহ বলেন, যদি এখানে হীরে আমদানিতে রাশ টানা যায়, তাহলে দেশীয় ব্যবসা বাড়বে। কারণ, সেক্ষেত্রে চাহিদা ভালো থাকায় ছোট সংস্থাগুলি তাদের মজুত করা হীরে বিক্রি করতে পারবে এবং হীরের দামেও সামঞ্জস্য আসবে। সরকার আমদানিতে রাশ না টানলেও, হীরে শিল্পের সঙ্গে জড়িত ব্যবসায়ীরা নিজে থেকেই আমদানিতে যদি রাশ টানেন, তাহলেও পরিস্থিতি ভালো হবে। এই সংগঠনের পূর্ব ভারতের চেয়ারম্যান পঙ্কজ পারেখ বলেন, কলকাতা থেকে হীরেখচিত গয়নার রপ্তানিতে যদি বেশি গুরুত্ব দেওয়া যায়, তাহলে অনেক বেশি ব্যবসা আসতে পারে।