অর্থকড়ি প্রাপ্তির যোগটি বিশেষ শুভ। কর্ম সাফল্য ও চিন্তার অবসান। দেবারাধনায় মন। ... বিশদ
মঙ্গলবার সকালে দিলীপবাবু দাঁড়িয়ে থেকে এজেন্টদের গণনাকেন্দ্রে ঢোকান। তবে সকালে তিনি নিজে গণনাকেন্দ্রে যাননি। ১০টা নাগাদ তিনি গণনাকেন্দ্রে আসেন। সেইসময় তাঁকে জয় বাংলা স্লোগান শুনতে হয়। তখনও তাঁর আত্মবিশ্বাস তুঙ্গে ছিল। গণনাকেন্দ্রে তিনি জয় শ্রীরাম স্লোগান তোলেন বলেও অভিযোগ। গণনার প্রথম রাউন্ড থেকেই তৃণমূল এগিয়ে যেতে থাকে। তখনও গণনাকেন্দ্রে তিনি ফুরফুরে মেজাজে ছিলেন। এক এজেন্টকে বলেন, অপেক্ষা করো, দেখতে থাকো। কিন্তু প্রতিটি রাউন্ডে পিছিয়ে যেতে দেখে দিলীপবাবু গণনাকেন্দ্রে চিন্তায় পড়ে যান। তিনি একা বসে টিভির পর্দায় চোখ রাখেন। তবে গণনা শেষ না হওয়া পর্যন্ত তিনি কেন্দ্র ছাড়েননি। তৃণমূল প্রার্থী সার্টিফিকেট নেওয়ার সময় তিনি গণনাকেন্দ্র থেকে বেরিয়ে যান। তৃণমূল প্রার্থী কীর্তি আজাদ বলেন, উনি অনেক কুকথা বলেছেন। আমরা উত্তর দিইনি। কিন্তু মানুষ তাঁকে জবাব দিয়ে দিয়েছেন। ভালোবেসে মানুষের মন জয় করতে হয়। হিংসা ছড়িয়ে বা কুকথা বলে কোনও কিছু করা যায় না। মানুষ ভালোবেসে আমাদের ভোট দিয়েছেন। ভালোবেসে সবার মন জয় করব। আমাদের দলের কর্মী-সমর্থকরা শৃঙ্খলা মেনে চলেন। তাঁরা কোনও প্ররোচনায় পা দেবেন না। এলাকায় শান্তি বজায় রাখবেন।
ভোট গণনার পর কাউন্টিং এজেন্টদের সঙ্গে নিয়েই দিলীপবাবু বেরিয়ে আসেন। অপ্রীতিকর ঘটনা কড়া নিরাপত্তার বন্দোবস্ত করা হয়। দিলীপবাবু বলেন, রাজ্য সভাপতি থাকাকালীন অনেক সিদ্ধান্ত নিজে নিতে পারতাম। এখন যা বলছে সেটাই করছি। আগামী দিনেও করব।