উচ্চশিক্ষা বা গবেষণায় সাফল্য ও সুনাম প্রাপ্তি। অর্থভাগ্য শুভ। ব্যবসা ও পেশায় লক্ষ্মীলাভ। ... বিশদ
বিধায়ক বলেন, মুখ্যমন্ত্রী কৃতীদের পাশে সবসময় রয়েছেন। ভারতী মূর্মূ গত বছর অনূর্ধ্ব-১৯ মেয়েদের দলে বাংলার ক্যাপ্টেন ছিলেন। তাঁর নেতৃত্বে বাংলা দল জাতীয় স্তরের প্রতিযোগিতায় ফাইনালেও উঠেছিল। যদিও অল্পের জন্য তারা চ্যাম্পিয়ন হতে পারেনি। ভারতী আমাদের গর্ব। তাঁর বাড়িতে আমি গিয়েছিলাম। সংসার চালানোর জন্য তাঁর একটা কাজের খুব প্রয়োজন ছিল। সেজন্য তাঁকে হাসপাতালে চুক্তিভিত্তিক ওয়ার্ড গার্ল পদে চাকরি দেওয়া হয়েছে। বিষ্ণুপুরের বাঁকাদহের কামারপাড়ার বাসিন্দা পেশায় দিনমজুর বিজয় মুর্মুর মেজ মেয়ে ভারতী। বাড়িতে বাবা-মার পাশাপাশি ভারতীর এক বোন ও এক ভাই রয়েছে। তাঁর দিদির বিয়ে হয়ে গিয়েছে। স্কুলস্তরে বাংলা দলের ক্যাপ্টেন হওয়ার পর তাঁর সুনাম ছড়িয়ে পড়ে। চলতি বছর ভারতী পাঁচমুড়া কলেজে ভর্তি হলেও পরিবারের অর্থাভাবে তাঁর পড়া ও ফুটবল অনুশীলন দু’টিই বন্ধ হতে বসেছিল। ভারতী বলেন, বাড়িতে আমার বিয়ের কথা ভাবছিল। আমি ফুটবলের অনুশীলন চালিয়ে যেতে চাই। সেজন্য আমি বিধায়কের কাছে একটা কাজের কথা বলেছিলাম। উনি কথা রেখেছেন। হাসপাতালের ডিউটির পরেও আমি নিয়মিত ফুটবল অনুশীলন করব ও পড়াশোনা চালিয়ে যাব।