দুই একরের বেশি এলাকাযুক্ত ২ হাজার ৮০০ একর সরকারি খাসজমি ফাঁকা পড়ে রয়েছে বীরভূম জেলায়। সেই রিপোর্টই নবান্নে পাঠাল জেলা প্রশাসন। এইসব জমি শিল্পের কারণেও ব্যবহার করা যেতে পারে। তবে এটা প্রাথমিক রিপোর্ট।
জোরকদমে চলছে পূর্ব রেলের থার্ড লাইনের কাজ। থার্ড লাইনের মাধ্যমেই নৈহাটি জংশনের সঙ্গে জুড়বে রানাঘাট জংশন রেলওয়ে স্টেশন। ফলে আগামী দিনে উত্তরবঙ্গগামী বিকল্প রেলপথে এই স্টেশন গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা নিতে চলেছে।
জেলায় পরপর ডাকাতিতে ঘুম ছুটেছিল পুলিসের। একেবারে নিখুঁত কায়দায় হচ্ছিল ডাকাতি। তার জেরে দুষ্কৃতীদের ধরতে কালঘাম ছোটে পুলিসের। সব রকম চেষ্টা করেও দু’বছর ধরে পুলিস দু’বছর ধরে দুষ্কৃতীদের নাগাল পায়নি। তা সত্ত্বেও হাল ছাড়েনি পুলিস।
বৃহস্পতিবার সকাল থেকেই রামপুরহাট শহরে ঝড়ো ব্যাটিং শুরু করল পুলিস-প্রশাসন। ফুটপাতের জায়গা দখল করে গড়ে ওঠা দুটি পার্টিঅফিস থেকে ক্লাব ভেঙে গুঁড়িয়ে দেওয়া হল।
আরামবাগের বাজারে অগ্নিমূল্য শাক-সব্জি। বাজারে গিয়ে পকেট খালি হলেও ব্যাগ ভরছে না। টমেটো, বেগুন, উচ্ছে, বরবটি ১০০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে। ক্যাপসিকাম, বিনস ইতিমধ্যে ডাবল সেঞ্চুরি হাঁকিয়েছে। লঙ্কা, ঝিঙে, লাউ, সজনে ডাঁটা কিনতে গেলেও ছ্যাঁকা খেতে হচ্ছে।
কর্মে কিছুটা শুভ। খেলাধূলায় বিশেষ নৈপুণ্য প্রদর্শন। মানসিক দিকটি বিক্ষিপ্ত থাকবে। ... বিশদ
সংবাদদাতা, বহরমপুর: নদীয়ার পলাশী থেকে হেরোইন আনার পথে ৩৪ নম্বর জাতীয় সড়কে ডাম্পার-মোটরবাইকের সংঘর্ষে মৃত্যু হল এক মাদক কারবারির। ঘটনায় গুরুতর জখম হয়েছে আরও একজন। রবিবার সকালে মুর্শিদাবাদ মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে মৃত্যু হয় নাসির শেখের(৪৭)। বাড়ি বহরমপুর থানার সুন্দিপুর। ওই গ্রামের বাসিন্দা হেকমত শেখ মুর্শিদাবাদ মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি রয়েছে। হেকমত শেখের পকেট থেকে সাত পুরিয়া হেরোইন বাজেয়াপ্ত করেছে পুলিস। বহরমপুর থানার পুলিস জানিয়েছে, হেকমত শেখকে আটক করা হয়েছে। পুলিস প্রহরায় তার চিকিৎসা চলছে। ঘটনার তদন্ত শুরু করা হয়েছে।
মৃতের পরিবার সূত্রে জানা গিয়েছে, রবিবার ভোরে দুজনে মোটরবাইকে পলাশীর উদ্দেশ্যে বের হয়। ফেরার পথে পলাশী সংলগ্ন ৩৪ নম্বর জাতীয় সড়কে একট ডাম্পারের সঙ্গে মুখোমুখি সংঘর্ষ ঘটে। গুরুতর জখম হয় দুজনেই। জাতীয় সড়কের পেট্রলিং পুলিস দুজনকে পড়ে থাকতে দেখে উদ্ধার করে মুর্শিদাবাদ মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে পাঠায়। চিকিৎসা শুরু হতেই নাসির শেখের মৃত্যু হয়। হাসপাতালের বেডে শুয়ে হেকমত শেখ বলে, আমরা নিজেদের খাওয়ার জন্য পলাশী থেকে হেরোইন আনতে গিয়েছিলাম। নাসির গাড়ি চালাচ্ছিল ফেরার পথে দুর্ঘটনা ঘটে। হেকমত শেখের স্বীকারোক্তির পর পুলিস তল্লাশি চালিয়ে তার পকেট থেকে সাত পুরিয়া হেরোইন উদ্ধার করে। মৃতের জামাই সামশের আলি শেখ বলেন, দুজনে পলাশী গিয়েছিলেন জানতাম। কিন্তু কী কারণে গিয়েছিলেন জানিনা।
মৃতের পরিবার সূত্রে জানা গিয়েছে, রবিবার ভোরে দুজনে মোটরবাইকে পলাশীর উদ্দেশ্যে বের হয়। ফেরার পথে পলাশী সংলগ্ন ৩৪ নম্বর জাতীয় সড়কে একট ডাম্পারের সঙ্গে মুখোমুখি সংঘর্ষ ঘটে। গুরুতর জখম হয় দুজনেই। জাতীয় সড়কের পেট্রলিং পুলিস দুজনকে পড়ে থাকতে দেখে উদ্ধার করে মুর্শিদাবাদ মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে পাঠায়। চিকিৎসা শুরু হতেই নাসির শেখের মৃত্যু হয়। হাসপাতালের বেডে শুয়ে হেকমত শেখ বলে, আমরা নিজেদের খাওয়ার জন্য পলাশী থেকে হেরোইন আনতে গিয়েছিলাম। নাসির গাড়ি চালাচ্ছিল ফেরার পথে দুর্ঘটনা ঘটে। হেকমত শেখের স্বীকারোক্তির পর পুলিস তল্লাশি চালিয়ে তার পকেট থেকে সাত পুরিয়া হেরোইন উদ্ধার করে। মৃতের জামাই সামশের আলি শেখ বলেন, দুজনে পলাশী গিয়েছিলেন জানতাম। কিন্তু কী কারণে গিয়েছিলেন জানিনা।
