শরীর-স্বাস্থ্যের প্রতি নজর দেওয়া প্রয়োজন। কর্মক্ষেত্রে উন্নতির সম্ভাবনা। গুপ্তশত্রুতার মোকাবিলায় সতর্কতা প্রয়োজন। উচ্চশিক্ষায় বিলম্বিত সাফল্য।প্রতিকার: ... বিশদ
মৎস্য দপ্তর সূত্রে জানা গিয়েছে, এদিন তিলপাড়ায় ১০কুইন্টাল মাছ ছাড়া হয়েছে। সেখানে এদিন ৪০হাজার পিস মাছের চারা ময়ূরাক্ষী নদীতে ছাড়া হয়। অন্যদিকে, বক্রেশ্বরের নীল নির্জন জলাধারে ২৮হাজার মাছের চারা ছাড়া হবে। এছাড়া দেউচা ব্যারেজে ১২হাজার চারা ছাড়বে মৎস্য দপ্তর। তারাপীঠে দাঁড়কা নদীতে ১২হাজার ও বৈধরা ব্যারেজে আট হাজার মাছের চারা ছাড়া হবে।
জেলা মৎস্য আধিকারিক রঞ্জিত মণ্ডল বলেন, জেলায় স্থানীয় বাজারগুলিতে মাছের জোগান বাড়াতে নদীতে মৎস্য সঞ্চার প্রকল্প হাতে নেওয়া হয়েছে। সেই প্রকল্পেই জেলার জলাধার ও নদীগুলিতে প্রায় এক লক্ষ মাছের চারা ছাড়া হবে। জলাধারগুলিতে রুই, কাতলা, মৃগেল প্রভৃতি প্রজাতির মাছের চারা ছাড়া হবে।
মৎস্য দপ্তর সূত্রে জানা গিয়েছে, বর্তমানে নদী ও জলাধারে মাছের জোগান কম রয়েছে। তাই সেই ঘাটতি মেটাতে মাছের চারা ছাড়ার উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। এক্ষেত্রে চার-ছয় ইঞ্চি মাপের রুই, কাতলা, মৃগেল প্রজাতির মাছের চারা ছাড়া হয়েছে। প্রাকৃতিক খাবার খেয়েই মাছগুলি আগামী তিন মাসের মধ্যেই পুষ্ট হবে। সেইসময় মৎস্যজীবীরা তা ধরে জীবিকা নির্বাহ করতে পারবেন। পাশাপাশি স্থানীয় বাজারে মাছের চাহিদাও পূরণ হবে।
জেলা পরিষদের সভাধিপতি বলেন, মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় সমস্ত স্তরের মানুষের কল্যাণে একাধিক প্রকল্প গ্রহণ করেছেন। এবার জেলার মৎস্যজীবীদের জীবিকা নির্বাহের স্বার্থে নদী ও জলাধারে মাছের চারা ছাড়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন। সেইমতো এদিন তিলপাড়া জলাধারে ছাড়া হয়েছে। জেলার প্রায় সব জলাধারেই প্রায় ২৫কুইন্টাল মাছের চারা ছাড়া হবে।