বিশেষ কোনও কর্মের আর্থিক সংস্থান নিয়ে মানসিক চিন্তা বৃদ্ধি পাবে। আর্থিক ঝুঁকি নেবার আগে দুবার ... বিশদ
গত ১২ ও ১৩ ফেব্রুয়ারি ন্যাকের তিনজনের প্রতিনিধি দল কলেজ পরিদর্শনে আসেন। আদিবাসী পরম্পরা অনুযায়ী উষ্ণ অভ্যর্থনার মাধ্যমে ন্যাক প্রতিনিধি দলকে আপ্যায়ন করা হয়। পরিদর্শকরা কলেজের বিভিন্ন বিভাগ ও তিনটি মিউজিয়াম, হস্টেল, জিমনাশিয়াম, খেলার মাঠ, ভেষজউদ্যান, রেন ওয়াটার হার্ভেস্টিং ও গ্রাউন্ড ওয়াটার রিচার্জ, ভার্মিকম্পোজ এবং সোলার প্যানেল ইউনিট ও পরিবেশ বান্ধব কলেজ ক্যাম্পাস ঘুরে দেখেন ন্যাকের প্রতিনিধিরা। শেষদিনে অধ্যক্ষের হাতে মূল্যায়নের প্রাথমিক রিপোর্ট কার্ড দেওয়া হয়। মিউজিয়ামে রাখা জিনিসপত্র দেখে খুশি হন তাঁরা। বাংলা বিভাগের অষ্টাদশ শতাব্দীর মহাভারতের পাণ্ডলিপি তাঁদের বিশেষ আকর্ষণ করে। পরিদর্শকরা ওই পুঁথিকে প্রণাম করেন। কলেজের মুক্ত পরিবেশ দেখেও তাঁরা মুগ্ধ হন।এছাড়া ভূগোল বিভাগে থেকে আন্তর্জাতিক স্তরে গবেষণার কাজে যুক্ত হওয়া, জাতীয় ও আন্তর্জাতিক স্তরে শারীর শিক্ষা বিভাগের ছাত্রছাত্রীদের অংশগ্রহণ, পুরস্কার অর্জন ন্যাক টিমের নজর কেড়েছে। কলেজের প্রাক্তনী থেকে আদিবাসী ছাত্রছাত্রীরা ন্যাকের প্রতিনিধিদের কাছে পঠন পাঠনের বেশকিছু দাবিও তুলে ধরেন। কলেজের অধ্যক্ষ দেবপ্রসাদ সাহু বলেন, ২০২১ সালে করোনা মহামারির সময় কলেজে অধ্যক্ষের দায়িত্ব গ্রহণ করি। তারপর জানতে পারি কলেজে আগে ন্যাকের ভিজিট হয়নি। কলেজের পরিচালন সমিতি, পড়ুয়া, অধ্যাপক এবং প্রাক্তনীদের সহায়তায় আমরা এই প্রথমবার ন্যাকের ভিজিট করাতে পেরেছি। ন্যাকের মূল্যায়নে এই কলেজ ‘বি প্লাস প্লাস’ পেয়েছে। জেলায় আমাদের কলেজ সর্বোচ্চ স্কোর করেছে। কলেজের শিক্ষা ও পরিকাঠামো মানোন্নয়নে আরও পদক্ষেপ নেওয়া হবে।-নিজস্ব চিত্র