Bartaman Patrika
প্রচ্ছদ নিবন্ধ
 

নেতাজির গুপ্তবাহিনী
শহিদের অজানা আখ্যান
অমিত মিত্র

উত্তাল বঙ্গোপসাগর। ঢেউয়ের মাথা চিরে এগিয়ে চলেছে টর্পেডোবাহী একটি জাপানি ডুবোজাহাজ।  আচমকা তা ঝাঁপ দিল সমুদ্রের অতলে। জলের নীচে অদৃশ্য হতে না হতেই বন্ধ করা হল ইঞ্জিনও। প্রমাদ গুনলেন ভিতরের কেবিনে বসা আজাদ-হিন্দ-ফৌজের গুপ্তবাহিনীর চার অফিসার— তবে কি কোনও ব্রিটিশ ডেস্ট্রয়ারের নজরে এসেছে সাবমেরিনটি? তাদের একটা ‘ডেপথ চার্জ’ ডুবোজাহাজের সলিল সমাধির জন্য যথেষ্ট। শুধু অফিসারদের জীবন নয়, অপমৃত্যু ঘটবে নেতাজি বিকল্পিত গুপ্তচর বাহিনীর এবং রেডিও ট্রান্সমিশনের কলকাতা কেন্দ্র গড়ে তোলার স্বপ্নেরও। যুদ্ধক্ষেত্রে আজাদ-হিন্দ-বাহিনীর (আইএনএ) কমান্ডারদের কাছে ব্রিটিশদের গুরুত্বপূর্ণ তথ্য পৌঁছে দিতেই কেন্দ্রটি স্থাপনের আশু প্রয়োজন ছিল। সহায় ছিলেন ঈশ্বরও। সেবার কোনও ব্রিটিশ নৌবহরই ওই ডুবোজাহাজটির নাগাল পায়নি। থামেনি ‘মিশন কলকাতা’ও।

দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়া থেকে আজাদ-হিন্দ-বাহিনীর শয়ে শয়ে অফিসার সেসময় ভারত এবং সেয়লনের (বর্তমানে শ্রীলঙ্কা) বিভিন্ন এলাকায় এসে পৌঁছচ্ছেন। একটা বড় অংশই ডুবোজাহাজে। বাকিদের নামানো হয়েছে প্যারাসুটে। গুপ্তচর বাহিনীর বিশাল নেটওয়ার্কের রণকৌশলের সঙ্গে যুক্ত ছিলেন নেতাজি সুভাষচন্দ্র বসু নিজে। যদিও এত উন্নত প্রশিক্ষণ সত্ত্বেও শেষপর্যন্ত তাঁদের অনেকেই ব্রিটিশ গোয়েন্দাদের হাতে ধরা পড়ে যান। চলে অমানুষিক অত্যাচার। গোপন সামরিক আদালতে দ্রুত শেষ হয় বিচার। শাস্তি ছিল একটাই— ফাঁসি।
এখানে আমি অবশ্য এরকম একটিমাত্র অভিযানের কথাই লিখব, যা শেষ হয়েছিল চার দেশপ্রেমিকের মৃত্যুদণ্ডে। তাঁদের মধ্যে ওই সাবমেরিনে স্বদেশে ফেরা অফিসাররাও ছিলেন। কিন্তু নেতাজির গুপ্তবাহিনীর আরও হাজার হাজার সদস্য ফিরেছিলেন স্বদেশে। আর কখনও তাঁদের কোনও খোঁজখবর পাওয়া যায়নি। দেশের মাটিতে তাঁদের আরও সঙ্গী ছিলেন। তাঁরা একসঙ্গেই শহিদ হন। সেই সাহসী বন্ধুদের ভাগ্যেই বা কী ঘটেছিল? তাঁদের নাম এখনও অজানা। বিস্মৃতির অসীমে হারিয়ে গিয়েছেন।

নেতাজির ১২৫তম জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে আমি গোটা দেশের কাছে আইএনএ-এর গুপ্তবাহিনীর সদস্যদের এই আত্মত্যাগকে স্বীকৃতি দেওয়ার আর্জি জানাচ্ছি। তাঁদের ‘বলিদান’ স্বাধীনতা সংগ্রামের ইতিহাসের এক অবিচ্ছেদ্য অধ্যায়। যা শ্রদ্ধার সঙ্গে স্মরণ করা  উচিত।
নেতাজির তত্ত্বাবধানে মালয়ের পেনাংয়ে তাঞ্জোঙ্গ বুনগাহ কেন্দ্রে এই বীর অফিসারদের প্রশিক্ষণ পর্ব চলেছিল। জেনারেল মোহন সিং এবং পরে রাসবিহারী বসুর সাহায্যে পেনাংয়ের স্বরাজ ইনস্টিটিউটে গোটাটাই পরিচালনা করেছিলেন স্বয়ং সুভাষচন্দ্র। অমৃক সিং গিলের কাহিনি অনুযায়ী, সূক্ষ্ম ও নির্ভুলভাবে সব কিছু পরিচালনার ট্রেনিং দেওয়া হতো। পাঁচজনের আলাদা আলাদা দল তৈরি করে চলত ট্রেনিং। যাতে একটি দল অন্যদের কথা জানতে না পারেন। যদি কোনও কারণে কেউ ধরাও পড়ে যান, প্রচণ্ড অত্যাচার করেও তাঁর কাছ থেকে বাকিদের তথ্য বের করা যাবে না। এছাড়া ওয়্যারলেস সেট খুলে আলাদা করা এবং ফের জুড়ে দিয়ে বার্তা পাঠানো, যুদ্ধজাহাজ, বোমারু বিমানের ছবি দেখে চিহ্নিতকরণও শেখানো হতো। যাতে তাঁরা নেতাজিকে একদম সঠিক তথ্য পৌঁছে দিতে পারেন। পাশাপাশি মানচিত্র পাঠ, গোপন কোডে বার্তা প্রেরণ, শত্রুপক্ষের সাংকেতিক বার্তার পাঠোদ্ধার, স্পাই ক্যামেরা ব্যবহার এবং অত্যাচার থেকে বাঁচার টেকনিক আয়ত্ত করতে হয়। এমনকী প্রশিক্ষণরতদের কৃত্রিম ফাঁসিতেও ঝোলানো হতো। অর্থাৎ যে কোনও পরিস্থিতির জন্যই তৈরি রাখা হয়েছিল তাঁদের। অমৃক লিখেছিলেন, ‘ট্রেনিংয়ের উত্তুঙ্গ মুহূর্তে ভেঙে পড়তেন কয়েকজন। প্রশিক্ষণ ছেড়ে চলেও যেতে হতো তাঁদের।’

আইএনএ-এর গুপ্তবাহিনীর ব্যাপক সাংগঠনিক নেটওয়ার্কের অনেক কিছুই এখনও সামনে আসা বাকি। একটি নির্দিষ্ট অভিযানই সকলের দৃষ্টি আকর্ষণ করেছিল এবং সেটাও মহাত্মা গান্ধীর হস্তক্ষেপের কারণে। যেটি হল, ব্রিটিশ গোয়েন্দাদের কথায় ‘কলকাতা ষড়যন্ত্র মামলা’। সময়টা গত শতাব্দীর চারের দশকের মধ্যভাগ। কলকাতার লর্ড সিনহা রোডে কড়া নিরাপত্তার মধ্যে আইএনএ-এর গুপ্তবাহিনীর চার দেশপ্রেমিকের সামরিক বিচার পর্ব সমাধা হয়। তাঁদের অপরাধ ছিল, ব্রিটিশ সাম্রাজ্যের বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা। বিচার শেষ হয় চারজনের ফাঁসির আদেশে। মামলাটি যখন প্রকাশ্যে আসে, তখন ব্রিটিশ ভারতের ভাইসরয় লর্ড ওয়াভেলকে চিঠি লেখেন মহাত্মা গান্ধী। দিনটা ছিল ১৪ সেপ্টেম্বর, ১৯৪৫। গান্ধীজি লিখেছিলেন, ‘যদি এই ফাঁসির আদেশ কার্যকর করা হয়, তাহলে সেটা হবে সবচেয়ে বড় রাজনৈতিক ভুল।’ গান্ধীজির আবেদনকে মান্যতা দিয়ে চার দেশপ্রেমিকের ফাঁসির আদেশ বদলে যায় যাবজ্জীবন কারাদণ্ডে।
কিন্তু ঠিক কী কারণে ধরা পড়েছিলেন এই চারজন? ১৯৪৪ সালের মার্চ মাসে শুরু হয়েছিল সেই গোপন অভিযান। পেনাং ছেড়ে পুরীর উদ্দেশে রওনা দেয় জাপানি ডুবোজাহাজ। তাতে ছিলেন ডাঃ পবিত্রমোহন রায় (নেতা), সর্দার মহিন্দর সিং (বোমা বিশেষজ্ঞ), তুহিন মুখোপাধ্যায় (কোডিং বিশেষজ্ঞ) ও অমৃক সিং গিল (রেডিও এক্সপার্ট)। পেনাং ছাড়ার ঠিক আগে তাঁদের উত্সাহ বাড়াতে বার্তা দেন নেতাজি, ‘সংখ্যায় অত্যন্ত কম হলেও তোমাদের অভিযান গোটা ব্রিটিশ গুপ্তচর বাহিনীর উপর মারাত্মক আঘাত হানবে। কলকাতায় এই কেন্দ্র যে কোনও মূল্যে গড়তে হবে।’ এমনই উল্লেখ রয়েছে অমৃকের স্মৃতিকথনে।
একটি ছোট্ট আশঙ্কা ছাড়া সেবার ডুবোজাহাজটির কোথাও সমস্যা হয়নি। অভীষ্ট গন্তব্যে পৌঁছে একটি যন্ত্রচালিত ডিঙিতে করে পুরীর নিকটবর্তী সমুদ্রতীরে এসে পৌঁছন চারজন। অমৃক এক জায়গায় লিখেছেন, ‘সূর্যের আলো ফোটার ঠিক আগেই আমরা দেখতে পাই কোনারকের বিশাল সূর্যমন্দির।’ তীরে নামার কয়েক মিনিটের মধ্যেই মন্দিরের দক্ষিণ দিকের প্রাচীরের কয়েক ফুট দূরে বোমা, হ্যান্ড গ্রেনেড এবং পাওয়ার প্যাক মাটিতে পুঁতে ফেলেছিলেন মহিন্দর (সেগুলি কি এখনও সেখানে?)। এরপর চারজনেই আলাদা হয়ে যান। রেডিও পার্টসগুলিকে আগেই আলাদা করে সেগুলির চেহারা বদলে দিয়েছিলেন ডাঃ রায়। ছিল একটি গ্রামাফোনও। সেসব নিজেদের ব্যাগপত্রের বিভিন্ন জায়গায় লুকিয়ে দ্রুত সূর্যমন্দির চত্বর ছাড়েন তাঁরা। পরের রবিবার সকাল ১০টায় কলকাতায় তাঁদের দেখা করার কথা ছিল। জায়গাটা ছিল ব্রিটিশদের নাকের ডগায়, মেট্রো সিনেমা।
কিন্তু তখনই হয়ে যায় এক মারাত্মক ভুল। নির্দেশ না মেনে শ্বশুরবাড়িতে দেখা করতে চলে যান তুহিন। লজ্জার বিষয় হল, শ্বশুর দেখা মাত্রই তাঁকে কলকাতা পুলিসের হাতে তুলে দেন। তুহিনের মাথার দাম হিসেবে পাঁচ হাজার টাকাও হস্তগত করেন। ১৯৪৪ সালে সেই টাকার অঙ্কটা মোটেই কম ছিল না। ইংরেজদের চরম অত্যাচারের মুখে তুহিন ভেঙে পড়েন এবং রেঙ্গুনে নেতাজির হেডকোয়ার্টারের রেডিও মারফত বার্তা আদানপ্রদানের গুরুত্বপূর্ণ সংকেতের কথা বলে দেন।
এই বিপর্যয়ের কয়েকদিনের মধ্যে হরিদাস মিত্র ও তাঁর স্ত্রী বেলা বসুর সংস্পর্শে আসেন ডাঃ রায় ও অমৃক। বেলা বসু ছিলেন নেতাজির বড়দা সুরেশচন্দ্র বসুর মেয়ে। তাঁদের সঙ্গে হাত মেলান হরিদাসের ঘনিষ্ঠ বন্ধু জ্যোতিষ বসু এবং আত্মগোপন করে থাকা একাধিক বিশ্বস্ত বিপ্লবী। মহিন্দর চলে গিয়েছিলেন বালিগঞ্জের শিখ গুরুদ্বারে। অমৃক কলকাতায় থাকার কারণ হিসেবে দেখানোর জন্য জর্জ ব্রাউন রেডিও কলেজে গিয়ে ভর্তি হন। হ্যারিসন রোডে একটি হস্টেলে থাকতেও শুরু করেন। পবিত্রবাবু চলে যান হরিদাস ও বেলা দেবীর ভবানীপুরের বাড়িতে। তাঁদের ব্যবসার ম্যানেজারের ছদ্মবেশ ধরেন তিনি।
অমৃকের স্মৃতি অনুযায়ী, নতুন কোড ব্যবহার করে প্রথম পরীক্ষামূলক রেডিও যোগাযোগের শুরুটা হয় ডেন্টাল সার্জেন ডাঃ দত্তের বাড়ি থেকে। তা সফল হওয়ার পর প্রয়োজন পড়ে একটি স্থায়ী আত্মগোপনের আস্তানার। যাতে শক্তিশালী জাপানি ট্রান্সমিটারগুলি বসানো যায়। এই প্রসঙ্গে ১৯৯২ সালে মালয়েশিয়ায় প্রকাশিত একটি নিবন্ধে অমৃক বলেছেন, ‘হরিদাস মিত্র কোনও সময় নষ্ট করেননি। দ্রুত আমরা বেহালায় চলে যাই। আমাদের সঙ্গে সেরা রেডিও রিসিভার ছিল। সঙ্গে ছিলেন হরিদাস মিত্র, জ্যোতিষ বসু, বেলা বসু এবং অবশ্যই আন্ডারগ্রাউন্ডে থাকা বিশ্বস্ত কর্মীদের সহায়তা।’ বেহালার এই বাড়িটির চারদিক ছিল বাঁশবনে ঘেরা। ছিল একটি বিশাল জলাশয়ও। তার পিছনে লুকিয়ে দিব্যি ব্রিটিশ গোয়েন্দাদের উপর নজর রাখা সম্ভব হচ্ছিল।
ব্রিটিশ সেনা কোহিমায় মোতায়েন শুরু হতেই আইএনএ-এর সদর দপ্তরে নতুন সাংকেতিক বার্তা আদানপ্রদানের বন্যা শুরু হয়। দমদম বিমানবন্দরে বোমারু বিমানগুলি রাখা হয়েছিল। অমৃকের কথায়, ‘আমরা শক্তিশালী ট্রান্সমটার ব্যবহার করে নৌবাহিনী এবং সেনার সিগন্যাল জ্যাম করে দিতাম। ওদের চেনা ফ্রিকোয়েন্সিতেই কান পাততাম।’ এই কোডেড বার্তাগুলিই যুদ্ধক্ষেত্রে আইএনএ কমান্ডারদের প্রভূত সুবিধা করে দেয়।
এরই ফাঁকে মহিন্দর রওনা দেন জলন্ধর, সেখানে শক্তিশালী আন্ডারগ্রাউন্ড সেল তৈরি করতে। কিন্তু তাঁর মাথার দামটাই বন্ধুদের বিশ্বাসঘাতকতার কারণ হয়ে ওঠে। ফাগওয়ারায় ধরা পড়েন মহিন্দর। পরে লাহোরে ব্রিটিশ পুলিসের অত্যাচারেই তাঁর মৃত্যু হয়। এই চরম আত্মত্যাগের স্বীকৃতি আজ পর্যন্ত মেলেনি।

ব্রিটিশ ইন্টেলিজেন্স বাকিদেরও দ্রুত ধরে ফেলে। প্রথমে ডাঃ পবিত্র রায়, তারপর একে একে অমৃক, হরিদাস মিত্র ও জ্যোতিষ বসুকে গ্রেপ্তার করা হয়। ১৯৪৫ সালের মে মাসে শুরু হয় সামরিক বিচার। ৩০ দিনের মধ্যেই গোটা প্রক্রিয়া শেষ করা হয়। রাজসাক্ষীদের মধ্যে ছিলেন পেনাংয়ের আইএনএ সেন্টারে প্রশিক্ষণ নেওয়া ১২ জন বিশ্বাসঘাতকও। তাঁদের অধিকাংশই বালুচিস্তানের কাছে ডুবোজাহাজ থেকে নেমেছিলেন। সব গুরুত্বপূর্ণ তথ্য উগরে দিয়ে রাজসাক্ষী হয়ে যান তুহিন মুখোপাধ্যায়ও। বিনিময়ে তাঁর শাস্তি মকুব হয়। ডাঃ পবিত্রমোহন রায়, অমৃক সিং গিল, হরিদাস মিত্র ও জ্যোতিষ বসু— চারজনের ফাঁসির আদেশ দেন ব্রিটিশ বিচারপতি ওরমেরোড।
ফাঁসির দিনও এগিয়ে আসছিল। কিন্তু মহাত্মা গান্ধীর হস্তক্ষেপে তা হয়নি। ভাইসরয়কে লেখা তাঁর চিঠির জেরেই ফাঁসি খারিজ হয়। চার দেশপ্রেমিককে পাঠানো হয় যাবজ্জীবন কারাদণ্ড ভোগ করতে কারাগারের অন্ধ কুঠুরিতে।
অমৃক স্বীকার করেছেন যে, তিনি আইএনএ-এর এরকম অন্তত ১০টি দলের সদস্যদের চিনতেন। যাঁরা স্বদেশে এসে পৌঁছেছিলেন তাঁদেরও আগে। দেশের বিভিন্ন জায়গায় সেই দলগুলি অবতরণ করেছিল এবং গোপন সামরিক আদালতে তাঁদের মৃত্যুদণ্ড ঘোষণাও করেন বিচারপতিরা। এমনকী, ফাঁসিও হয়ে যায় গোপনেই। এই শহিদরা কারা? কী তাঁদের পরিচয়? অদৃষ্টের কী নির্মম পরিহাস, আমাদের দেশ সেই ইতিহাস জানে না! আজও ঔপনিবেশিক ব্রিটিশ রেকর্ডগুলি ভারত ও লন্ডনের আর্কাইভে চাপা পড়ে আছে। সময় এসেছে সেই ইতিহাস খুঁড়ে তুলে আনার, নেতাজির আইএনএ-এর গুপ্তচর বাহিনীর এই শহিদদের চরম আত্মবলিদানকে দেশের মানুষের উদ্দেশে উত্সর্গ করার।
(লেখক রাজ্যের অর্থমন্ত্রী, আইএনএ ট্রাস্টের প্রতিষ্ঠাতা পেট্রন, হরিদাস মিত্র ও বেলা বসুর পুত্র।)
তথ্যসূত্র:
 ডাঃ পবিত্র রায়, অমৃক সিং গিল, জ্যোতিষ বসুর প্রকাশিত আত্মজীবনী।
 বেলা বসুকে নিয়ে লেখা অধ্যাপিকা সুমিত্রা মিত্রের বই।
 গ্রাফিক্স : সোমনাথ পাল
 সহযোগিতায় : উজ্জ্বল দাস
07th  February, 2021
শতবর্ষে বিশ্বভারতী
সবুজকলি সেন

‘বিশ্বভারতী’ কোনও পূর্বপরিকল্পিত বিশ্ববিদ্যালয় নয়। ‘বিশ্বভারতী’ ব্রহ্মবিদ্যালয় নামের একটি ক্ষুদ্র বীজের বটবৃক্ষে পরিণত রূপ। ১৯০১ সালে (৮ পৌষ) পাঁচজন ছাত্রকে নিয়ে যে আশ্রম বিদ্যালয় যাত্রা করেছিল ভারতবর্ষের প্রাচীন তপোবনের আদর্শে—১৯২১-এ তারই পরিণত রূপ ‘বিশ্বভারতী’। বিশদ

31st  January, 2021
নেতাজি সুভাষের সেবাশ্রম
জয়ন্ত চৌধুরী

নির্জন দুপুর। বঙ্গভূমি থেকে নির্বাসিত কারারুদ্ধ সুভাষ। বার্মার মান্দালয় জেল তাঁর কাছে তখন জীবন উপলব্ধির একান্ত সাধনপীঠ। বহু ত্যাগ ব্রতী দেশপ্রেমিক কারাজীবন অতিবাহিত করেছেন বার্মার কারাগারে। আর এই জেলে বসেই একদিন পেলেন তাঁর রাজনৈতিক সমর্পণের কাণ্ডারী দেশবন্ধু চিত্তরঞ্জন দাশের প্রয়াণবার্তা। বিশদ

24th  January, 2021
অবিলম্বে ওই তথাকথিত চিতাভস্ম
ফেলে দেওয়া হবে না কেন?
 বরুণ সেনগুপ্ত

নেতাজি সুভাষচন্দ্র বসুর ১২৫তম জন্মজয়ন্তী ঘটা করে উদযা঩পিত হল। কিন্তু এই মহান দেশনায়কের অন্তর্ধান রহস্য আজও উদ্ঘাটিত হল না। ২০০৫ সালের ৫ ডিসেম্বর থেকে ২০০৬ সালের ১১ জানুয়ারি ২৮টি কিস্তিতে প্রকাশিত ‘বর্তমান’ সম্পাদক বরুণ সেনগুপ্তর লেখাটি এ প্রসঙ্গে আজও প্রাসঙ্গিক। তুলে ধরা হল সেই লেখার নির্বাচিত অংশ—
বিশদ

24th  January, 2021
নোবেল, পেনরোজ, 
বং কানেকশন
মৃন্ময় চন্দ

অবিশ্বাস্য, পদার্থবিজ্ঞানের নোবেল পুরস্কারে বং কানেকশন! আইনস্টাইনের জেনারেল থিওরি অব রিলেটিভিটি বা আপেক্ষিকতাবাদের সূত্রেই হকিং-পেনরোজ ব্ল্যাকহোলের প্রাণপ্রতিষ্ঠা করেছিলেন। মহাবিশ্বে অজস্র গ্রহাণুর বর্ণিল ঝিকিমিকির মধ্যে মূর্তিমান বেমানান ‘ব্ল্যাকহোল’, জীবনের শেষদিন পর্যন্ত এমনটাই মনে করতেন আইনস্টাইন। বিশদ

17th  January, 2021
কোট-প্যান্ট 
পরা সন্ন্যাসী

অনেকেই জানতে চান, কার নির্দেশে গৈরিক সন্ন্যাসীরা কোট-প্যান্ট-টাই পরা সন্ন্যাসী হলেন? সহজ উত্তর, এর পিছনে রয়েছে স্বয়ং স্বামীজির সবুজ সঙ্কেত। সন্ন্যাসীদের কেন এই বেশবাস? লিখছেন শংকর। বিশদ

10th  January, 2021
আমার সন্তান যেন থাকে
ভ্যাকসিন  ভাতে
সুন্দর মুখোপাধ্যায়

দু’হাজার কুড়ি বিদায় নিয়েছে, দুর্যোগও যেন শেষ হতে চলল। তবে এ ব্যাপারটা হোল-ওয়ার্ল্ডে সবচেয়ে আগে বুঝেছে বরানগরের বিল্টু। তার প্রেমিকা মিতা পুরো বছরটা ঝুলিয়ে রেখে একেবারে বছর শেষে বাড়ির অমতে বিয়েতে মত দিয়েছে। এই সুবর্ণসুযোগ হাতছাড়া করা উচিত নয়, বিল্টুও করেনি। বিশদ

03rd  January, 2021
 কলকাতার গর্বের চার্চ
 ​​​​​​শান্তনু বসু

১৬৯০ সালের ২৪ আগস্ট। সুতানুটির ঘাটে জাহাজ ভেড়ালেন জোব চার্নক। কলকাতা, সুতানুটি ও গোবিন্দপুর এই তিনটি গ্রাম নিয়ে গড়ে উঠল ইংরেজদের বাণিজ্যঘাঁটি। খ্রিস্ট ধর্মাবলম্বী হিসেবে অবশ্য ইংরেজরাই কলকাতায় প্রথম নয়, তাদের আগে বসতি স্থাপন করেছিল আর্মেনিয়ান ও পর্তুগিজরা। বিশদ

27th  December, 2020
দেশবন্ধু ১৫০
রজত চক্রবর্তী

১৮৯৭। কলকাতা সরগরম। বিশেষ করে শিক্ষিত সমাজে কিছুদিন ধরেই আলোচনা তুঙ্গে। চারিদিকে ছি ছি পড়ে গিয়েছে! ব্রাহ্ম সমাজের মাথারা আলোচনায় বসেছেন। কারণ, বরদানাথ হালদার ও ভুবনমোহন দাশ সমাজের অগ্রগণ্য দুই মানুষ জড়িয়ে গিয়েছেন এই ঘটনায়। বরদানাথ হালদার বিক্রমপুরের নওগাঁ গ্রামের বাসিন্দা আর ভুবনমোহন দাশ কলকাতার। বরদানাথ হালদারের আর্থিক অবস্থা ভালো হলেও ঋণগ্রস্ত ভুবনমোহন দাশের অর্থনৈতিক অবস্থা জর্জরিত। বিশদ

20th  December, 2020
লৌহপুরুষ
সমৃদ্ধ দত্ত

মঙ্গলবার, ১৫ ডিসেম্বর সর্দার বল্লভভাই প্যাটেলের প্রয়াণদিবস। ৭০ বছর হয়ে গেল তিনি আর নেই। কিন্তু স্বাধীনতা-উত্তর ভারতের অখণ্ডতা রক্ষায় তাঁর অবদান আজও প্রাসঙ্গিক। তিনি সত্যিই এদেশের এক ও একমাত্র আয়রনম্যান।
বিশদ

13th  December, 2020
সিটিজেন বনাম 
সিনিয়র সিটিজেন
শংকর

আগামীকাল, ৭ ডিসেম্বর আমার জন্মদিন, কিন্তু আজ তো ৬ ডিসেম্বর, জোর করে বলা যায় না আমি এইট্টি সেভেন নট আউট হতে চলেছি আগামী কাল। নানা অনিশ্চয়তা নিয়ে এখনকার দিনকাল। তার সঙ্গে রয়েছে উচ্চ রক্তচাপ ও ব্লাড সুগার, যাদের ধরবার জন্য নবাগত একটি ভাইরাস নাকি বিশেষ আগ্রহী। দেখা যাচ্ছে, মানুষ থেকে জীবাণু পর্যন্ত কেউই নিজের জোরে রাজত্ব চালাতে আগ্রহী নয়, তাই বাংলা ভাষাতেও ‘কো-মরবিডিটি’ বলে একটা ইংরেজি শব্দের বেআইনি অনুপ্রবেশ ঘটল।  বিশদ

06th  December, 2020
অবিশ্বাস্য
রাতুল ঘোষ

পার্থিব জীবন থেকে মুক্তি মিললেও ডিয়েগো আর্মান্দো মারাদোনা অমর হয়ে থাকবেন। অন্তত এই গ্রহে যতদিন ফুটবল খেলা বেঁচে থাকবে। খ্যাতি-অখ্যাতির নেপথ্যে তাঁর এই চিরপ্রস্থানে ব্যথিত, শোকস্তব্ধ ফুটবল দুনিয়া। ফিফা আয়োজিত ফুটবলপ্রেমীদের গরিষ্ঠাংশের ভোটে মারাদোনা বিংশ শতাব্দীর সেরা ফুটবলারের সম্মান যৌথভাবে পেয়েছিলেন ফুটবল সম্রাট পেলের সঙ্গে ভাগাভাগি করে। বিশদ

29th  November, 2020
হেমন্তের দুর্গা 
সুখেন বিশ্বাস

মহারাজা কৃষ্ণচন্দ্রের স্বপ্নে পাওয়া জগদ্ধাত্রী। এই পুজো এখন আর কৃষ্ণনগর বা চন্দননগরে সীমাবদ্ধ নেই। ছড়িয়ে গিয়েছে বাংলার সর্বত্র। হেমন্তকালের শুক্লা কার্তিকের নবমীতিথিতে তাই বাংলায় নতুন করে দেখা যায় শরতের রোদ্দুর। আকাশবাণীর প্রভাতী অনুষ্ঠান বীরেন্দ্রকৃষ্ণ ভদ্রের ‘আশ্বিনের শারদপ্রাতে বেজে উঠেছে আলোকমঞ্জীর’ নেই... তবু প্রবাসীরা ঘরে ফেরে। দুর্গাপুজোর মতোই নতুন পোশাকে মানুষ বেরিয়ে পড়ে ঠাকুর দেখতে।  
বিশদ

22nd  November, 2020
শ্যামাসংগীত...
আলাদা একটা অধ্যায়
শ্রীকান্ত আচার্য্য

 ছোটবেলা থেকেই শ্যামাসংগীতে আমার বিশেষ আকর্ষণ ছিল। সেটা পান্নালাল ভট্টাচার্যের গান শুনেই। বাড়িতে রেকর্ড ছিল। ‘দোষ কারও নয় গো মা...’ পাগল করা একটা গান, দাশরথি রায়ের অপূর্ব লিরিক। পুজোআচ্চা বা মন্দিরে যাওয়া, এসবে আমি নেই ঠিকই... কিন্তু ভক্তিগীতি বরাবর ভালো লাগে। শ্যামাসংগীত আমাদের বাংলা গানের ইতিহাসে পৃথক একটা অধ্যায় বলা যেতে পারে। এই গান ঘিরে যে সাহিত্য-সম্পদ তৈরি হয়েছে, তা অমূল্য। বিশদ

15th  November, 2020
একবার দেখা দিলি না মা... 

 আর দশ বছর পরই তাঁর জন্মশতবর্ষ। বাঙালি তাঁকে মনের মণিকোঠায় কতটা রেখেছে, বলবে সময়ের দলিল। কিন্তু একটা বিষয়ে সকলেই একমত... ফুল ছাড়া যেমন পুজো হয় না, পান্নালাল ভট্টাচার্যের শান্ত-মিঠে কণ্ঠ ছাড়া মা কালীর আরাধনাও যেন অসম্পূর্ণ থেকে যায়। বহু সাধক-কণ্ঠে মায়ের গান শুনেও পান্নালালের সেই আর্তি খুঁজে পেয়েছেন, এমনটা হলফ কেউ বলতে পারেন না। মায়ের পায়ের জবা হয়ে ফুটে ওঠা পান্নালাল ভট্টাচার্যকে সেদিন ভুলে থাকে, সাধ্য কার! পান্নালালের চেয়ে আট বছরের বড়, তাঁর মেজদা ধনঞ্জয় ভট্টাচার্য। তাঁরই ছেলে দীপঙ্কর ভট্টাচার্য... পান্নালালের ভাইপো। যিনি গর্ব করে বলতেই পারেন, তাঁর বাবা-কাকার মতো শিল্পী আগামী দু’শো বছরে আর আসবে না এ বাংলায়। বলতেই পারেন, কালীপুজোর নির্ঘণ্ট মানে জবাফুল, বেলপাতা আর পান্নালালের গান। এই অমূল্য রত্নকে কাছ থেকে দেখা ভাইপো দীপঙ্কর ভট্টাচার্যর স্মৃতিচারণায় উঠে এলেন এক অন্য সাধক। শুনলেন অন্বেষা দত্ত। বিশদ

15th  November, 2020
একনজরে
দীর্ঘ প্রতীক্ষার অবসান। বারাসত শহরে তৈরি হল অত্যাধুনিক মানের ইন্ডোর স্টেডিয়াম। ৬৫ লক্ষ টাকায় শহরের কে এন সি রোডে এই স্টেডিয়াম তৈরি করা হয়েছে। এখানে ...

পিম্প্রি-চিঞ্চওয়াড় পুর এলাকায় সংক্রমণের গ্রাফ এখন নিম্নমুখী। কমছে সক্রিয় আক্রান্তের সংখ্যাও। আর এর জেরেই কাজ হারাতে চলেছেন চিকিৎসক, নার্স, স্বাস্থ্যকর্মী মিলিয়ে সেখানকার প্রায় ৫০০ জন কোভিড যোদ্ধা। ...

মঙ্গলকোটে অনুব্রত মণ্ডলের মহিলা সমাবেশে জনস্রোত বয়ে গেল। শুক্রবার বিকেলে ব্লকের বিভিন্ন পঞ্চায়েত থেকে কাতারে কাতারে মহিলা মাথরুনের স্কুলমাঠে ভিড় করেন। ...

দ্বিতীয় সারির দল বার্নসলেকে ১-০ ব্যবধানে হারিয়ে এফএ কাপের কোয়ার্টার-ফাইনালে পৌঁছল চেলসি। বৃহস্পতিবার অ্যাওয়ে ম্যাচে একমাত্র গোলটি টমি আব্রাহামের। উল্লেখ্য, কোচ টমাস টুচেলের অধীনে টানা চতুর্থ ম্যাচে জয় পেল চেলসি।   ...




আজকের দিনটি কিংবদন্তি গৌতম ( মিত্র )
৯১৬৩৪৯২৬২৫ / ৯৮৩০৭৬৩৮৭৩

ভাগ্য+চেষ্টা= ফল
  • aries
  • taurus
  • gemini
  • cancer
  • leo
  • virgo
  • libra
  • scorpio
  • sagittorius
  • capricorn
  • aquarius
  • pisces
aries

বিদ্যার্থীদের বেশি শ্রম দিয়ে পঠন-পাঠন করা দরকার। কোনও সংস্থায় যুক্ত হলে বিদ্যার বিস্তৃতি ঘটবে। কর্মপ্রার্থীরা ... বিশদ


ইতিহাসে আজকের দিন

বিশ্ব রেডিও দিবস
১৬০১ - ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির সমুদ্র পথে ভারত আগমন
১৮৩২ - লন্ডনে প্রথম কলেরার প্রাদুর্ভাব
১৮৭৯: স্বাধীনতা সংগ্রামী ও কবি সরোজিনী নাইডুর জন্ম
১৮৮২ - কলকাতায় প্রথম পৌরসভা নির্বাচন অনুষ্ঠিত।
১৯৩১ - ব্রিটিশ ভারতের রাজধানী কলকাতা থেকে নয়াদিল্লিতে স্থানান্তর হয়
১৯৪৫: অভিনেতা বিনোদ মেহরার জন্ম
১৯৬০: ফ্রান্সের সফল পরমাণু পরীক্ষা
১৯৮৫: টেনিস খেলোয়াড় সোমদেব দেববর্মনের জন্ম 
২০১৫ - কেশব রেড্ডি, ভারতীয় চিকিৎসক ও লেখক



ক্রয়মূল্য বিক্রয়মূল্য
ডলার ৭১.১৫ টাকা ৭৪.৩৭ টাকা
পাউন্ড ৯৮.০৩ টাকা ১০২.৭৭ টাকা
ইউরো ৮৬.১৬ টাকা ৯০.৩৩ টাকা
[ স্টেট ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়া থেকে পাওয়া দর ]
পাকা সোনা (১০ গ্রাম) ৪৮,০৫০ টাকা
গহনা সোনা (১০ (গ্রাম) ৪৫,৬০০ টাকা
হলমার্ক গহনা (২২ ক্যারেট ১০ গ্রাম) ৪৬,৩০০ টাকা
রূপার বাট (প্রতি কেজি) ৬৮,৭০০ টাকা
রূপা খুচরো (প্রতি কেজি) ৬৮,৮০০ টাকা
[ মূল্যযুক্ত ৩% জি. এস. টি আলাদা ]

দিন পঞ্জিকা

১ ফাল্গুন ১৪২৭, শনিবার, ১৩ ফেব্রুয়ারি ২০২১। দ্বিতীয়া ৪৩/৪৮ রাত্রি ১২/৫৩। শতভিষা নক্ষত্র ২২/২৪ দিবা ৩/১১। সূর্যোদয় ৬/১৩/৪৫, সূর্যাস্ত ৫/২৮/১১। অমৃতযোগ দিবা ৯/৫৮ গতে ১২/৫৮ মধ্যে রাত্রি ৮/০ গতে ১০/৩৪ মধ্যে পুনঃ ১২/১৬ গতে ১/৫৮ মধ্যে পুনঃ ২/৫০ গতে ৪/৩২ মধ্যে। বারবেলা ৭/৩৮ মধ্যে  পুনঃ ১/১৫ গতে ২/৩৯ মধ্যে পুনঃ ৪/৪ গতে অস্তাবধি। কালরাত্রি ৭/৩ মধ্যে পুনঃ ৪/৩৮ গতে উদয়াবধি।  
৩০ মাঘ ১৪২৭, শনিবার, ১৩ ফেব্রুয়ারি ২০২১। দ্বিতীয়া রাত্রি ১২/৪১। শতভিষা নক্ষত্র দিবা ৩/১৭। সূর্যোদয় ৬/১৬, সূর্যাস্ত ৫/২৭। অমৃতযোগ দিবা ৯/৫২ গতে ১২/৫৭ মধ্যে এবং রাত্রি ৮/৪ গতে ১০/৩৩ মধ্যে ও ১২/১২ গতে ১/৫২ মধ্যে ও ২/৪১ গতে ৪/২১ মধ্যে। কালবেলা ৭/৪০ মধ্যে ও ১/১৬ গতে ২/৪০ মধ্যে ও ৪/৩ গতে ৫/২৭ মধ্যে। কালরাত্রি ৭/৩ মধ্যে ও ৪/৪০ গতে ৬/১৬ মধ্যে । 
৩০ জমাদিয়স সানি।

ছবি সংবাদ

এই মুহূর্তে
রাজ্যে আগামী ২১ শে মোদি ও ১৮ ফেব্রুয়ারি অমিত শাহ
আগামী ২১ ফেব্রুয়ারি ফের রাজ্যে আসছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। এদিন ...বিশদ

09:26:38 PM

মাস্ক ছাড়াই গ্যালারিতে বহু দর্শক, করোনাবিধি নিয়ে উঠছে প্রশ্ন
ভারত-ইংল্যান্ড দ্বিতীয় টেস্টে দর্শকদের মাঠে প্রবেশের অনুমতি দেওয়া হয়েছে। কোভিডবিধি ...বিশদ

04:36:39 PM

মালদহে কালভার্টের কাছে যুবতীর মৃতদেহ উদ্ধার
মালদহের বলদা হুড়া এলাকার একটি নির্মীয়মাণ কালভার্টের কাছে মিলল এক ...বিশদ

04:22:23 PM

মুম্বইয়ের খার এলাকায় ৩৩ লক্ষ টাকার নিষিদ্ধ মাদক সহ গ্রেপ্তার ২ পাচারকারী 

04:18:00 PM

দ্বিতীয়বার বিয়ে  করছেন দিয়া মির্জা!
সামনেই ভ্যালেন্টাইনস ডে। ভালোবাসার মরশুম চলছে। এর মধ্যেই এল সুখবর। ...বিশদ

04:09:41 PM

দীঘায় পথ দুর্ঘটনায় মৃত ১
দীঘা থেকে বাড়ি ফেরার পথে লরির ধাক্কায় মৃত্যু হল এক ...বিশদ

04:00:30 PM