পড়ে গিয়ে বা পথ দুর্ঘটনায় আঘাতপ্রাপ্তির যোগ থাকায় সতর্ক হন। কর্মে উন্নতি ও সাফল্যের যোগ। ... বিশদ
নতুন বছরে শরীরের দিকে অবশ্যই নজর থাকবে। প্রতিদিন শরীরচর্চা অতি অবশ্যই করা উচিত। আমি প্রতিদিনই অন্তত আধ ঘণ্টা হাঁটি। আর অবশ্যই খাওয়া-দাওয়ার বিষয়টা নজর রাখতে হয়। আমি সাধারণত বাড়ির খাবার খাওয়ার চেষ্টা করি। কিন্তু অনুষ্ঠানের জন্য অনেক সময়েই বাইরে খেতে হয়। সেক্ষেত্রে কিছু করার থাকে না। বাড়িতে থাকলে অবশ্যই বাড়িতে রান্না করা খাবার খাই। মোটামুটি সব রকমের খাবারই আমি খাই। কিন্তু কোনও কিছুই বেশি নয়। সব রকমের খাবার অল্প অল্প খাওয়ার অভ্যাস রয়েছে।
শ্রাবন্তী চট্টোপাধ্যায়
নতুন বছরে স্বাস্থ্যের দিকে আরও বেশি নজর দিতে চাই। আমাদের তো শ্যুটিংয়ের চাপ থাকে। তাই হয়তো প্রতিদিন জিমে যাওয়া হয় না। কিন্তু সকালের দিকে আধ ঘণ্টা থেকে পয়তাল্লিশ মিনিট হাঁটাহাঁটি করাটা অত্যন্ত জরুরি বলে মনে করি। আমি একেবারেই ‘জিরো ফিগার’-এ বিশ্বাস করি না। আমি মনে করি ফিটনেসটাই সবকিছু। স্বাস্থ্যকর খাবার খাওয়াটা দরকার। তাছাড়া আমি সবসময় বাড়ির খাবার খাওয়ার চেষ্টা করি। প্রচুর পরিমাণ জল খাওয়াটাও দরকার। নতুন বছর শরীর ঠিক রাখার জন্য এগুলোই মেনে চলতে চাই।
সৃজিত মুখোপাধ্যায়
শরীর-স্বাস্থ্য নিয়ে নতুন বছরের রেজোলিউলেশন একটাই, সবকিছু খেতে হবে। আমার কোনও বাধবিচার নেই। পরজন্মে আমার বিশ্বাস নেই। কাজেই একটা জীবনে আনন্দে, খেয়ে দেয়ে বাঁচার পক্ষপাতি আমি। যখন যা ভালো লাগে, সেটাই খেতে পছন্দ করি। শ্যুটিংয়ের জন্য অনেকটা সময় বাইরে থাকতে হয়। ফলত, বাইরের খাবারই বেশি খাই। আর শরীরচর্চার খুব একটা প্রয়োজন পড়ে না। কারণ, এই মুহূর্তে শ্যুটিংয়ের অনেক কাজ। আর শ্যুটিংয়ে খুবই দৌড়-ঝাঁপ করতে হয়। তাই আলাদা করে শরীরচর্চার দরকার নেই।
পায়েল দে
আমি খুবই খাদ্যরসিক, পছন্দের খাবার খুব একটা রুটিন থেকে বাদ যায় না। কিন্তু আমি পরিমাণ নিয়ে সচেতন থাকি। নতুন বছরেও তাই করব। যেমন আমি রেড মিট খেতে খুবই ভালোবাসি। তাই খুব ইচ্ছে করলে এক-দেড় মাসে একবার খাই। সেটুকুতেই খাবারের আনন্দ বেঁধে রাখি। আমি যে খুব জিম ফ্রিক তাও নয়, তবে যেটুকু এক্সারসাইজ একজন মানুষকে সুস্থ রাখে, সেটুকু আমি করি। আমি হাঁটতে ভালোবাসি। তাই মাঝেমধ্যেই হেঁটে ক্যালোরি বার্ন করি। আমার ফোনে এমন অ্যাপ আছে যা আমার হাঁটার স্টেপ, কতক্ষণ হাঁটলাম এসব জানান দেয়। নতুন বছরেও এই ফিটনেস রুটিনে কোনও পরিবর্তন আনব না।
রাজ চক্রবর্তী
আমি মনে করি, শরীরের দিকে নজর দেওয়া অত্যন্ত দরকার। আমি খাওয়া-দাওয়ার বিষয়ে খুবই সাবধানী। প্রতিদিন সকালে কমকরে আধ ঘণ্টা হাঁটাহাঁটি করি। যতটা সম্ভব বাড়ির খাবার খাওয়ার চেষ্টা করি। শ্যুটিংয়ের চাপ তো থাকেই, তার পাশাপাশি জনপ্রতিনিধ হিসেবেও কাজ থাকে। তাই এতকিছু সমালানোর জন্য শরীর ফিট রাখাটা অত্যন্ত প্রয়োজনীয়। শরীর ঠিক না থাকলে, কাজ করব কীভাবে? তাই নতুন বছরে শরীর-স্বাস্থ্যের দিকে আরও বেশি নজর দিতে চাই।