Bartaman Patrika
প্রচ্ছদ নিবন্ধ
 

অবিলম্বে ওই তথাকথিত চিতাভস্ম
ফেলে দেওয়া হবে না কেন?
 বরুণ সেনগুপ্ত

নেতাজি সুভাষচন্দ্র বসুর ১২৫তম জন্মজয়ন্তী ঘটা করে উদযা঩পিত হল। কিন্তু এই মহান দেশনায়কের অন্তর্ধান রহস্য আজও উদ্ঘাটিত হল না। ২০০৫ সালের ৫ ডিসেম্বর থেকে ২০০৬ সালের ১১ জানুয়ারি ২৮টি কিস্তিতে প্রকাশিত ‘বর্তমান’ সম্পাদক বরুণ সেনগুপ্তর লেখাটি এ প্রসঙ্গে আজও প্রাসঙ্গিক। তুলে ধরা হল সেই লেখার নির্বাচিত অংশ—
নেতাজি এখনও বেঁচে আছেন, বা নেতাজি আত্মগোপন করে ভারতের বিভিন্ন অঞ্চলে বিভিন্ন সময়ে ঘুরে বেড়িয়েছেন, এরকম কোনও উদ্ভট কথা আমি কখনও বলিনি, আজও বলছি না। আমি একটাই প্রশ্ন তুলছি: তাঁর মতো এক চিরস্মরণীয় মানুষের শেষ পর্যন্ত কী হয়েছিল, সেটা জানার জন্য আমরা সর্বতভাবে চেষ্টা করব না কেন? আমাদের দুর্ভাগ্য, ইংরেজ যখন বাধ্য হয়ে শেষ পর্যন্ত ভারতের স্বাধীনতা ঘোষণা করে সেই সময় কংগ্রেস নেতৃত্বের সঙ্গে, বিশেষ করে জওহরলাল নেহরুর সঙ্গে তাদের কতগুলি গোপন চুক্তি হয়েছিল। বলা বাহুল্য, আজও ওইসব চুক্তি গোপন রাখা হয়েছে। পররাষ্ট্র দপ্তর বা প্রধানমন্ত্রীর সচিবালয়ে ওইসব চুক্তির ব্যাপারে কোনও তথ্য বা সেসবের কোনও অনুলিপি রয়েছে কি না আমি ঠিক বলতে পারব না। তবে, পরবর্তী কালে ভারতের প্রাক্তন ইংরেজ ভাইসরয় লর্ড ওয়াভেল যে বই লিখেছিলেন তাতে কংগ্রেস নেতাদের সঙ্গে ইংরেজদের কিছু গোপন বোঝাপড়ার স্পষ্ট ইঙ্গিত রয়েছে। ওয়াভেলের বইতে (ভাইসরয়জ জার্নাল) আরও লেখা আছে, তাইহোকুর বিমান দুর্ঘটনায় নেতাজির মৃত্যু সম্পর্কে যে খবর প্রচার করা হয়েছে তা সঠিক বলে তিনি বিশ্বাস করেন না। ১৯৪৫ সনের ২৪ আগস্ট (অর্থাৎ, তাইহোকুর তথাকথিত বিমান দুর্ঘটনার ছ’দিন পরে) ওয়াভেল তাঁর জার্নালে লিখেছেন: ‘আমার সন্দেহ হয় বিমান দুর্ঘটনায় সুভাষচন্দ্র বসুর যে মৃত্যু সংবাদ জাপানিরা ঘোষণা করেছিল তা সত্যি কি না। আমার খুব বেশি রকমের সন্দেহ হচ্ছে। বোস আত্মগোপন করতে চাইলে ঠিক এ ধরনের খবর রটানোই স্বাভাবিক।’ (ভাইসরয়জ জার্নাল, পৃষ্ঠা ১৬৪)
এর এক মাস পরে, ২১ সেপ্টেম্বর লর্ড ওয়াভেল আবার তাঁর জার্নালে লিখছেন: ‘সিঙ্গাপুরের জাপানিরা বলছেন, এস সি বোস নিশ্চয়ই মৃত। কিন্তু, আমি আরও প্রমাণ না পাওয়া পর্যন্ত এই খবর সম্পর্কে নিশ্চিত হতে পারছি না।’ (ভাইসরয়জ জার্নাল, পৃষ্ঠা ১৭৪)
ওয়াভেল এরপর তাঁর জার্নালে নেতাজি সম্পর্কে আর কোনও মন্তব্য করেননি। কিন্তু এটা হতে পারে না, ভাইসরয়ের নির্দেশ পাওয়ার পরও ভারত ও ব্রিটিশ সরকারের বিভিন্ন গোয়েন্দা শাখা নেতাজির অন্তর্ধান রহস্য সম্পর্কে বিস্তারিত তদন্ত করেনি। তাদের সেই তদন্ত রিপোর্টগুলি কী ছিল ব্রিটিশ সরকারের কাছে এবং ভারত সরকারের গোপন আলমারিতে নিশ্চয় তা রক্ষিত আছে। আমার প্রশ্ন, নেহরু সরকার বা তার পরবর্তী বিভিন্ন কেন্দ্রীয় সরকার ওইসব রিপোর্ট খুঁজে বের করার চেষ্টা করেছিল কি? বা, করলে তারা কী পেয়েছিল? মাউন্টব্যাটেন তখন দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার ইঙ্গ-মার্কিন বাহিনীর প্রধান। তখন তিনিও দৈনিক ডায়েরি লিখতেন। তাঁর সেই ডায়েরি সম্পূর্ণভাবে এখনও প্রকাশিত হয়নি। সেই ডায়েরি থেকে মাত্র দু’দিনের বিবরণ খোসলা কমিশনের সামনে পেশ করা হয়েছিল। পেশ করেছিল ভারত সরকারের পররাষ্ট্র দপ্তর। তার একদিনে (১৭.১০.৪৫) রয়েছে চীনে অবস্থিত ব্রিটিশ সামরিক বাহিনীর ডিরেক্টর অব মিলিটারি ইন্টেলিজেন্সের ওই বার্তা, যাতে তিনি বলেছেন, বোস কিছুতেই ওই বিধ্বস্ত বিমানে ছিলেন না। সম্ভবত বোস পালিয়ে গিয়েছেন।
২.১১.৪৫ তারিখে একটি গোপন রিপোর্টে বলা হয়েছিল, তিনটি কারণে বিমান দুর্ঘটনা এবং তাতে বোসের মৃত্যুসংবাদ বিশ্বাস করা যায় না। আর একটা রুশ রিপোর্টের কথাও খোসলা কমিশনে উল্লেখ করা হয়েছে। সেই রিপোর্টের বক্তব্য: ১৯৪৫ সালের ১৯ আগস্ট তিনজন লোককে প্যারাসুটে করে মাঞ্চুরিয়া অঞ্চলে নামতে দেখা গিয়েছিল।
আমরা দেখতে পাচ্ছি, তৎকালীন ভাইসরয় থেকে আরম্ভ করে ভারত সরকারের গোয়েন্দা দপ্তরও তাইহোকুর বিমানবন্দরে নেতাজির মৃত্যুসংবাদ বিশ্বাস করেনি। অথচ, নরসিমা রাওয়ের আমলে কংগ্রেস সরকার রেনকোজি মন্দির থেকে ‘নেতাজির চিতাভস্ম’ আনার জন্য ভীষণ ব্যস্ত হয়ে উঠেছিল! জাপানের সরকার নাকি নরসিমা রাও সরকারকে জানিয়েছিল যে, রেনকোজিতে সসম্মানে ‘নেতাজির চিতাভস্ম’ রক্ষিত আছে। ভারতের উচিত, যথাযোগ্য মর্যাদা সহকারে সেই চিতাভস্ম স্বদেশে নিয়ে যাওয়া। আমি এর আগেই প্রশ্ন তুলেছি, রেনকোজি মন্দির থেকে চিতাভস্ম আনার ব্যাপারে টোকিও থেকে দিল্লিতে কি কোনও চিঠি এসেছিল? আমার আরও একটা প্রশ্ন, এতদিন ওই বিমান দুর্ঘটনার ব্যাপারে ভারত সরকার কেন ফরমোজা সরকারকে কিছু জিজ্ঞাসা করেনি? এইসব প্রশ্নের উত্তর দিতে পারে একমাত্র ভারত সরকারই।
যদি জাপান সরকার ‘চিতাভস্ম’ নিয়ে যাওয়ার ব্যাপারে ভারত সরকারকে কোনও লিখিত অনুরোধ জানিয়ে থাকে, তাহলে নিশ্চয় তার কপিও ভারত সরকারের কাছেই রয়েছে। এই চিঠি যদি থেকেই থাকে তাহলে কি কংগ্রেস সরকার তার ভিত্তিতে জাপান সরকারের কাছে এখন প্রশ্ন করবে যে, ফরমোজা সরকার যখন ওই বিমান দুর্ঘটনার খবর সম্পূর্ণ অস্বীকার করছে তখন তারা কীসের ভিত্তিতে রেনকোজি মন্দিরে ‘নেতাজির চিতাভস্ম’ মজুত থাকার কথা বার বার বলছে? খোসলা কমিশনের রিপোর্টে শাহনওয়াজ খানের অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটা বিবৃতি রয়েছে। প্রথম দিনই শাহনওয়াজ খানের কাছে বিচারপতি খোসলা জানতে চেয়েছিলেন: আপনি আজাদ হিন্দ সরকারের মন্ত্রিসভায় যে শেষ বৈঠকে যোগ দিয়েছিলেন সে সম্পর্কে কি কিছু মনে আছে?
শাহনওয়াজ খান: সম্ভবত আমি শেষ যেদিন মন্ত্রিসভার বৈঠকে যোগ দিই সেটা বসেছিল ১৯৪৪ সালের অক্টোবর মাসে।
বিচারপতি খোসলা: তারপর আপনি আর নেতাজিকে দেখেছিলেন?
শাহনওয়াজ খান: আমি মন্ত্রিসভার যেই বৈঠকের কথা বলছিলাম, ওই বৈঠকে নেতাজি আমাদের যুদ্ধের গতি পরিবর্তনের কথা বলছিলেন। তিনি বলেছিলেন, তাঁর মতে এই যুদ্ধের একটাই পরিণতি হতে পারে। সেই পরিণতি হল ইঙ্গ-মার্কিন জোটের জয়।
শাহনওয়াজ আরও বলেছিলেন, তারপরই নেতাজি আমাদের বলেছিলেন: সেটা আমাদের কাছে অপ্রাসঙ্গিক, কারণ আমি ভারতের মুক্তির জন্য লড়ছি। জাপানিরা যদি হারেও এবং আত্মসমর্পণও করে তাহলেও আমরা ভারত মুক্ত না হওয়া পর্যন্ত লড়াই চালিয়ে যাব।
শাহনওয়াজ বলেছেন, নেতাজি এরপর বলেছিলেন যে, ভারতের মুক্তির জন্য রাশিয়া এবং অন্যান্য কমিউনিস্ট শক্তির সাহায্য চাইবেন। তিনি আরও বলেছিলেন, এই জন্যই আমি রুশদের সঙ্গে যোগাযোগের চেষ্টা করছি।
তাহলে দেখা যাচ্ছে, শাহনওয়াজ খান স্বীকার করেছেন যে, নেতাজি ১৯৪৪ সনের অক্টোবরেই বুঝতে পেরেছিলেন, জার্মানি ও জাপান যুদ্ধে হারছে এবং সেই মতো তিনি প্রস্তুত হচ্ছিলেন। এ কথা অবশ্য আইএনএ-এর অনেকেই খোসলা কমিশনের সামনে বলেছিল।
একটি বৈঠকের বিস্তারিত বিবরণ পাওয় যায় নেতাজির একান্ত সচিব ভাস্করনের কাছে। খোসলা কমিশনে ভাস্করন এ সম্পর্কে যা বলেছেন তা এখানে তুলে দিলাম:
খোসলা: জাপানিরা কখন আসে? ভাস্করন: রাত ৯টা নাগাদ। জেনারেল ইশিদো (দ্বিতীয় মহাযুদ্ধে এনআইএর সঙ্গে যোগাযোগে এই লেফটেন্যান্ট জেনারেলের বিরাট ভূমিকা ছিল) নেতাজির সঙ্গে অনেকক্ষণ কথা বলেছিলেন। খোসলা: একান্ত বৈঠক হয়েছিল? ভাস্করন: হ্যাঁ, আর কেউ সেখানে উপস্থিত ছিলেন না। খোসলা: আমার মনে হয় আপনি তখন সেই বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন। ভাস্করন: না, না, আমি সেই বৈঠকে উপস্থিত ছিলাম না। খোসলা: তারপর কি মন্ত্রিসভার কোনও বৈঠক হয়েছিল? অর্থাৎ, জাপানিরা চলে যাওয়ার পর? ভাস্করন: না, তারপর কোনও মন্ত্রীর সঙ্গে নেতাজি বৈঠক করেননি। খোসলা: তাহলে কি এটা ধরে নেওয়া যায় যে, ওই বৈঠকে কোনও চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত হয়ে গিয়েছিল? ভাস্করন: হ্যাঁ, জেনারেল ইশোদোর সঙ্গে আলোচনার সময়ই সিদ্ধান্ত হয়ে গিয়েছিল বলে আমি মনে করি। নেতাজি সেদিন সারারাত ধরে বহু সরকারি নির্দেশ দিয়েছিলেন। আর, চিঠি লিখেছিলেন অনেককে।
ভাস্করন এরকম বহু নির্দেশ এবং চিঠির ডিকটেশন নিয়েছিলেন। ভাস্করন খোসলা কমিশনকে জানিয়েছিলেন, খুব গোপনীয় চিঠি হলে নেতাজি নিজেই লিখতেন। ডিকটেশন দিতেন না। এর মধ্যে একটা বড় চিঠির কথা তাঁর বিশেষভাবে মনে আছে। নেতাজি সেই চিঠি লিখেছিলেন আজাদ হিন্দ সরকারেরই অন্যতম প্রধান থিবিকে। নেতাজি থিবিকে লিখেছিলেন, ‘... এসব কথা তোমাকে লিখছি এজন্য যে কালই বিমানে এক দীর্ঘ যাত্রা শুরু করছি এবং কে জানে হয়তো ওই বিমান যাত্রাতেই দুর্ঘটনায় মারা যাব।’ খোসলা কমিশনে ভাস্করনকে পরে জিজ্ঞাসা করা হয়েছিল যে, চিঠির ওই অংশের কোন বিশেষ অর্থ আছে? ভাস্করন: না, তা মনে হয়নি। কয়েকদিন পরে বিমান দুর্ঘটনার খবর শুনেই আমার ওই ক’টা লাইনের কথা মনে পড়ল। আমি কিন্তু তখনও ওই ক’টা লাইনের বিশেষ অর্থ করিনি। তারপর দেশে ফিরে কলকাতায় প্রায় এক বছর পরে শরৎচন্দ্র বসুর সঙ্গে দেখা করেছিলাম। তিনি আমার কাছে ব্যাংককে নেতাজির শেষ দিনগুলির কথা জানতে চেয়েছিলেন। আমি তাঁকে ওই চিঠির কথা বলেছিলাম। তিনি তখন আমাকে বলেছিলেন, চিঠিতে ওই বিমান দুর্ঘটনার উল্লেখের কারণ কী? শরৎচন্দ্র বসুর ধারণা ছিল, ওই বিমান দুর্ঘটনার উল্লেখের বিশেষ কারণ হল, পরে ওই রকম খবরই রটানো হবে— এসব কথা ভাস্করনই খোসলা কমিশনে বলেছিলেন।
বিচারপতি খোসলা যে দু’-তিনজনের সাক্ষ্যের উপর ভিত্তি করে রায় দিয়েছিলেন, নেতাজি তাইহোকু বিমান দুর্ঘটনায়ই মারা গিয়েছিলেন, নোনোগাকি তাঁদের একজন (অথচ, নোনোগাকির সঙ্গে হবিবুর রহমানের দেওয়া দুর্ঘটনার বর্ণনার বিস্তর পার্থক্য আছে)! ওই তথাকথিত বিমান দুর্ঘটনা সম্পর্কে বিচারপতি খোসলা কিন্তু তাইহোকু অর্থাৎ ফরমোজার তৎকালীন সরকারি কর্তৃপক্ষের কাছেও আনুষ্ঠানিকভাবে কোনও কিছু জানতে চাননি।
মুখার্জি কমিশন কিন্তু এই কাজটা করেছে। এবং তাইওয়ান সরকার অর্থাৎ তাইহোকুর সরকার এবার এক লিখিত প্রশ্নের জবাবে মুখার্জি কমিশনকে জানিয়েছে যে, ১৯৪৫ সনের ১৮ আগস্ট বা তার আশপাশে কোনওদিন পুরনো তাইহোকু বিমানবন্দরে কোনও বিমান দুর্ঘটনা ঘটেনি। তাইওয়ান সরকারের এই আনুষ্ঠানিক বক্তব্য মুখার্জি কমিশনকে জানিয়েছিলেন এক সাংবাদিক। তিনি তাইওয়ানের বর্তমান সরকারের কাছে গোটা ব্যাপারটা জানতে চেয়েছিলেন। এবং তাঁকে ই-মেলের মাধ্যমে তাইওয়ানের সরকার জানিয়েছিল যে, ১৯৪৫ সনের ১৪ আগস্ট থেকে ২৫ অক্টোবর পর্যন্ত তাইহোকু বিমানবন্দরে কোনও বিমান দুর্ঘটনা ঘটেছে বলে তাদের জানা নেই। পরবর্তীকালে তাইওয়ানের ট্রান্সপোর্ট অ্যান্ড কমিউনিকেশন মন্ত্রী মুখার্জি কমিশনকে আবার জানিয়েছিলেন যে, ওই সাংবাদিককে তাঁরা বিমান দুর্ঘটনা সম্পর্কে যে তথ্য দিয়েছেন তা সম্পূর্ণ সত্য। এবং সব তথ্য পরীক্ষা করে তাইপের মেয়র এবং তাইওয়ানের পররাষ্ট্র দপ্তরও পরে মুখার্জি কমিশনকে একই খবর জানিয়েছিল। কিন্তু খোসলা কমিশন তাইওয়ানের কোনও সরকারি কর্তৃপক্ষকে ওই বিমান দুর্ঘটনা সম্পর্কে কোনও প্রশ্ন করেছিলেন বলে বা লিখিতভাবে তাদের কাছে কিছু জানতে চেয়েছিলেন বলে কমিশনের রিপোর্টে কোনও উল্লেখ নেই। খোসলা কয়েকজন প্রত্যক্ষদর্শীর বিরণের উপর ভিত্তি করে রায় দিয়েছিলেন যে, নেতাজি, হাবিবুর রহমান ও কয়েকজন জাপানিকে নিয়ে ওড়া বিমানটি একটি মারাত্মক দুর্ঘটনায় পড়ে। নেতাজির গায়ে বিমানের তেলে প্রচণ্ড আগুন লেগে যায় এবং সেই আগুন লাগার ফলেই  কিছুক্ষণের মধ্যে নেতাজি মারা যান। তিনি বিমানবন্দরের কাছের হাসপাতালে গিয়ে প্রায় অজ্ঞান অবস্থায় কোন কোন ডাক্তারকে কী কী বলেছিলেন খোসলা কমিশনে তারও কিছু বিবরণ রয়েছে। কিন্তু, সেই ডাক্তারেরা যে বিবরণ দিয়েছেন এবং তাঁরা যে বিমান দুর্ঘটনার কথা বলছেন সেই দুর্ঘটনাকে সম্পূর্ণভাবে অস্বীকার করেছেন তাইহোকুর তৎকালীন সরকারি কর্তৃপক্ষ এবং ওখানের বর্তমান কর্তারাও। তাইহোকু ফরমোজার অন্তর্গত। তখনও ছিল, এখনও আছে। তাইহোকু বিমানবন্দরে ওদিন বা আশপাশের কোনও দিন যদি কোনও বিমান দুর্ঘটনা ঘটে থাকবে তার রেকর্ড তাইপের তৎকালীন এবং বর্তমান সরকারের কাছে থাকবে না, এটা বিশ্বাসযোগ্য? 
24th  January, 2021
নেতাজির গুপ্তবাহিনী
শহিদের অজানা আখ্যান
অমিত মিত্র

উত্তাল বঙ্গোপসাগর। ঢেউয়ের মাথা চিরে এগিয়ে চলেছে টর্পেডোবাহী একটি জাপানি ডুবোজাহাজ।  আচমকা তা ঝাঁপ দিল সমুদ্রের অতলে। জলের নীচে অদৃশ্য হতে না হতেই বন্ধ করা হল ইঞ্জিনও। প্রমাদ গুনলেন ভিতরের কেবিনে বসা আজাদ-হিন্দ-ফৌজের গুপ্তবাহিনীর চার অফিসার— তবে কি কোনও ব্রিটিশ ডেস্ট্রয়ারের নজরে এসেছে সাবমেরিনটি? বিশদ

07th  February, 2021
শতবর্ষে বিশ্বভারতী
সবুজকলি সেন

‘বিশ্বভারতী’ কোনও পূর্বপরিকল্পিত বিশ্ববিদ্যালয় নয়। ‘বিশ্বভারতী’ ব্রহ্মবিদ্যালয় নামের একটি ক্ষুদ্র বীজের বটবৃক্ষে পরিণত রূপ। ১৯০১ সালে (৮ পৌষ) পাঁচজন ছাত্রকে নিয়ে যে আশ্রম বিদ্যালয় যাত্রা করেছিল ভারতবর্ষের প্রাচীন তপোবনের আদর্শে—১৯২১-এ তারই পরিণত রূপ ‘বিশ্বভারতী’। বিশদ

31st  January, 2021
নেতাজি সুভাষের সেবাশ্রম
জয়ন্ত চৌধুরী

নির্জন দুপুর। বঙ্গভূমি থেকে নির্বাসিত কারারুদ্ধ সুভাষ। বার্মার মান্দালয় জেল তাঁর কাছে তখন জীবন উপলব্ধির একান্ত সাধনপীঠ। বহু ত্যাগ ব্রতী দেশপ্রেমিক কারাজীবন অতিবাহিত করেছেন বার্মার কারাগারে। আর এই জেলে বসেই একদিন পেলেন তাঁর রাজনৈতিক সমর্পণের কাণ্ডারী দেশবন্ধু চিত্তরঞ্জন দাশের প্রয়াণবার্তা। বিশদ

24th  January, 2021
নোবেল, পেনরোজ, 
বং কানেকশন
মৃন্ময় চন্দ

অবিশ্বাস্য, পদার্থবিজ্ঞানের নোবেল পুরস্কারে বং কানেকশন! আইনস্টাইনের জেনারেল থিওরি অব রিলেটিভিটি বা আপেক্ষিকতাবাদের সূত্রেই হকিং-পেনরোজ ব্ল্যাকহোলের প্রাণপ্রতিষ্ঠা করেছিলেন। মহাবিশ্বে অজস্র গ্রহাণুর বর্ণিল ঝিকিমিকির মধ্যে মূর্তিমান বেমানান ‘ব্ল্যাকহোল’, জীবনের শেষদিন পর্যন্ত এমনটাই মনে করতেন আইনস্টাইন। বিশদ

17th  January, 2021
কোট-প্যান্ট 
পরা সন্ন্যাসী

অনেকেই জানতে চান, কার নির্দেশে গৈরিক সন্ন্যাসীরা কোট-প্যান্ট-টাই পরা সন্ন্যাসী হলেন? সহজ উত্তর, এর পিছনে রয়েছে স্বয়ং স্বামীজির সবুজ সঙ্কেত। সন্ন্যাসীদের কেন এই বেশবাস? লিখছেন শংকর। বিশদ

10th  January, 2021
আমার সন্তান যেন থাকে
ভ্যাকসিন  ভাতে
সুন্দর মুখোপাধ্যায়

দু’হাজার কুড়ি বিদায় নিয়েছে, দুর্যোগও যেন শেষ হতে চলল। তবে এ ব্যাপারটা হোল-ওয়ার্ল্ডে সবচেয়ে আগে বুঝেছে বরানগরের বিল্টু। তার প্রেমিকা মিতা পুরো বছরটা ঝুলিয়ে রেখে একেবারে বছর শেষে বাড়ির অমতে বিয়েতে মত দিয়েছে। এই সুবর্ণসুযোগ হাতছাড়া করা উচিত নয়, বিল্টুও করেনি। বিশদ

03rd  January, 2021
 কলকাতার গর্বের চার্চ
 ​​​​​​শান্তনু বসু

১৬৯০ সালের ২৪ আগস্ট। সুতানুটির ঘাটে জাহাজ ভেড়ালেন জোব চার্নক। কলকাতা, সুতানুটি ও গোবিন্দপুর এই তিনটি গ্রাম নিয়ে গড়ে উঠল ইংরেজদের বাণিজ্যঘাঁটি। খ্রিস্ট ধর্মাবলম্বী হিসেবে অবশ্য ইংরেজরাই কলকাতায় প্রথম নয়, তাদের আগে বসতি স্থাপন করেছিল আর্মেনিয়ান ও পর্তুগিজরা। বিশদ

27th  December, 2020
দেশবন্ধু ১৫০
রজত চক্রবর্তী

১৮৯৭। কলকাতা সরগরম। বিশেষ করে শিক্ষিত সমাজে কিছুদিন ধরেই আলোচনা তুঙ্গে। চারিদিকে ছি ছি পড়ে গিয়েছে! ব্রাহ্ম সমাজের মাথারা আলোচনায় বসেছেন। কারণ, বরদানাথ হালদার ও ভুবনমোহন দাশ সমাজের অগ্রগণ্য দুই মানুষ জড়িয়ে গিয়েছেন এই ঘটনায়। বরদানাথ হালদার বিক্রমপুরের নওগাঁ গ্রামের বাসিন্দা আর ভুবনমোহন দাশ কলকাতার। বরদানাথ হালদারের আর্থিক অবস্থা ভালো হলেও ঋণগ্রস্ত ভুবনমোহন দাশের অর্থনৈতিক অবস্থা জর্জরিত। বিশদ

20th  December, 2020
লৌহপুরুষ
সমৃদ্ধ দত্ত

মঙ্গলবার, ১৫ ডিসেম্বর সর্দার বল্লভভাই প্যাটেলের প্রয়াণদিবস। ৭০ বছর হয়ে গেল তিনি আর নেই। কিন্তু স্বাধীনতা-উত্তর ভারতের অখণ্ডতা রক্ষায় তাঁর অবদান আজও প্রাসঙ্গিক। তিনি সত্যিই এদেশের এক ও একমাত্র আয়রনম্যান।
বিশদ

13th  December, 2020
সিটিজেন বনাম 
সিনিয়র সিটিজেন
শংকর

আগামীকাল, ৭ ডিসেম্বর আমার জন্মদিন, কিন্তু আজ তো ৬ ডিসেম্বর, জোর করে বলা যায় না আমি এইট্টি সেভেন নট আউট হতে চলেছি আগামী কাল। নানা অনিশ্চয়তা নিয়ে এখনকার দিনকাল। তার সঙ্গে রয়েছে উচ্চ রক্তচাপ ও ব্লাড সুগার, যাদের ধরবার জন্য নবাগত একটি ভাইরাস নাকি বিশেষ আগ্রহী। দেখা যাচ্ছে, মানুষ থেকে জীবাণু পর্যন্ত কেউই নিজের জোরে রাজত্ব চালাতে আগ্রহী নয়, তাই বাংলা ভাষাতেও ‘কো-মরবিডিটি’ বলে একটা ইংরেজি শব্দের বেআইনি অনুপ্রবেশ ঘটল।  বিশদ

06th  December, 2020
অবিশ্বাস্য
রাতুল ঘোষ

পার্থিব জীবন থেকে মুক্তি মিললেও ডিয়েগো আর্মান্দো মারাদোনা অমর হয়ে থাকবেন। অন্তত এই গ্রহে যতদিন ফুটবল খেলা বেঁচে থাকবে। খ্যাতি-অখ্যাতির নেপথ্যে তাঁর এই চিরপ্রস্থানে ব্যথিত, শোকস্তব্ধ ফুটবল দুনিয়া। ফিফা আয়োজিত ফুটবলপ্রেমীদের গরিষ্ঠাংশের ভোটে মারাদোনা বিংশ শতাব্দীর সেরা ফুটবলারের সম্মান যৌথভাবে পেয়েছিলেন ফুটবল সম্রাট পেলের সঙ্গে ভাগাভাগি করে। বিশদ

29th  November, 2020
হেমন্তের দুর্গা 
সুখেন বিশ্বাস

মহারাজা কৃষ্ণচন্দ্রের স্বপ্নে পাওয়া জগদ্ধাত্রী। এই পুজো এখন আর কৃষ্ণনগর বা চন্দননগরে সীমাবদ্ধ নেই। ছড়িয়ে গিয়েছে বাংলার সর্বত্র। হেমন্তকালের শুক্লা কার্তিকের নবমীতিথিতে তাই বাংলায় নতুন করে দেখা যায় শরতের রোদ্দুর। আকাশবাণীর প্রভাতী অনুষ্ঠান বীরেন্দ্রকৃষ্ণ ভদ্রের ‘আশ্বিনের শারদপ্রাতে বেজে উঠেছে আলোকমঞ্জীর’ নেই... তবু প্রবাসীরা ঘরে ফেরে। দুর্গাপুজোর মতোই নতুন পোশাকে মানুষ বেরিয়ে পড়ে ঠাকুর দেখতে।  
বিশদ

22nd  November, 2020
শ্যামাসংগীত...
আলাদা একটা অধ্যায়
শ্রীকান্ত আচার্য্য

 ছোটবেলা থেকেই শ্যামাসংগীতে আমার বিশেষ আকর্ষণ ছিল। সেটা পান্নালাল ভট্টাচার্যের গান শুনেই। বাড়িতে রেকর্ড ছিল। ‘দোষ কারও নয় গো মা...’ পাগল করা একটা গান, দাশরথি রায়ের অপূর্ব লিরিক। পুজোআচ্চা বা মন্দিরে যাওয়া, এসবে আমি নেই ঠিকই... কিন্তু ভক্তিগীতি বরাবর ভালো লাগে। শ্যামাসংগীত আমাদের বাংলা গানের ইতিহাসে পৃথক একটা অধ্যায় বলা যেতে পারে। এই গান ঘিরে যে সাহিত্য-সম্পদ তৈরি হয়েছে, তা অমূল্য। বিশদ

15th  November, 2020
একবার দেখা দিলি না মা... 

 আর দশ বছর পরই তাঁর জন্মশতবর্ষ। বাঙালি তাঁকে মনের মণিকোঠায় কতটা রেখেছে, বলবে সময়ের দলিল। কিন্তু একটা বিষয়ে সকলেই একমত... ফুল ছাড়া যেমন পুজো হয় না, পান্নালাল ভট্টাচার্যের শান্ত-মিঠে কণ্ঠ ছাড়া মা কালীর আরাধনাও যেন অসম্পূর্ণ থেকে যায়। বহু সাধক-কণ্ঠে মায়ের গান শুনেও পান্নালালের সেই আর্তি খুঁজে পেয়েছেন, এমনটা হলফ কেউ বলতে পারেন না। মায়ের পায়ের জবা হয়ে ফুটে ওঠা পান্নালাল ভট্টাচার্যকে সেদিন ভুলে থাকে, সাধ্য কার! পান্নালালের চেয়ে আট বছরের বড়, তাঁর মেজদা ধনঞ্জয় ভট্টাচার্য। তাঁরই ছেলে দীপঙ্কর ভট্টাচার্য... পান্নালালের ভাইপো। যিনি গর্ব করে বলতেই পারেন, তাঁর বাবা-কাকার মতো শিল্পী আগামী দু’শো বছরে আর আসবে না এ বাংলায়। বলতেই পারেন, কালীপুজোর নির্ঘণ্ট মানে জবাফুল, বেলপাতা আর পান্নালালের গান। এই অমূল্য রত্নকে কাছ থেকে দেখা ভাইপো দীপঙ্কর ভট্টাচার্যর স্মৃতিচারণায় উঠে এলেন এক অন্য সাধক। শুনলেন অন্বেষা দত্ত। বিশদ

15th  November, 2020
একনজরে
মঙ্গলকোটে অনুব্রত মণ্ডলের মহিলা সমাবেশে জনস্রোত বয়ে গেল। শুক্রবার বিকেলে ব্লকের বিভিন্ন পঞ্চায়েত থেকে কাতারে কাতারে মহিলা মাথরুনের স্কুলমাঠে ভিড় করেন। ...

বুধবার রাতে পুরাতন মালদহ ব্লক অফিসে ইঞ্জিনিয়ারকে মারধরের ঘটনায় অভিযুক্তরা এখনও অধরা। অভিযোগ দায়ের হওয়ার পর দু’দিন পেরিয়ে গেলেও পুলিস অভিযুক্তদের নাগাল পায়নি। ...

পিম্প্রি-চিঞ্চওয়াড় পুর এলাকায় সংক্রমণের গ্রাফ এখন নিম্নমুখী। কমছে সক্রিয় আক্রান্তের সংখ্যাও। আর এর জেরেই কাজ হারাতে চলেছেন চিকিৎসক, নার্স, স্বাস্থ্যকর্মী মিলিয়ে সেখানকার প্রায় ৫০০ জন কোভিড যোদ্ধা। ...

দ্বিতীয় সারির দল বার্নসলেকে ১-০ ব্যবধানে হারিয়ে এফএ কাপের কোয়ার্টার-ফাইনালে পৌঁছল চেলসি। বৃহস্পতিবার অ্যাওয়ে ম্যাচে একমাত্র গোলটি টমি আব্রাহামের। উল্লেখ্য, কোচ টমাস টুচেলের অধীনে টানা চতুর্থ ম্যাচে জয় পেল চেলসি।   ...




আজকের দিনটি কিংবদন্তি গৌতম ( মিত্র )
৯১৬৩৪৯২৬২৫ / ৯৮৩০৭৬৩৮৭৩

ভাগ্য+চেষ্টা= ফল
  • aries
  • taurus
  • gemini
  • cancer
  • leo
  • virgo
  • libra
  • scorpio
  • sagittorius
  • capricorn
  • aquarius
  • pisces
aries

বিদ্যার্থীদের বেশি শ্রম দিয়ে পঠন-পাঠন করা দরকার। কোনও সংস্থায় যুক্ত হলে বিদ্যার বিস্তৃতি ঘটবে। কর্মপ্রার্থীরা ... বিশদ


ইতিহাসে আজকের দিন

বিশ্ব রেডিও দিবস
১৬০১ - ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির সমুদ্র পথে ভারত আগমন
১৮৩২ - লন্ডনে প্রথম কলেরার প্রাদুর্ভাব
১৮৭৯: স্বাধীনতা সংগ্রামী ও কবি সরোজিনী নাইডুর জন্ম
১৮৮২ - কলকাতায় প্রথম পৌরসভা নির্বাচন অনুষ্ঠিত।
১৯৩১ - ব্রিটিশ ভারতের রাজধানী কলকাতা থেকে নয়াদিল্লিতে স্থানান্তর হয়
১৯৪৫: অভিনেতা বিনোদ মেহরার জন্ম
১৯৬০: ফ্রান্সের সফল পরমাণু পরীক্ষা
১৯৮৫: টেনিস খেলোয়াড় সোমদেব দেববর্মনের জন্ম 
২০১৫ - কেশব রেড্ডি, ভারতীয় চিকিৎসক ও লেখক



ক্রয়মূল্য বিক্রয়মূল্য
ডলার ৭১.১৫ টাকা ৭৪.৩৭ টাকা
পাউন্ড ৯৮.০৩ টাকা ১০২.৭৭ টাকা
ইউরো ৮৬.১৬ টাকা ৯০.৩৩ টাকা
[ স্টেট ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়া থেকে পাওয়া দর ]
পাকা সোনা (১০ গ্রাম) ৪৮,০৫০ টাকা
গহনা সোনা (১০ (গ্রাম) ৪৫,৬০০ টাকা
হলমার্ক গহনা (২২ ক্যারেট ১০ গ্রাম) ৪৬,৩০০ টাকা
রূপার বাট (প্রতি কেজি) ৬৮,৭০০ টাকা
রূপা খুচরো (প্রতি কেজি) ৬৮,৮০০ টাকা
[ মূল্যযুক্ত ৩% জি. এস. টি আলাদা ]

দিন পঞ্জিকা

১ ফাল্গুন ১৪২৭, শনিবার, ১৩ ফেব্রুয়ারি ২০২১। দ্বিতীয়া ৪৩/৪৮ রাত্রি ১২/৫৩। শতভিষা নক্ষত্র ২২/২৪ দিবা ৩/১১। সূর্যোদয় ৬/১৩/৪৫, সূর্যাস্ত ৫/২৮/১১। অমৃতযোগ দিবা ৯/৫৮ গতে ১২/৫৮ মধ্যে রাত্রি ৮/০ গতে ১০/৩৪ মধ্যে পুনঃ ১২/১৬ গতে ১/৫৮ মধ্যে পুনঃ ২/৫০ গতে ৪/৩২ মধ্যে। বারবেলা ৭/৩৮ মধ্যে  পুনঃ ১/১৫ গতে ২/৩৯ মধ্যে পুনঃ ৪/৪ গতে অস্তাবধি। কালরাত্রি ৭/৩ মধ্যে পুনঃ ৪/৩৮ গতে উদয়াবধি।  
৩০ মাঘ ১৪২৭, শনিবার, ১৩ ফেব্রুয়ারি ২০২১। দ্বিতীয়া রাত্রি ১২/৪১। শতভিষা নক্ষত্র দিবা ৩/১৭। সূর্যোদয় ৬/১৬, সূর্যাস্ত ৫/২৭। অমৃতযোগ দিবা ৯/৫২ গতে ১২/৫৭ মধ্যে এবং রাত্রি ৮/৪ গতে ১০/৩৩ মধ্যে ও ১২/১২ গতে ১/৫২ মধ্যে ও ২/৪১ গতে ৪/২১ মধ্যে। কালবেলা ৭/৪০ মধ্যে ও ১/১৬ গতে ২/৪০ মধ্যে ও ৪/৩ গতে ৫/২৭ মধ্যে। কালরাত্রি ৭/৩ মধ্যে ও ৪/৪০ গতে ৬/১৬ মধ্যে । 
৩০ জমাদিয়স সানি।

ছবি সংবাদ

এই মুহূর্তে
রাজ্যে আগামী ২১ শে মোদি ও ১৮ ফেব্রুয়ারি অমিত শাহ
আগামী ২১ ফেব্রুয়ারি ফের রাজ্যে আসছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। এদিন ...বিশদ

09:26:38 PM

মাস্ক ছাড়াই গ্যালারিতে বহু দর্শক, করোনাবিধি নিয়ে উঠছে প্রশ্ন
ভারত-ইংল্যান্ড দ্বিতীয় টেস্টে দর্শকদের মাঠে প্রবেশের অনুমতি দেওয়া হয়েছে। কোভিডবিধি ...বিশদ

04:36:39 PM

মালদহে কালভার্টের কাছে যুবতীর মৃতদেহ উদ্ধার
মালদহের বলদা হুড়া এলাকার একটি নির্মীয়মাণ কালভার্টের কাছে মিলল এক ...বিশদ

04:22:23 PM

মুম্বইয়ের খার এলাকায় ৩৩ লক্ষ টাকার নিষিদ্ধ মাদক সহ গ্রেপ্তার ২ পাচারকারী 

04:18:00 PM

দ্বিতীয়বার বিয়ে  করছেন দিয়া মির্জা!
সামনেই ভ্যালেন্টাইনস ডে। ভালোবাসার মরশুম চলছে। এর মধ্যেই এল সুখবর। ...বিশদ

04:09:41 PM

দীঘায় পথ দুর্ঘটনায় মৃত ১
দীঘা থেকে বাড়ি ফেরার পথে লরির ধাক্কায় মৃত্যু হল এক ...বিশদ

04:00:30 PM