বিশেষ কোনও কর্মের আর্থিক সংস্থান নিয়ে মানসিক চিন্তা বৃদ্ধি পাবে। আর্থিক ঝুঁকি নেবার আগে দুবার ... বিশদ
মালদহের বামনগোলার গোবিন্দপুর মহেশপুর গ্রাম পঞ্চায়েতের পলাশবাড়ি বুথের হরিপুর গ্রামে সুদেববাবুর নিজস্ব পাট্টার জমি আছে। সেই জমিতেই আবাস যোজনার ঘর তৈরি করছিলেন তিনি। তাঁর অভিযোগ, গর্ত খোঁড়া শুরু হতেই স্থানীয় তৃণমূল পঞ্চায়েত সদস্য গণেশ রায় ২০ হাজার টাকা দাবি করে। টাকা দিতে অস্বীকার করলে জমি দখলের হুমকি দেওয়া হয়। এরপর আবার আমরা ঘরের কাজ শুরু করলে আমাদের বাড়ি থেকে বেরোনোর পথ বন্ধেরও হুঁশিয়ারি দেওয়া হয়।
কয়েক বছর আগে এই এলাকায় মাত্র আড়াই শতক জমির পাট্টা পান সুদেব রায়। সেই জমিতেই বাড়ি নির্মাণের জন্য বাংলা আবাস যোজনার বরাদ্দ পান তিনি। এখন পরিবারের আশঙ্কা বাড়ি তৈরির কাজ এভাবে বন্ধ করা হলে দ্বিতীয় কিস্তির টাকাও পাওয়া যাবে না। যদিও তাঁর বিরুদ্ধে ওঠা অভিযোগ অস্বীকার করেছেন তৃণমূলের পঞ্চায়েত সদস্য গণেশ রায়। তিনি বলেন, যে জায়গায় ঘর করা হচ্ছে সেখানে গ্রামের লোকজন শিবপুজো করেন। গোপনে পাট্টা করেছে ওই পরিবার। গ্রামের লোকজন ঘর তৈরিতে বাধা দিয়েছেন। কাটমানি চাওয়ার অভিযোগ সত্য নয়। অন্যদিকে তৃণমূলের অঞ্চল সভাপতি বশিরুদ্দিন মণ্ডল বলেন, আমরাও চাই পরিবার সেখানে ঘর তৈরি করুক। তবে ওই পরিবার যে এলাকায় ঘর তৈরির জন্য টাকা পেয়েছে এবং জিও ট্যাগিং এর লোকেশন আলাদা। এতেই সমস্যা তৈরি হয়েছে।